আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
৫- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১২ টি
হাদীস নং: ১০৪৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫২০-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৪। আবু কামিল আল-জাহ্দারী, আবু বকর ইবনে আবি শায়বা ও আবু কুরায়ব (রাহঃ) ......... আবু যর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কোন মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল? তিনি বললেন, মসজিদুল হারাম (কাবাগৃহ)। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, অতঃপর কোনটি। তিনি বললেন, মসজিদুল আক্বসা (বায়তুল মুকাদ্দাস)। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এই দুটির মধ্যে কালের ব্যবধান কতটুকু? তিনি বললেন, চল্লিশ বছর। তবে যেখানেই নামাযের ওয়াক্ত হবে, সেখানেই নামায আদায় করে নিবে। সেটিই মসজিদ।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا أَبُو كَامِلٍ الْجَحْدَرِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، ح قَالَ وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَأَبُو كُرَيْبٍ قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي ذَرٍّ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَىُّ مَسْجِدٍ وُضِعَ فِي الأَرْضِ أَوَّلُ قَالَ " الْمَسْجِدُ الْحَرَامُ " . قُلْتُ ثُمَّ أَىٌّ قَالَ " الْمَسْجِدُ الأَقْصَى " . قُلْتُ كَمْ بَيْنَهُمَا قَالَ " أَرْبَعُونَ سَنَةً وَأَيْنَمَا أَدْرَكَتْكَ الصَّلاَةُ فَصَلِّ فَهُوَ مَسْجِدٌ " . وَفِي حَدِيثِ أَبِي كَامِلٍ " ثُمَّ حَيْثُمَا أَدْرَكَتْكَ الصَّلاَةُ فَصَلِّهْ فَإِنَّهُ مَسْجِدٌ " .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১০৪৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫২০-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৫। আর্লী ইবনে হুজর আস সা’দী (রাহঃ) ......... ইবরাহীম ইবনে ইয়াযীদ আত তায়মী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতাকে মসজিদের আঙ্গিনায় কুরআন পাঠ করে শোনাতাম। আমি যখন সিজদার আয়াত পড়তাম, তখন তিনি সিজদা করতেন। আমি তাঁকে বললাম, হে পিতা, আপনি কি রাস্তায় সিজদা করছেন? তিনি বললেন, আমি আবু যর (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলতেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, কোন মসজিদটি দুনিয়ায় সর্ব প্রথম স্থাপিত? তিনি বললেন, মসজিদুল হারাম। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, এরপর কোনটি? তিনি বললেন, মসজিদুল আকসা। আমি জিজ্ঞাসা করলাম এ দুটির মধ্যে কত বছরের ব্যবধান? তিনি বললেন, চল্লিশ বছরের। তবে সারা দুনিয়াই তোমার জন্য মসজিদ। যেখানেই নামাযের ওয়াক্ত হবে সেখানেই তুমি নামায আদায় করে নিবে।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ السَّعْدِيُّ، أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ يَزِيدَ التَّيْمِيِّ، قَالَ كُنْتُ أَقْرَأُ عَلَى أَبِي الْقُرْآنَ فِي السُّدَّةِ فَإِذَا قَرَأْتُ السَّجْدَةَ سَجَدَ فَقُلْتُ لَهُ يَا أَبَتِ أَتَسْجُدُ فِي الطَّرِيقِ قَالَ إِنِّي سَمِعْتُ أَبَا ذَرٍّ يَقُولُ سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ أَوَّلِ مَسْجِدٍ وُضِعَ فِي الأَرْضِ قَالَ " الْمَسْجِدُ الْحَرَامُ " . قُلْتُ ثُمَّ أَىٌّ قَالَ " الْمَسْجِدُ الأَقْصَى " . قُلْتُ كَمْ بَيْنَهُمَا قَالَ " أَرْبَعُونَ عَامًا ثُمَّ الأَرْضُ لَكَ مَسْجِدٌ فَحَيْثُمَا أَدْرَكَتْكَ الصَّلاَةُ فَصَلِّ " .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১০৪৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫২১-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৬। ইয়াহয়া ইবনে ইয়াহয়া (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ আল আনসারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আমাকে পাঁচটি জিনিস দেয়া হয়েছে, যা পূর্ববর্তী কাউকে দেয়া হয়নিঃ
১. প্রত্যেক নবীকে বিশেষ ভাবে তার গোত্রের প্রতি পাঠানো হয়েছে, আর আমাকে পাঠানো হয়েছে লাল-কাল সবার প্রতি
২. আমার জন্য গনিমতের মাল হালাল করা হয়েছে আমার পূর্ববর্তীকারও জন্য তা হালাল ছিল না;
৩. আমার জন্য সমগ্র ভূপৃষ্ঠ পবিত্র, পবিত্রকারী ও মসজিদ বানিয়ে দেওয়া হয়েছে সুতরাং যেখানে যার নামাযের ওয়াক্ত হবে, সেখানে সে নামায আদায় করে নিবে
৪. আমাকে রো’ব বা প্রবল প্রভাব দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে, যা এক মাসের ব্যবধান থেকে অনুভূত হয়;
৫. আর আমাকে সুপারিশ করার অনুমতি দান করা হয়েছে।
১. প্রত্যেক নবীকে বিশেষ ভাবে তার গোত্রের প্রতি পাঠানো হয়েছে, আর আমাকে পাঠানো হয়েছে লাল-কাল সবার প্রতি
২. আমার জন্য গনিমতের মাল হালাল করা হয়েছে আমার পূর্ববর্তীকারও জন্য তা হালাল ছিল না;
৩. আমার জন্য সমগ্র ভূপৃষ্ঠ পবিত্র, পবিত্রকারী ও মসজিদ বানিয়ে দেওয়া হয়েছে সুতরাং যেখানে যার নামাযের ওয়াক্ত হবে, সেখানে সে নামায আদায় করে নিবে
৪. আমাকে রো’ব বা প্রবল প্রভাব দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে, যা এক মাসের ব্যবধান থেকে অনুভূত হয়;
৫. আর আমাকে সুপারিশ করার অনুমতি দান করা হয়েছে।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا هُشَيْمٌ، عَنْ سَيَّارٍ، عَنْ يَزِيدَ الْفَقِيرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أُعْطِيتُ خَمْسًا لَمْ يُعْطَهُنَّ أَحَدٌ قَبْلِي كَانَ كُلُّ نَبِيٍّ يُبْعَثُ إِلَى قَوْمِهِ خَاصَّةً وَبُعِثْتُ إِلَى كُلِّ أَحْمَرَ وَأَسْوَدَ وَأُحِلَّتْ لِيَ الْغَنَائِمُ وَلَمْ تُحَلَّ لأَحَدٍ قَبْلِي وَجُعِلَتْ لِيَ الأَرْضُ طَيِّبَةً طَهُورًا وَمَسْجِدًا فَأَيُّمَا رَجُلٍ أَدْرَكَتْهُ الصَّلاَةُ صَلَّى حَيْثُ كَانَ وَنُصِرْتُ بِالرُّعْبِ بَيْنَ يَدَىْ مَسِيرَةِ شَهْرٍ وَأُعْطِيتُ الشَّفَاعَةَ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৪৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫২১-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৭। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، أَخْبَرَنَا سَيَّارٌ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ الْفَقِيرُ، أَخْبَرَنَا جَابِرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ . فَذَكَرَ نَحْوَهُ .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৪৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫২২-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৮। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা (রাহঃ) ......... হুযাইফা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন তিনটি জিনিস দ্বারা অন্যদের উপর আমাদের মর্যাদা দান করা হয়েছে ১. আমাদের (নামাযের) কাতারগুলোকে ফিরিশতাদের কাতারের ন্যায় করা হয়েছে এবং ২. আমাদের জন্য সমগ্র ভূমণ্ডলকে মসজিদ বানানো হয়েছে। আর তার মাটিকে করা হয়েছে আমাদের জন্য পবিত্রকারী, যখন আমরা পানি না পাই। তিনি আরও একটি বিষয় উল্লেখ করেছেন(যা আমি ভুলে গিয়েছি)।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ، عَنْ أَبِي مَالِكٍ الأَشْجَعِيِّ، عَنْ رِبْعِيٍّ، عَنْ حُذَيْفَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " فُضِّلْنَا عَلَى النَّاسِ بِثَلاَثٍ جُعِلَتْ صُفُوفُنَا كَصُفُوفِ الْمَلاَئِكَةِ وَجُعِلَتْ لَنَا الأَرْضُ كُلُّهَا مَسْجِدًا وَجُعِلَتْ تُرْبَتُهَا لَنَا طَهُورًا إِذَا لَمْ نَجِدِ الْمَاءَ " . وَذَكَرَ خَصْلَةً أُخْرَى .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১০৪৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫২২-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৪৯। আবু করায়ব মুহাম্মাদ ইবনুল আলা (রাহঃ) ......... হুযাইফা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ أَخْبَرَنَا ابْنُ أَبِي زَائِدَةَ، عَنْ سَعْدِ بْنِ طَارِقٍ، حَدَّثَنِي رِبْعِيُّ بْنُ حِرَاشٍ، عَنْ حُذَيْفَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . بِمِثْلِهِ .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১০৫০
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫০। ইয়াহয়া ইবনে আইয়ুব, কুতায়বা ইবনে সাঈদ এবং আলী হুজর (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আমাকে ছয়টি জিনিস দ্বারা অন্য নবীদের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করা হয়েছে ১. আমাকে ব্যাপক তথ্যপূর্ণ ও অর্থবহ বাণী দান করা হয়েছে; ২. আমাকে প্রবল প্রভাব দ্বারা সাহায্য করা হয়েছে; ৩. আমার জন্য গণিমতের মাল হালাল করা হয়েছে; ৪. আমার জন্য মাটিকে পবিত্রকারী ও মসজিদ বানানো হয়েছে; ৫. আমাকে সমগ্র সৃষ্টিজগতের প্রতি প্রেরণ করা হয়েছে; ৬. আমার দ্বারা নবীদের সীল মোহর (নবুওয়াতের সমাপ্তি) করা হয়েছে।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَعَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، قَالُوا حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - وَهُوَ ابْنُ جَعْفَرٍ - عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " فُضِّلْتُ عَلَى الأَنْبِيَاءِ بِسِتٍّ أُعْطِيتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ وَنُصِرْتُ بِالرُّعْبِ وَأُحِلَّتْ لِيَ الْغَنَائِمُ وَجُعِلَتْ لِيَ الأَرْضُ طَهُورًا وَمَسْجِدًا وَأُرْسِلْتُ إِلَى الْخَلْقِ كَافَّةً وَخُتِمَ بِيَ النَّبِيُّونَ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫১
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫১। আবু তাহির ও হারামালা (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আমি ব্যাপক তথ্যপূর্ণ ও অর্থবহ বাণীসহ প্রেরিত হয়েছি। আমি প্রবল প্রভাবদ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত হয়েছি। আমি একবার নিদ্রিত ছিলাম, তখন বিশ্ব ধনভাণ্ডারের চাবি আমার হাতে দেওয়া হয়েছিল। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) চলে গেছেন, আর তোমরা ঐ গুলো বের করছ।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، وَحَرْمَلَةُ، قَالاَ أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " بُعِثْتُ بِجَوَامِعِ الْكَلِمِ وَنُصِرْتُ بِالرُّعْبِ وَبَيْنَا أَنَا نَائِمٌ أُتِيتُ بِمَفَاتِيحِ خَزَائِنِ الأَرْضِ فَوُضِعَتْ فِي يَدَىَّ " . قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ فَذَهَبَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَنْتُمْ تَنْتَثِلُونَهَا .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫২
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-৩
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫২। হাজিব ইবনুল ওয়ালীদ (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি ইউনুস কর্তৃক বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
وَحَدَّثَنَا حَاجِبُ بْنُ الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ، عَنِ الزُّبَيْدِيِّ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، أَخْبَرَنِي سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ، وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ . مِثْلَ حَدِيثِ يُونُسَ .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-৪
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫৩। মুহাম্মাদ ইবনে রাফি ও আব্দ ইবনে হুমায়দ (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ ابْنِ الْمُسَيَّبِ، وَأَبِي، سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمِثْلِهِ .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-৫
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫৪। আবু তাহির (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, আমাকে প্রবল প্রভাব দ্বারা শক্রর বিরুদ্ধে সাহায্য করা হয়েছে এবং ব্যাপক তথ্যপূর্ণ ও অর্থবহ বাণী দান করা হয়েছে। একবার আমি যখন নিদ্রিত ছিলাম, তখন জগতের ধন-ভাণ্ডারের চাবি আমাকে দেওয়া হয় এবং তা আমার দুই হাতে রাখা হয়।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
وَحَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ أَبِي يُونُسَ، مَوْلَى أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّهُ حَدَّثَهُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " نُصِرْتُ بِالرُّعْبِ عَلَى الْعَدُوِّ وَأُوتِيتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ وَبَيْنَمَا أَنَا نَائِمٌ أُتِيتُ بِمَفَاتِيحِ خَزَائِنِ الأَرْضِ فَوُضِعَتْ فِي يَدَىَّ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ১০৫৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫২৩-৬
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
শিরোনামবিহীন পরিচ্ছেদ
১০৫৫। মুহাম্মাদ ইবনে রাফি (রাহঃ) ......... হাম্মম ইবনে মুনাব্বিহ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে কতিপয় হাদীস বর্ণনা করেন এবং বলেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ আমি প্রবল প্রভাব দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত হয়েছি এবং ব্যাপক তথ্যপূর্ণ ও অর্থবহ বাণী প্রদত্ত হয়েছি।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، حَدَّثَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ هَمَّامِ بْنِ مُنَبِّهٍ، قَالَ هَذَا مَا حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَ أَحَادِيثَ مِنْهَا وَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " نُصِرْتُ بِالرُّعْبِ وَأُوتِيتُ جَوَامِعَ الْكَلِمِ " .