আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
الجامع الصحيح للبخاري
১৮- তাহাজ্জুদ - নফল নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ১১১২
আন্তর্জাতিক নং: ১১৮৩
- তাহাজ্জুদ - নফল নামাযের অধ্যায়
৭৪৯. মাগরিবের আগে নামায ।
১১১২। আবু মা’মার (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ মুযানী (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেনঃ তোমরা মাগরিবের আগে (নফল) নামায আদায় করবে; (এ কথাটি তিনি তিনবার ইরশাদ করলেন) লোকেরা উক্ত আমলকে সুন্নতের মর্যাদা দিয়ে (সুন্নাহ হিসেবে) গ্রহণ করতে পারে, এ আশংকায় তৃতীয়বারে তিনি বললেনঃ এটা তার জন্য, যে ইচ্ছা করে।
كتاب التهجّد
باب الصَّلاَةِ قَبْلَ الْمَغْرِبِ
1183 - حَدَّثَنَا أَبُو مَعْمَرٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الوَارِثِ، عَنِ الحُسَيْنِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ، قَالَ: حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ المُزَنِيُّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «صَلُّوا قَبْلَ صَلاَةِ المَغْرِبِ» ، قَالَ: «فِي الثَّالِثَةِ لِمَنْ شَاءَ كَرَاهِيَةَ أَنْ يَتَّخِذَهَا النَّاسُ سُنَّةً»
হাদীস নং: ১১১৩
আন্তর্জাতিক নং: ১১৮৪
- তাহাজ্জুদ - নফল নামাযের অধ্যায়
৭৪৯. মাগরিবের আগে নামায ।
১১১৩। আব্দুল্লাহ ইবনে ইয়াযীদ (রাহঃ) ......... মারসাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইয়াযানী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি উকবা ইবনে আমির জুহানী (রাযিঃ) এর কাছে গিয়ে তাঁকে বললাম, আবু তামীম (রাহঃ) সম্পর্কে এ কথা বলে কি আমি আপনাকে বিস্মিত করে দিব না যে, তিনি মাগরিবের (ফরয) নামাযের আগে দু’রাকআত (নফল) নামায আদায় করে থাকেন? উকবা (রাযিঃ) বললেন, (এতে বিস্মিত হওয়ার কি আছে?) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সময়ে তো আমরা তা আদায় করতাম। আমি প্রশ্ন করলাম, তাহলে এখন কিসে আপনাকে বিরত রাখছে? তিনি বললেন, কর্মব্যস্ততা।
كتاب التهجّد
باب الصَّلاَةِ قَبْلَ الْمَغْرِبِ
1184 - حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ هُوَ المُقْرِئُ، قَالَ: حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي أَيُّوبَ، قَالَ: حَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ أَبِي حَبِيبٍ، قَالَ: سَمِعْتُ مَرْثَدَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ اليَزَنِيَّ، قَالَ: أَتَيْتُ عُقْبَةَ بْنَ عَامِرٍ الجُهَنِيَّ، فَقُلْتُ: أَلاَ أُعْجِبُكَ مِنْ أَبِي تَمِيمٍ يَرْكَعُ رَكْعَتَيْنِ قَبْلَ صَلاَةِ المَغْرِبِ؟ فَقَالَ عُقْبَةُ: «إِنَّا كُنَّا نَفْعَلُهُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ» ، قُلْتُ: فَمَا يَمْنَعُكَ الآنَ؟ قَالَ: «الشُّغْلُ»