মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১২- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১০ টি

হাদীস নং: ২৯১৪
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৪। হযরত আবু খালদা যোরাকী (রাঃ) বলেন, একদা আমরা আমাদের এক সঙ্গী ব্যক্তি, যে নিতান্তই নিঃস্ব সাব্যস্ত হইয়াছিল (এবং তাহার নিকট অপর ব্যক্তির একটি জিনিস রক্ষিত ছিল—) তাহার সম্পর্কে (মাসআলা জানিবার জন্য) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ)-এর নিকট গমন করিলাম। তিনি বলিলেন, এই জাতীয় ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ফয়সালা করিয়াছেন, যদি কোন ব্যক্তি মরিয়া যায় বা নিঃস্ব সাব্যস্ত হয়, তাহার নিকট যে ব্যক্তি স্বীয় কোন বস্তু হুবহু রক্ষিত পায়, সে-ই উহার অগ্রাধিকারী হইবে। —শাফেয়ী ও ইবনে মাজাহ্
كتاب البيوع
الْفَصْل الثَّانِي
عَنْ أَبِي خَلْدَةَ الزُّرَقِيِّ قَالَ: جِئْنَا أَبَا هُرَيْرَةَ فِي صَاحِبٍ لَنَا قَدْ أَفْلَسَ فَقَالَ: هَذَا الَّذِي قَضَى فِيهِ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا رَجُلٍ مَاتَ أَوْ أَفْلَسَ فَصَاحِبُ الْمَتَاعِ أَحَقُّ بِمَتَاعِهِ إِذَا وَجَدَهُ بِعَيْنِه» . رَوَاهُ الشَّافِعِي وَابْن مَاجَه
হাদীস নং: ২৯১৫
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৫। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ মু'মিন ব্যক্তি (মৃত্যুর পর তাহার মর্যাদালাভে) বাধা প্রাপ্ত হইয়া থাকে ঋণের দ্বারা —যাবৎ না উহা তাহার পক্ষ হইতে পরিশোধ করা হয়। —শাফেয়ী, আহমদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী
كتاب البيوع
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عَلَيْهِ وَسلم: «نَفْسُ الْمُؤْمِنِ مُعَلَّقَةٌ بِدَيْنِهِ حَتَّى يُقْضَى عَنْهُ» . رَوَاهُ الشَّافِعِيُّ وَأَحْمَدُ وَالتِّرْمِذِيُّ وَابْنُ مَاجَهْ وَالدَّارِمِيُّ وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: هَذَا حَدِيثٌ غَرِيب
হাদীস নং: ২৯১৬
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৬। হযরত বারা ইবনে আযেব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ ঋণী ব্যক্তি (মৃত্যুর পর আপন মর্যাদার স্থানে পৌঁছিতে পারিবে না,) ঋণের দায়ে আব্দ্ধ থাকিবে। সে নিঃসঙ্গ অবস্থায় থাকার অভিযোগ করিতে থাকিবে তাহার পরওয়ারদেগারের নিকট। —শরহে সুন্নাহ
كتاب البيوع
وَعَنِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «صَاحِبُ الدَّيْنِ مَأْسُورٌ بِدَيْنِهِ يَشْكُو إِلَى رَبِّهِ الْوَحْدَةَ يَوْمَ الْقِيَامَة» . رَوَاهُ فِي شرح السّنة
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯১৭
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৭। এক হাদীসে বর্ণিত রহিয়াছে যে, হযরত মুআয (রাঃ) কর্জ লইতেন। তাঁহার পাওনাদারগণ (নিজ নিজ দাবী লইয়া) নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হইলে নবী করীম (ﷺ) তাহাদের প্রাপ্য পরিশোধের জন্য হযরত মুআযের সমুদয় সম্পদ বিক্রয় করিয়া দিলেন। এমন কি মুআয (রাঃ) নিঃস্ব হইয়া পড়িলেন। —মাসাবীহুস সুন্নায় এই হাদীস মুরসালরূপে উল্লেখ আছে, তবে উহার মূল কিতাবসমূহে এই হাদীস পাই নাই। অবশ্য মোন্তাকা কিতাবে ইহা বর্ণিত আছে।
كتاب البيوع
وَرُوِيَ أَنَّ مُعَاذًا كَانَ يَدَّانُ فَأَتَى غُرَمَاؤُهُ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَاعَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَالَهُ كُلَّهُ فِي دَيْنِهِ حَتَّى قَامَ مُعَاذٌ بِغَيْرِ شَيْءٍ. مُرْسَلٌ هَذَا لَفْظُ الْمَصَابِيحِ. وَلَمْ أَجِدْهُ فِي الْأُصُول إِلَّا فِي الْمُنْتَقى
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯১৮
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৮। আব্দুর রহমান ইবনে কা'ব ইবনে মালেক (রাঃ) বলেন, মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) দানবীর তরুণ ছিলেন—কোন কিছু জমা রাখিতেন না; ফলে তিনি ঋণগ্রস্ত হইয়া পড়িলেন। এমন কি তাঁহার যাবতীয় সম্পত্তি ঋণে ঘিরিয়া গেল। এমতাবস্থায় তিনি নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট আসিয়া অনুরোধ জানাইলেন— তিনি যেন তাঁহার পাওনাদারগণের নিকট সুপারিশ করেন। পাওনাদারগণের পক্ষে প্রাপ্যের দাবী ছাড়িয়া দেওয়া যদি সম্ভব হইত, তবে তাঁহারা অবশ্যই মুআযের জন্য উহা ছাড়িয়া দিতেন। কারণ, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) সুপারিশ করিয়াছিলেন। (কিন্তু তাঁহাদের জন্য তাহা সম্ভব হয় নাই।) অবশেষে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) পাওনাদারগণের জন্য হযরত মুআযের সমুদয় সম্পত্তি বিক্রি করিয়া দিলেন। এমন কি মুআয (রাঃ) নিঃস্ব হইয়া গেলেন। —সায়ীদ তাহার সুনান গ্রন্থে মুরসালরূপে ইহা বর্ণনা করিয়াছেন।
كتاب البيوع
وَعَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ كَعْبِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ: كَانَ مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ شَابًّا سَخِيًّا وَكَانَ لَا يُمْسِكُ شَيْئًا فَلَمْ يَزَلْ يُدَانُ حَتَّى أَغَرَقَ مَالَهُ كُلَّهُ فِي الدَّيْنِ فَأَتَى النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَلَّمَهُ لِيُكَلِّمَ غُرَمَاءَهُ فَلَوْ تَرَكُوا لِأَحَدٍ لَتَرَكُوا لِمُعَاذٍ لِأَجْلِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَبَاعَ رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم مَالَهُ حَتَّى قَامَ مُعَاذٌ بِغَيْرِ شَيْءٍ. رَوَاهُ سعيد فِي سنَنه مُرْسلا
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯১৯
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯১৯। হযরত শারীদ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ সক্ষম ব্যক্তি (ঋণ পরিশোধে) টালবাহানা করিলে তাহাকে লজ্জিত করা এবং শাস্তি প্রদান করা জায়েয হয়।
আব্দুল্লাহ্ ইবনে মোবারক (রঃ) বলিয়াছেন, লজ্জিত করা অর্থ, তাহার প্রতি কঠোর বাক্য প্রয়োগ করা; আর শাস্তি প্রদান করা অর্থ (আইনের মাধ্যমে) তাহাকে হাজতে রাখা। —আবু দাউদ ও নাসায়ী
كتاب البيوع
وَعَنِ الشَّرِيدِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَيُّ الْوَاجِدِ يُحِلُّ عِرْضَهُ وَعُقُوبَتَهُ» قَالَ ابْنُ الْمُبَارَكِ: يُحِلُّ عِرْضَهُ: يُغَلَّظُ لَهُ. وَعُقُوبَتَهُ: يُحْبَسُ لَهُ. رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ وَالنَّسَائِيّ
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯২০
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯২০। হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) বর্ণনা করিয়াছেন, একদা নবী করীম (ﷺ)-এর নিকট একটি জানাযা উপস্থিত করা হইল—উহার নামায পড়িবার জন্য। নবী করীম (ﷺ) জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমাদের সাথী—মৃত ব্যক্তির উপর কোন ঋণ আছে কি? লোকগণ উত্তর করিল, জি হ্যাঁ! নবী করীম (ﷺ) জিজ্ঞাসা করিলেন, ঋণ পরিশোধের কোন ব্যবস্থা রাখিয়া গিয়াছে কি ? লোকগণ বলিল, জি না। নবী করীম (ﷺ) বলিলেন, তোমরা তোমাদের সাথীর জানাযার নামায পড়িয়া নেও।
তখন আলী ইবনে আবু তালেব (রাঃ) বলিলেন, তাহার ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব আমি গ্রহণ করিলাম—ইয়া রাসূলাল্লাহ্! অতঃপর নবী করীম (ﷺ) তাহার নামায পড়িলেন।
অপর এক বর্ণনায় আরও আছে যে, [আলী (রাঃ)-এর জন্য দো'আরূপে] নবী করীম (ﷺ) হযরত আলীকে বলিলেন, আল্লাহ্ তা'আলা তোমাকে দোযখ হইতে মুক্তি দান করুন, যেরূপ তুমি তোমার মুসলমান ভ্রাতাকে (ঋণের বোঝা হইতে) মুক্ত করিয়াছ। যে কোন মুসলমান তাহার ভ্রাতাকে ঋণ হইতে মুক্ত করিবে, আল্লাহ্ তা'আলা তাহাকে কিয়ামত দিবসে মুক্তি দান করিবেন। —শরহে সুন্নাহ্
كتاب البيوع
وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ قَالَ: أَتَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِجِنَازَةٍ لِيُصَلِّيَ عَلَيْهَا فَقَالَ: «هَلْ عَلَى صَاحِبِكُمْ دَيْنٌ؟» قَالُوا: نَعَمْ قَالَ: «هَلْ تَرَكَ لَهُ مِنْ وَفَاءٍ؟» قَالُوا: لَا قَالَ: «صَلُّوا عَلَى صَاحِبِكُمْ» قَالَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ: عَلَيَّ دَيْنُهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ فَتَقَدَّمَ فَصَلَّى عَلَيْهِ. وَفِي رِوَايَةٍ مَعْنَاهُ وَقَالَ: «فَكَّ اللَّهُ رِهَانَكَ مِنَ النَّارِ كَمَا فَكَكْتَ رِهَانَ أَخِيكَ الْمُسْلِمِ لَيْسَ مِنْ عَبْدٍ مُسْلِمٍ يَقْضِي عَنْ أَخِيهِ دَيْنَهُ إِلَّا فَكَّ اللَّهُ رِهَانَهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ» . رَوَاهُ فِي شَرْحِ السُّنَّةِ
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯২১
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯২১। হযরত সওবান (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তির মৃত্যু আসিবে অহঙ্কার হইতে মুক্ত, খেয়ানত হইতে মুক্ত এবং ঋণ হইতে মুক্ত অবস্থায়, সে বেহেশতে প্রবেশ করিবে। —তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও দারেমী
كتاب البيوع
وَعَنْ ثَوْبَانَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ مَاتَ وَهُوَ بَرِيءٌ مِنَ الْكِبْرِ وَالْغُلُولِ وَالدَّيْنِ دَخَلَ الْجَنَّةَ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَابْنُ مَاجَه والدارمي
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯২২
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯২২। হযরত আবু মুসা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ বান্দা আল্লাহ্ তা'আলার নিকট উপস্থিত হইলে কবীরা গোনাহসমূহের পরেই সর্বশ্রেষ্ঠ গোনাহ্ পরিগণিত হইবে এমতাবস্থায় মৃত্যু হওয়া যে, সে ঋণগ্রস্ত হয় এবং উহা পরিশোধের ব্যবস্থা রাখিয়া না যায়। – আহমদ ও আবু দাউদ
كتاب البيوع
وَعَنْ أَبِي مُوسَى عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِنَّ أَعْظَمَ الذُّنُوبِ عِنْدَ اللَّهِ أَنْ يَلْقَاهُ بِهَا عَبْدٌ بَعْدَ الْكَبَائِرِ الَّتِي نَهَى اللَّهُ عَنْهَا أَنْ يَمُوتَ رَجُلٌ وَعَلَيْهِ دَيْنٌ لَا يَدَعُ لَهُ قَضَاءً» . رَوَاهُ أَحْمد وَأَبُو دَاوُد
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯২৩
- ক্রয় - বিক্রয়ের অধ্যায়
৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - দেউলিয়া (দারিদ্র্য) হওয়া এবং ঋণীকে অবকাশ দান
২৯২৩। হযরত আমর ইবনে আওফ মুযানী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ মুসলমানদের পরস্পর আপোস-মীমাংসাকে ইসলাম অনুমোদন করে। কিন্তু যেই মীমাংসা হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল করিবে, তাহা অনুমোদিত হইবে না।
মুসলমানগণ পরস্পর যে শর্ত ও চুক্তি করিবে তাহা অবশ্য পালনীয় হইবে। কিন্তু যেই শর্ত ও চুক্তি হালালকে হারাম এবং হারামকে হালাল করিবে তাহা পালনীয় হইবে না। —তিরমিযী, ইবনে মাজাহ্ ও আবু দাউদ
كتاب البيوع
وَعَن عَمْرو بن عَوْف الْمُزَنِيِّ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «الصُّلْحُ جَائِزٌ بَيْنَ الْمُسْلِمِينَ إِلَّا صُلْحًا حَرَّمَ حَلَالًا أَوْ أَحَلَّ حَرَامًا وَالْمُسْلِمُونَ عَلَى شُرُوطِهِمْ إِلَّا شَرْطًا حَرَّمَ حَلَالًا أَوْ أَحَلَّ حَرَامًا» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَابْنُ مَاجَهْ وَأَبُو دَاوُدَ وَانْتَهَتْ رِوَايَته عِنْد قَوْله «شروطهم»
tahqiq

তাহকীক: