মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৩১- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৬২৬৫
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সমষ্টিগতভাবে মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬২৬৫। হযরত কায়স ইবনে আবু হাযেম (রাঃ) বলেন, বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের ভাতা পাঁচ পাঁচ হাজার দিরহাম (বায়তুল মাল হইতে) ধার্য ছিল। ওমর (রাঃ) বলেন, আমি অবশ্যই তাঁহাদিগকে পরবর্তী সকলের উপর মর্যাদা দিব। —বুখারী

বদর-যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের নামের তালিকা ইমাম বুখারী (রহঃ) যেইভাবে তাঁহার জামেতে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন:

(১) নবী মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ্ হাশেমী (ﷺ)। (২) আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওসমান আবু বকর সিদ্দীক কোরাইশী, (৩) ওমর ইবনুল খাত্তাব আদভী, (৪) ওসমান ইবনে আফ্ফান কোরাইশী, নবী (ﷺ) তাঁহাকে তাঁহার [নবী (ﷺ)-এর] অসুস্থ কন্যা রোকাইয়া (— ওসমানের স্ত্রী)-এর দেখাশোনার জন্য মদীনায় রাখিয়া গিয়াছিলেন ; কিন্তু বদর যুদ্ধে লব্ধ গনীমতের মালের অংশ তাঁহাকেও দিয়াছিলেন। (৫) আলী ইবনে আবু তালিব হাশেমী, (৬) ইয়াস ইবনে বুকায়র, (৭) বেলাল ইবনে রাবাহ্—আবু বকরের আযাদকৃত গোলাম, (৮) হামযা ইবনে আব্দুল মুত্তালিব হাশেমী, (৯) কোরাইশদের মিত্র হাতের ইবনে আবি বালতাআ, (১০) আবু হোযায়ফা ইবনে উতবা ইবনে রবীআ কোরাইশী, (১১) হারেসা ইবনে রুবাইয়ে' আনসারী, ইনি হারেসা ইবনে সুরাকা নামেও পরিচিত। তিনি বদর যুদ্ধে শহীদ হইয়াছেন। তিনি এই যুদ্ধে পর্যবেক্ষকের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। (১২) খোবায়ব ইবনে আদী আনসারী, (১৩) খোনায়স ইবনে হোযাফা সামী, (১৪) রেফাআ ইবনে রাফে' আনসারী, (১৫) রেফাআ ইবনে আব্দুল মুনযির, ইনি আবু লুবাবা আনসারী নামেও পরিচিত। (১৬) যুবায়র ইবনুল আওয়াম কোরাইশী, (১৭) যায়দ ইবনে সাল আবু তালহা আনসারী, (১৮) আবু যায়দ আনসারী, (১৯) সা'দ ইবনে মালেক যুহরী, (২০) সা'দ ইবনে খাওলা কোরাইশী, (২১) সাঈদ ইবনে যায়দ ইবনে আমর ইবনে নুফায়ল কোরাইশী, (২২) সাহল ইবনে হোনায়ফ আনসারী, (২৩) যোহায়র ইবনে রাফে' আনসারী, এবং (২৪) তাহার ভাই। (২৫) আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদ হুযালী, (২৬) আব্দুর রহমান ইবনে আওফ যুহরী, (২৭) ওবায়দাহ্ ইবনুল হারেস কোরাইশী, (২৮) ওবাদাহ্ ইবনে সামেত আনসারী, (২৯) আমর ইবনে আওফ বনী আমের ইবনে লুয়াইয়ের মিত্র। (৩০) উকবা ইবনে আমর আনসারী, (৩১) আমের ইবনে রবীআ' আনাযী, (৩২) আসেম ইবনে সাবেত আনসারী। (৩৩) ওয়াইম ইবনে সায়েদা আনসারী, (৩৪) ইতবান ইবনে মালেক জঘথঘআনসারী, (৩৫) কোদামা ইবনে মাযউন, (৩৬) কাতাদাহ্ ইবনে নো'মান আনসারী, (৩৭) মুআয ইবনে আমর ইবনে জমূহ, (৩৮) মুআববের ইবনে আফরা, এবং (৩৯) তাঁহার ভাই। (৪০) মালেক ইবনে রবীআ, (৪১) আবু উসায়দ আনসারী, (৪২) মিসতাহ ইবনে উসাসাহ্ ইবনে আব্বাদ ইবনে মুত্তালিব ইবনে আব্দে মুনাফ, (৪৩) মুরারাহ্ ইবনে রবী' আনসারী, (৪৪) মাআন ইবনে আদী আনসারী, (৪৫) বনু যুহরার মিত্র—মিক্‌দাদ ইবনে আমর কিন্দী, এবং (৪৬) হেলাল ইবনে উমাইয়াহ্ আনসারী (রাযিআল্লাহু আনহুম আজমাঈন)।
كتاب المناقب
وَعَن قيس بن حَازِم قَالَ: كَانَ عَطَاءُ الْبَدْرِيِّينَ خَمْسَةُ آلَافٍ. وَقَالَ عُمَرُ: لَأُفَضِّلَنَّهُمْ على مَنْ بَعدَهم. رَوَاهُ البُخَارِيّ

بَاب تَسْمِيَة من سمي من أهل الْبَدْر فِي «الْجَامِعِ لِلْبُخَارِيِّ»
1 - النَّبِيُّ مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْهَاشِمِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.
2 - عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُثْمَانَ أَبُو بَكْرٍ الصِّدِّيقُ الْقُرَشِيُّ.
3 - عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ الْعَدوي.
4 - عُثْمَان بن عَفَّان خَلفه النَّبِي صلى الله عَلَيْهِ وَسلم عَلَى ابْنَتِهِ رُقَيَّةَ وَضَرَبَ لَهُ بِسَهْمِهِ.
5 - عَلِيُّ بن أبي طَالب الْهَاشِمِي.
6 - إِياس بن البُكَيْر.
7 - بِلَالُ بْنُ رَبَاحٍ مَوْلَى أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ.
8 - حَمْزَةُ بْنُ عَبْدِ الْمُطَّلِبِ الْهَاشِمِيُّ.
9 - حَاطِبُ بْنُ أبي بلتعة حليفٌ لقريش.
10 - أَبُو حُذَيْفَةَ بْنُ عُتْبَةَ بْنِ رَبِيعَةَ الْقُرَشِيُّ.
11 - حَارِثَةُ بْنُ الرُّبَيِّعِ الْأَنْصَارِيُّ قُتِلَ يَوْمَ بَدْرٍ وَهُوَ حَارِثَةُ بْنُ سُرَاقَةَ كَانَ فِي النَّظَّارَةِ.
12 - خُبَيْبُ بْنُ عَدِيٍّ الْأَنْصَارِيُّ.
13 - خُنَيْسُ بْنُ حُذَافَةَ السَّهْمِيُّ.
14 - رِفَاعَةُ بْنُ رَافِعٍ الْأَنْصَارِيُّ.
15 - رِفَاعَةُ بْنُ عَبْدِ الْمُنْذِرِ أَبُو لُبَابَةَ الْأَنْصَارِيُّ.
16 - الزُّبَيْرُ بْنُ الْعَوَّامِ الْقُرَشِيُّ.
17 - زَيْدُ بْنُ سَهْلٍ أَبُو طَلْحَةَ الْأَنْصَارِيُّ.
18 - أَبُو زَيْدٍ الْأَنْصَارِيُّ.
19 - سَعْدُ بْنُ مَالِكٍ الزُّهْرِيُّ.
20 - سَعْدُ بْنُ خَوْلَةَ الْقُرَشِيُّ.
21 - سَعِيدُ بْنُ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ الْقُرَشِيُّ.
22 - سَهْلُ بْنُ حُنَيْفٍ الْأَنْصَارِيُّ.
23 - ظُهَيْرُ بْنُ رَافِعٍ الْأَنْصَارِيُّ.
24 - وَأَخُوهُ.
25 - عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْعُودٍ الْهُذَلِيُّ.
26 - عَبْدُ الرَّحْمَنِ بن عَوْف الزُّهْرِيّ.
27 - عُبَيْدةُ بن الْحَارِث الْقرشِي.
28 - عبادةُ بن الصَّامِت الْأنْصَارِيّ.
29 - عَمْرو بْنُ عَوْفٍ حَلِيفُ بَنِي عَامِرِ بْنِ لُؤَيٍّ.
30 - عُقْبَةُ بْنُ عَمْرٍو الْأَنْصَارِيُّ.
31 - عَامِرُ بْنُ رَبِيعَةَ الْعَنَزِيُّ.
32 - عَاصِمُ بْنُ ثَابِتٍ الْأَنْصَارِيُّ.
33 - عُوَيْمُ بْنُ سَاعِدَةَ الْأَنْصَارِيُّ.
34 - عِتْبَانُ بْنُ مَالِكٍ الْأَنْصَارِيُّ.
35 - قُدَامَةُ بْنُ مَظْعُونٍ.
36 - قَتَادَةُ بْنُ النُّعْمَانِ الْأَنْصَارِيُّ.
37 - مُعَاذُ بن عَمْرو بن الجموح.
38 - معوذ بن عَفْرَاءَ.
39 - وَأَخُوهُ.
40 - مَالِكُ بْنُ رَبِيعَةَ أَبُو أُسَيْدٍ الْأَنْصَارِيُّ.
41 - مِسْطَحُ بْنُ أُثَاثَةَ بْنِ عَبَّادِ بْنِ الْمُطَّلِبِ بْنِ عَبْدِ مَنَافٍ.
42 - مُرَارَةُ بْنُ الرَّبِيعِ الْأَنْصَارِيُّ.
43 - مَعْنُ بْنُ عَدِيٍّ الْأَنْصَارِيُّ.
44 - مِقْدَادُ بْنُ عَمْرٍو الْكِنْدِيُّ حَلِيفُ بَنِي زُهْرَةَ.
45 - هِلَالُ بْنُ أُميَّة الْأنْصَارِيّ رَضِي الله عَنْهُم
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৬২৬৬
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
প্রথম অনুচ্ছেদ - ইয়ামান ও শাম (সিরিয়া) দেশের বর্ণনা এবং উওয়াইস করানী-এর আলোচনা
৬২৬৬। হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদা রাসুলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন ইয়ামন দেশ হইতে এক ব্যক্তি তোমাদের নিকট আসিবে। তাহার নাম হইবে “ওয়াইস।" একজন মাতা ছাড়া ইয়ামন দেশে তাঁহার আর কোন নিকটতম আত্মীয়-স্বজন থাকিবে না। তাঁহার দেহে ছিল শ্বেত-ব্যাধি। ইহার জন্য তিনি আল্লাহর কাছে দোআ করিয়াছিলেন। ফলে এক দিরহাম অথবা এক দীনার পরিমাণ জায়গা ব্যতীত আল্লাহ্ তা'আলা তাহার সেই রোগটি দূর করিয়া দিয়াছেন। সুতরাং, তোমাদের যে কেহ তাহার সাক্ষাৎ পাইবে, সে যেন নিজের মাগফিরাতের জন্য তাহার দ্বারা দো'আ করায়। অপর রেওয়ায়তে আছে, হযরত ওমর (রাঃ) বলিয়াছেন, আমি রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলিতে শুনিয়াছি, তাবেয়ীদের মধ্যে সর্বোত্তম এক ব্যক্তি, তাহার নাম "ওয়াইস", তাহার শুধুমাত্র একজন মা রহিয়াছেন এবং তাহার শরীরে শ্বেত দাগ থাকিবে। সুতরাং, তোমরা নিজেদের মাগফিরাতের দোআর জন্য তাঁহার কাছে অনুরোধ করিবে। -মুসলিম
كتاب المناقب
بَابُ ذِكْرِ الْيَمَنِ وَالشَّامِ وَذِكْرِ أُوَيْسٍ الْقَرَنِيِّ: الْفَصْل الأول
عَن عمر بن الْخطاب أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِنَّ رَجُلًا يَأْتِيكُمْ مِنَ الْيَمَنِ يُقَالُ لَهُ: أُوَيْسٌ لَا يَدَعُ بِالْيَمَنِ غَيْرَ أُمٍّ لَهُ قَدْ كَانَ بِهِ بَيَاضٌ فَدَعَا اللَّهَ فَأَذْهَبَهُ إِلَّا مَوْضِعَ الدِّينَارِ أَوِ الدِّرْهَمِ فَمَنْ لَقِيَهُ مِنْكُمْ فَلْيَسْتَغْفِرْ لَكُمْ وَفِي رِوَايَةٍ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسلم يَقُولُ: إِنَّ خَيْرَ التَّابِعِينَ رَجُلٌ يُقَالُ لَهُ: أُويس وَله والدةٌ وَكَانَ بِهِ بَيَاض فَمُرُوهُ فليستغفر لكم . رَوَاهُ مُسلم
হাদীস নং: ৬২৬৭
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
প্রথম অনুচ্ছেদ - ইয়ামান ও শাম (সিরিয়া) দেশের বর্ণনা এবং উওয়াইস করানী-এর আলোচনা
৬২৬৭। হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, [যখন হযরত আবু মুসা আশআরী এবং তাঁহার কওমের লোকজন নবী (ছাঃ)-এর খেদমতে উপস্থিত হইলেন, তখন] নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন ইয়ামনবাসীগণ (স্বেচ্ছায়) তোমাদের নিকটে আসিয়াছেন। তাহাদের মন খুবই নরম এবং অন্তর অত্যধিক কোমল। ঈমান ইয়ামনবাসীদের মধ্যে এবং হেকমতও (বুদ্ধিমত্তা) ইয়ামনবাসীদের মধ্যে বিদ্যমান রহিয়াছে। আর গর্ব-অহমিকা রহিয়াছে উটের রাখালের কাছে, পক্ষান্তরে স্বস্তি ও শান্তি বিদ্যমান রহিয়াছে বকরী পালকদের মধ্যে। --মোত্তাঃ
كتاب المناقب
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «أَتَاكُم أهلُ الْيمن هم أَرقُّ أفئدَةً وَأَلْيَنُ قُلُوبًا الْإِيمَانُ يَمَانٍ وَالْحِكْمَةُ يَمَانِيَةٌ وَالْفَخْرُ وَالْخُيَلَاءُ فِي أَصْحَابِ الْإِبِلِ وَالسَّكِينَةُ وَالْوَقَارُ فِي أهل الْغنم» . مُتَّفق عَلَيْهِ
হাদীস নং: ৬২৬৮
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
প্রথম অনুচ্ছেদ - ইয়ামান ও শাম (সিরিয়া) দেশের বর্ণনা এবং উওয়াইস করানী-এর আলোচনা
৬২৬৮। হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: কুফরের উৎপত্তি হইবে পূর্বদিক হইতে। গর্ব-অহমিকা রহিয়াছে, পশমী তাবুর অধিবাসী ঘোড়া ও উট চালকদের মধ্যে। আর শান্তি রহিয়াছে বকরী চালকদের মধ্যে। মোত্তাঃ
كتاب المناقب
وَعَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «رَأَسُ الْكُفْرِ نَحْوَ الْمَشْرِقِ وَالْفَخْرُ وَالْخُيَلَاءُ فِي أَهْلِ الْخَيْلِ وَالْإِبِلِ وَالْفَدَّادِينَ أَهْلِ الْوَبَرِ وَالسَّكِينَةُ فِي أَهْلِ الْغَنَمِ» مُتَّفق عَلَيْهِ
হাদীস নং: ৬২৬৯
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
প্রথম অনুচ্ছেদ - ইয়ামান ও শাম (সিরিয়া) দেশের বর্ণনা এবং উওয়াইস করানী-এর আলোচনা
৬২৬৯। হযরত আবু মাসউদ আনসারী (রাঃ) হইতে বর্ণিত, নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন এই দিক অর্থাৎ, পূর্বদিক হইতে ফেতনা-ফাসাদের উৎপত্তি হইবে। কর্কশ ভাষা ও হৃদয়ের কাঠিন্য, উট ও গরুর লেজের পাশে চীৎকারকারী, পশমী তাবুর অধিবাসী রবীআ ও মুযার গোত্রের মধ্যে রহিয়াছে। মোত্তাঃ
كتاب المناقب
وَعَنْ أَبِي مَسْعُودٍ الْأَنْصَارِيِّ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «مِنْ هَهُنَا جَاءَتِ الْفِتَنُ - نَحْوَ الْمَشْرِقِ - وَالْجَفَاءُ وَغِلَظُ الْقُلُوبِ فِي الْفَدَّادِينَ أَهْلِ الْوَبَرِ عِنْدَ أُصُولِ أَذْنَابِ الْإِبِلِ وَالْبَقَرِ فِي رَبِيعَةَ وَمُضَرَ» . مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
হাদীস নং: ৬২৭০
- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল
প্রথম অনুচ্ছেদ - ইয়ামান ও শাম (সিরিয়া) দেশের বর্ণনা এবং উওয়াইস করানী-এর আলোচনা
৬২৭০। হযরত জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: হৃদয়ের কঠোরতা ও ভাষায় কর্কশতা পূর্বদিকে (অর্থাৎ, তথাকার অধিবাসীদের মধ্যে) রহিয়াছে এবং ঈমান রহিয়াছে হেজাযবাসীদের মধ্যে। —মুসলিম
كتاب المناقب
وَعَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «غِلَظُ الْقُلُوبِ وَالْجَفَاءُ فِي الْمَشْرِقِ وَالْإِيمَانُ فِي أَهْلِ الْحِجَازِ» . رَوَاهُ مُسْلِمٌ
tahqiq

তাহকীক: