মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
হাদীস নং: ১৩২৯
- নামাযের অধ্যায়
৪০. সালাতুত্ তাসবীহ
১৩২৯। ইমাম তিরমিযী এ ধরনের বর্ণনা আবু রাফি’ হতে নকল করেছেন
كتاب الصلاة
بَابُ صَلَاةِ التَّسْبِيْحِ
وروى التِّرْمِذِيّ عَن أبي رَافع نَحوه
তাহকীক:
হাদীস নং: ১৩৩০
- নামাযের অধ্যায়
৪০. সালাতুত্ তাসবীহ
১৩৩০। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, কেয়ামতের দিন বান্দার যে আমল সম্পর্কে প্রথমে হিসাব গ্রহণ করা হইবে, তাহা হইবে তাহার নামায। নামায যদি ঠিক হইল সে কৃতকার্য হইল এবং বাঁচিয়া গেল, আর নামায যদি বিনষ্ট হইল সে নিরাশ ও ক্ষতিগ্রস্ত হইল। যদি তাহার ফরয নামাযের মধ্যে কোন রকমের ত্রুটি ঘটিয়া থাকে পরওয়ারদেগার তাবারাকা ওয়া তা'আলা বলিবেন, দেখ (ফিরিশতাগণ,) আমার বান্দার নফল নামায আছে কিনা? (যদি থাকে) উহা দ্বারা তাহার ফরযের ক্ষতির পরিপূরণ করা হইবে। অতঃপর তাহার অপর সমস্ত আমল সম্পর্কেও এইরূপ হইবে।
অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর যাকাত সম্পর্কেও এইরূপ করা হইবে। তৎপর সমস্ত আমল একে একে এই নিয়ম অনুসারে গ্রহণ করা হইবে। —
অপর এক বর্ণনায় আছে, অতঃপর যাকাত সম্পর্কেও এইরূপ করা হইবে। তৎপর সমস্ত আমল একে একে এই নিয়ম অনুসারে গ্রহণ করা হইবে। —
كتاب الصلاة
بَابُ صَلَاةِ التَّسْبِيْحِ
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: إِنَّ أَوَّلَ مَا يُحَاسَبُ بِهِ الْعَبْدُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ مِنْ عمله صلَاته فَإِن صلحت فقد أَفْلح وأنجح وَإِنْ فَسَدَتْ فَقَدْ خَابَ وَخَسِرَ فَإِنِ انْتَقَصَ مِنْ فَرِيضَتِهِ شَيْءٌ قَالَ الرَّبُّ تَبَارَكَ وَتَعَالَى: نظرُوا هَلْ لِعَبْدِي مِنْ تَطَوُّعٍ؟ فَيُكَمَّلُ بِهَا مَا انْتَقَصَ مِنَ الْفَرِيضَةِ ثُمَّ يَكُونُ سَائِرُ عَمَلِهِ عَلَى ذَلِكَ . وَفِي رِوَايَةٍ: «ثُمَّ الزَّكَاةُ مِثْلَ ذَلِك ثمَّ تُؤْخَذ الْأَعْمَال حسب ذَلِك» .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১৩৩১
- নামাযের অধ্যায়
৪০. সালাতুত্ তাসবীহ
১৩৩১। ইমাম আহমাদ এ হাদীস আর এক লোক হতে নকল করেছেন।
كتاب الصلاة
بَابُ صَلَاةِ التَّسْبِيْحِ
وَرَوَاهُ أَحْمد عَن رجل
তাহকীক:
হাদীস নং: ১৩৩২
- নামাযের অধ্যায়
৪০. সালাতুত্ তাসবীহ
১৩৩২। হযরত আবু উমামা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ বান্দা যে দুই রাকআত নামায পড়ে, তদপেক্ষা উত্তম কোন আমল নাই যাহার প্রতি আল্লাহ্ তা'আলা কর্ণপাত করিতে পারেন। বান্দা যতক্ষণ নামাযে থাকে ততক্ষণ নেকী (আল্লাহর রহমত) তাহার মাথার উপর ঝরিতে থাকে। (নামাযে) বান্দার মুখ হইতে যাহা বাহির হয় অর্থাৎ, কোরআন, তাহার অনুরূপ কোন জিনিস দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করিতে পারে না। —আহমদ ও তিরমিযী
كتاب الصلاة
بَابُ صَلَاةِ التَّسْبِيْحِ
وَعَنْ أَبِي أُمَامَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا أَذِنَ اللَّهُ لَعَبْدٍ فِي شَيْءٍ أَفْضَلَ مِنَ الرَّكْعَتَيْنِ يُصَلِّيهِمَا وَإِنَّ الْبِرَّ لَيُذَرُّ عَلَى رَأْسِ الْعَبْدِ مَا دَامَ فِي صَلَاتِهِ وَمَا تَقَرَّبَ الْعِبَادُ إِلَى اللَّهِ بِمِثْلِ مَا خَرَجَ مِنْهُ» يَعْنِي الْقُرْآنَ. رَوَاهُ أَحْمد وَالتِّرْمِذِيّ
তাহকীক: