মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৯ টি
হাদীস নং: ৬৫৪
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৪। হযরত মুআবিয়া (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, রোজ কিয়ামতে মুয়াযযিনগণ সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ ঘাড়বিশিষ্ট হবেন। -মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
عَنْ مُعَاوِيَةَ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «الْمُؤَذِّنُونَ أَطْوَلُ النَّاسِ أعناقا يَوْم الْقِيَامَة» . رَوَاهُ مُسلم
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৫৫
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৫। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন নামাযের জন্য আযান দেয়া হয় শয়তান তখন পিঠ ফিরিয়ে হাওয়া ছাড়তে ছাড়তে পালাতে থাকে। যাতে আযান তার কানে না যায়। অতঃপর আযান শেষ হয়ে গেলে সে ফিরে আসে। এরপর যখন একামত বলা হয় তখন সে আবার পিঠ ফিরিয়ে পালাতে থাকে। একামত শেষ হয়ে গেলে সে পুনরায় ফিরে এসে মানুষের অন্তরে খটকা সৃষ্টি করতে থাকে। সে বলতে থাকে, অমুক বিষয়টি স্মরণ কর, অমুক বিষয়টি স্মরণ কর, যা তার অন্তরে ছিল না। ফলে অবস্থা এমন হয় যে, নামাযী কত রাকাত নামায পড়েছে তা ভুলে যায়। -বুখারী, মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم قَالَ: «إِذا نُودي للصَّلَاة أدبر الشَّيْطَان وَله ضُرَاطٌ حَتَّى لَا يَسْمَعَ التَّأْذِينَ فَإِذَا قَضَى النِّدَاءَ أَقْبَلَ حَتَّى إِذَا ثُوِّبَ بِالصَّلَاةِ أَدْبَرَ حَتَّى إِذَا قَضَى التَّثْوِيبَ أَقْبَلَ حَتَّى يَخْطِرَ بَيْنَ الْمَرْءِ وَنَفْسِهِ يَقُولُ اذْكُرْ كَذَا اذْكُرْ كَذَا لِمَا لَمْ يَكُنْ يَذْكُرُ حَتَّى يَظَلَّ الرجل لَا يدْرِي كم صلى»
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৫৬
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৬। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে মানুষ, জ্বিন অথবা অন্যকিছু মুয়াযযিনের আযানের শব্দ শ্রবণ করবে, সে রোজ কিয়ামতে তার জন্য সাক্ষ্য প্রদান করবে। -বুখারী
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يَسْمَعُ مَدَى صَوْتِ الْمُؤَذِّنِ جِنٌّ وَلَا إِنْسٌ وَلَا شَيْءٌ إِلَّا شَهِدَ لَهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ» . رَوَاهُ البُخَارِيّ
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৫৭
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৭। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে আছ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমরা মুয়াযযিনের আযান শুনলে তার বাক্যসমূহের অনুরূপ বাক্য দ্বারা আযানের জবাব দিবে। তারপর আমার উপর দরূদ পড়বে। কেননা আমার উপর একবার দরূদ পাঠকারীর প্রতি আল্লাহ্ পাক দশবার রহমত নাযিল করেন। তারপর আমার জন্য আল্লাহর নিকট উছীলা কামনা করবে। আর তা হল বেহেশতে একটি উচ্চ মর্যাদার স্থান। আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে মাত্র একজন বান্দা ব্যতীত কেউই তার উপযুক্ত নয়। আমি আশা করি, সেই বান্দা আমিই। আর যে ব্যক্তি আমার জন্য উছীলা চাইবে, তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব (অবধারিত) হয়ে যাবে। -মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ أَنَّهُ سَمِعَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: إِذَا سَمِعْتُمُ الْمُؤَذِّنَ فَقُولُوا مِثْلَ مَا يَقُولُ ثُمَّ صَلُّوا عَلَيَّ فَإِنَّهُ مَنْ صَلَّى عَلَيَّ صَلَاةً صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ بِهَا عَشْرًا ثُمَّ سَلُوا اللَّهَ لِيَ الْوَسِيلَةَ فَإِنَّهَا مَنْزِلَةٌ فِي الْجَنَّةِ لَا تَنْبَغِي إِلَّا لِعَبْدٍ مِنْ عِبَادِ اللَّهِ وَأَرْجُو أَنْ أَكُونَ أَنَا هُوَ فَمَنْ سَأَلَ لِيَ الْوَسِيلَةَ حَلَّتْ عَلَيْهِ الشَّفَاعَةُ. رَوَاهُ مُسلم
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৫৮
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৮। হযরত ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন মুয়াযযিন বলে আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, আর তখন কেউ (কোন শ্রোতা) আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার বলে, তারপর যখন মুয়াযযিন বলে আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আর তখন শ্রোতা আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলে, তারপর যখন মুয়াযযিন বলে আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ আর তখন শ্রোতা আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসূলুল্লাহ বলে, তারপর যখন মুয়াযযিন বলে হাইয়্যা আলাছ ছালাহ, হাইয়্যা আলাল ফালাহ তখন কেউ বলে লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ, তারপর যখন মুয়াযযিন বলে আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, তখন কেউ তাই বলে। তারপর যখন মুয়াযযিন বলে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু তখন কেউ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু তার অন্তর হতে বলে, সে বেহেশতে প্রবেশ করবে। -মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ عُمَرَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِذَا قَالَ الْمُؤَذِّنُ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ فَقَالَ أَحَدُكُمُ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ ثُمَّ قَالَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ قَالَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ ثُمَّ قَالَ أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ قَالَ أَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ ثُمَّ قَالَ حَيَّ عَلَى الصَّلَاةِ قَالَ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ ثُمَّ قَالَ حَيَّ عَلَى الْفَلَاحِ قَالَ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ ثُمَّ قَالَ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ قَالَ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ ثُمَّ قَالَ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ قَالَ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ مِنْ قَلْبِهِ دخل الْجنَّة» . رَوَاهُ مُسلم
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৫৯
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৫৯। হযরত জাবের (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি আযান শুনে এই দোয়া পাঠ করবেঃ "আল্লাহুম্মা রাব্বা হাযিহিদ্ দা'ওয়াতিত্ তাম্মাতি ওয়াছ্ ছালাতিল ক্বায়িমাতি আতি মুহাম্মাদানিল্ ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাজীলাতা ওয়াবআছহু মাক্বামাম মাহমুদানিল্লাযী ওয়াআদতাহ্” অর্থাৎ এই পূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত নামাযের প্রভু! তুমি মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে দান কর উসীলা ও মর্যাদা এবং তাঁকে পৌঁছাও মাকামে মাহমুদে যার ওয়াদা তুমি করেছ, কিয়ামত দিবসে তার জন্য আমার সুপারিশ ওয়াজিব হবে। -বুখারী
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ قَالَ حِينَ يَسْمَعُ النِّدَاءَ اللَّهُمَّ رَبَّ هَذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ وَالصَّلَاةِ الْقَائِمَةِ آتِ مُحَمَّدًا الْوَسِيلَةَ وَالْفَضِيلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَحْمُودًا الَّذِي وَعَدْتَهُ حَلَّتْ لَهُ شَفَاعَتِي يَوْمَ الْقِيَامَة» . رَوَاهُ البُخَارِيّ
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৬০
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৬০। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর নিয়ম ছিল, তিনি প্রত্যুষে শত্রুর উপর আক্রমণ করতেন। আর আযান শোনার জন্য কান পেতে রাখতেন। আযান শুনলে আক্রমণ হতে বিরত থাকতেন অন্যথায় আক্রমণ করতেন। একদা তিনি এক ব্যক্তিকে বলতে শুনলেন, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার। তখন তিনি বললেন, তুমি ইসলামের উপর আছ। তারপর লোকটি বলল, আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু তখন তিনি বললেন, তুমি দোযখ হতে রক্ষা পেলে। অতঃপর সাহাবীগণ সেই লোকটির দিকে তাকিয়ে দেখলেন, সে একজন বকরীর রাখাল। —মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ أَنَسٍ قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُغِيرُ إِذَا طَلَعَ الْفَجْرُ وَكَانَ يَسْتَمِعُ الْأَذَانَ فَإِنْ سَمِعَ أَذَانًا أَمْسَكَ وَإِلَّا أَغَارَ فَسَمِعَ رَجُلًا يَقُولُ اللَّهُ أَكْبَرُ اللَّهُ أَكْبَرُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «عَلَى الْفِطْرَةِ» ثُمَّ قَالَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «خَرَجْتَ من النَّار» فنظروا فَإِذا هُوَ راعي معزى. رَوَاهُ مُسلم
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৬১
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৬১। হযরত সা'দ ইবনে আবু ওয়াক্কাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি মুয়াযযিনের আযান শুনে বলবে, “আশহাদু আল-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়া আন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু রাদ্বীতু বিল্লাহি রাব্বাও ওয়া বিমুহাম্মাদি রাসূলান ওয়া বিল ইসলামী দীনান” অর্থাৎ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন উপাস্য নেই। তিনি একক। তাঁর কোন অংশীদার নেই এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) তাঁর বান্দা ও রাসূল। আমি আল্লাহকে প্রভু প্রতিপালকরূপে, মুহাম্মাদ (ﷺ)-কে রাসূলরূপে এবং ইসলামকে ধর্মরূপে লাভ করে খুশী হয়েছি। তার গুনাহ মাফ করা হবে। -মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ: «مَنْ قَالَ حِينَ يَسْمَعُ الْمُؤَذِّنَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُولُهُ رَضِيتُ بِاللَّهِ رَبًّا وَبِمُحَمَّدٍ رَسُولًا وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا غُفِرَ لَهُ ذَنبه» . رَوَاهُ مُسلم
তাহকীক:
হাদীস নং: ৬৬২
- নামাযের অধ্যায়
৫. প্রথম অনুচ্ছেদ - আযানের ফযীলত ও মুয়াযযিনের উত্তর দান
৬৬২। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফফাল (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, প্রত্যেক আযান এবং একামতের মধ্যে নামায রয়েছে, প্রত্যেক আযান এবং একামতের মধ্যে নামায রয়েছে। তারপর তৃতীয়বার বললেন, যে তা আদায় করতে চায়। - বুখারী, মুসলিম
كتاب الصلاة
بَابُ فَضْلِ الْاَذَانِ وَاِجَابَةِ الْـمُؤَذِّنِ
وَعَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُغَفَّلٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «بَيْنَ كُلِّ أَذَانَيْنِ صَلَاةٌ بَيْنَ كُلِّ أَذَانَيْنِ صَلَاةٌ» ثُمَّ قَالَ فِي الثَّالِثَةِ «لِمَنْ شَاءَ»
তাহকীক: