ফিকহুস সুনান ওয়াল আসার

فقه السنن و الآثار (أدلة السادات الاحناف)

৩. নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৬৭৮
নামাযের অধ্যায়
কিশোরের ইমামতি
(৬৭৮) ইবন মাসউদ রা. বলেন, কিশোর ইমামতি করবে না, যতক্ষণ না সে অপরাধের শরীআত নির্ধারিত শাস্তি পাওয়ার যোগ্য হবে (বয়ঃপ্রাপ্ত হবে) ।
كتاب الصلاة
عن ابن مسعود رضي الله عنه أنه قال: لا يؤم الغلام حتى تجب عليه الحدود
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৬৭৯
নামাযের অধ্যায়
কিশোরের ইমামতি
(৬৭৯) ইবন আব্বাস রা. বলেন, আমীরুল মুমিনীন উমার রা. আমাদেরকে নিষেধ করেছেন যে, কুরআন কারীম দেখে পড়ে ইমামতি করা হবে। তিনি আরো নিষেধ করেছেন যে, সাবালিগ ছাড়া কেউ আমাদের ইমামতি করবে না ।
كتاب الصلاة
عن ابن عباس رضي الله عنه قال: نهانا أمير المؤمنين عمر رضي الله عنه أن يؤم الناس في المصحف ونهانا أن يؤمنا إلا المحتلم
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৬৮০
নামাযের অধ্যায়
কিশোরের ইমামতি
(৬৮০) তাবিয়ি খলীফা উমার ইবন আব্দুল আযীয বলেন, সাবালিগ ছাড়া কেউ ইমামতি করবে না।
كتاب الصلاة
عن عمر بن عبد العزيز قال: لا يؤم إلا محتلم
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৬৮১
নামাযের অধ্যায়
কিশোরের ইমামতি
(৬৮১) আমর ইবন সালামাহ রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাদেরকে নির্দেশ দেন যে, সালাতের সময় হলে তোমাদের মধ্য থেকে একজন আযান দিবে এবং তোমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে বেশী কুরআন জানে সে ইমামতি করবে। তখন আমার গোত্রের মানুষের খুঁজে দেখল যে, আমার চেয়ে বেশী কুরআন জানা আর কেউ নেই... তখন তারা আমাকেই ইমামতি দান করলেন। তখন আমার বয়স ৬ অথবা ৭ বৎসর।
كتاب الصلاة
عن عمرو بن سلمة رضي الله عنه ... فإذا حضرت الصلاة فليؤذن أحدكم وليؤمكم أكثركم قرآنا فنظروا فلم يكن أحد أكثر قرآنا مني... فقدموني بين أيديهم وأنا ابن ست أو سبع سنين