আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ

الجامع الصحيح للبخاري

৫- হায়েয-ইস্তিহাযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৩১৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩২১
- হায়েয-ইস্তিহাযার অধ্যায়
২২২। হায়যকালীন নামাযের কাযা নেই।
জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ ও আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) নবী (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, (স্ত্রীলোক হায়যকালীন সময়) নামায ছেড়ে দেবে।
৩১৫। মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) .... মুআযা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, এক মহিলা আয়িশা (রাযিঃ)-কে বললেনঃ আমাদের জন্য হায়যকালীন কাযা নামায পবিত্র হওয়ার পর আদায় করলে চলবে কি না? আয়িশা (রাযিঃ) বললেনঃ তুমি কি হারুরিয়্যা?* আমরা নবী (ﷺ) এর সময়ে ঋতুবতী হতাম কিন্তু তিনি আমাদের নামায কাযার নির্দেশ দিতেন না। অথবা তিনি [আয়িশা (রাযিঃ)] বলেনঃ আমরা তা কাযা করতাম না।

* খারিজীদের একটি দল যারা ঋতুবতীর জন্য নামাযের কাযা ওয়াজিব মনে করত। আইনী ৩ঃ৩০০
كتاب الحيض
باب لاَ تَقْضِي الْحَائِضُ الصَّلاَةَ وَقَالَ جَابِرٌ وَأَبُو سَعِيدٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَدَعُ الصَّلاَةَ
321 - حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ: حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، قَالَ: حَدَّثَنَا قَتَادَةُ، قَالَ: حَدَّثَتْنِي مُعَاذَةُ، أَنَّ امْرَأَةً قَالَتْ لِعَائِشَةَ: أَتَجْزِي إِحْدَانَا صَلاَتَهَا إِذَا طَهُرَتْ؟ فَقَالَتْ: أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ؟ «كُنَّا نَحِيضُ مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلاَ يَأْمُرُنَا بِهِ» أَوْ قَالَتْ: فَلاَ نَفْعَلُهُ