আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
৫- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১২ টি
হাদীস নং: ১১৩০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬১-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩০। মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না ও যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) খায়বরের যুদ্ধের সময় বলেছেন, যে ব্যক্তি এই উদ্ভিদ অর্থাৎ রসুন খায়, সে যেন মসজিদে না আসে। যুহাইরের বর্ণনায় শুধু কোন এক যুদ্ধের কথা উল্লেখ আছে, খায়বরের উল্লেখ নেই।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نهي من اكل ثوما او بصلا او كراثا او نحوها مما له رائحة كريهة عن حضور المسجد حتى تذهب ذلك الريح واخراجه من المسجد
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا يَحْيَى، - وَهُوَ الْقَطَّانُ - عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، قَالَ أَخْبَرَنِي نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ فِي غَزْوَةِ خَيْبَرَ  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ - يَعْنِي الثُّومَ - فَلاَ يَأْتِيَنَّ الْمَسَاجِدَ " . قَالَ زُهَيْرٌ فِي غَزْوَةٍ . وَلَمْ يَذْكُرْ خَيْبَرَ .
হাদীস নং: ১১৩১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬১-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩১। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা ও মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে নুমাইর (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এই সবজি অর্থাৎ রসুন খাবে, সে যেন এর দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত আমাদের মসজিদের নিকটবর্তী না হয়।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، ح قَالَ وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الْبَقْلَةِ فَلاَ يَقْرَبَنَّ مَسَاجِدَنَا حَتَّى يَذْهَبَ رِيحُهَا " . يَعْنِي الثُّومَ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ১১৩২
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬২-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩২। যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... আব্দুল আজিজ ইবনে সুহায়র থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আনাস (রাযিঃ) এর নিকট রসুন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হল, তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এই উদ্ভিদ হতে আহার করবে, সে যেন আমাদের নিকট না আসে এবং আমাদের সাথে নামায আদায় না করে।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - يَعْنِي ابْنَ عُلَيَّةَ - عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ، - وَهُوَ ابْنُ صُهَيْبٍ - قَالَ سُئِلَ أَنَسٌ عَنِ الثُّومِ، فَقَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ فَلاَ يَقْرَبَنَّا وَلاَ يُصَلِّي مَعَنَا " .
হাদীস নং: ১১৩৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬২-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৩। মুহাম্মাদ ইবনে রাফি ও আব্দ ইবনে হুমায়দ (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন যে ব্যক্তি এই উদ্ভিদ খাবে, সে যেন আমাদের মসজিদের নিকট না আসে এবং আমাদেরকে রসুনের গন্ধ দ্বারা কষ্ট না দেয়।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، قَالَ عَبْدٌ أَخْبَرَنَا وَقَالَ ابْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ ابْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ فَلاَ يَقْرَبَنَّ مَسْجِدَنَا وَلاَ يُؤْذِيَنَّا بِرِيحِ الثُّومِ " .
হাদীস নং: ১১৩৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৩
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৪। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা (রাহঃ) ......... জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পিঁয়াজ ও মুলা খেতে নিষেধ করে দিয়েছেন। অতঃপর একবার নিরূপায় হয়ে আমরা তা খেয়ে ফেললাম। তখন তিনি বললেন, যে ব্যক্তি এই দুর্গন্ধ যুক্ত উদ্ভিদ আহার করবে, সে যেন আমাদের মসজিদের নিকটবর্তী না হয়। কেননা মানুষ যাতে কষ্ট অনুভব করে, ফিরিশতাগণও তাতে কষ্ট পান।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا كَثِيرُ بْنُ هِشَامٍ، عَنْ هِشَامٍ الدَّسْتَوَائِيِّ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ أَكْلِ الْبَصَلِ وَالْكُرَّاثِ . فَغَلَبَتْنَا الْحَاجَةُ فَأَكَلْنَا مِنْهَا فَقَالَ  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ الْمُنْتِنَةِ فَلاَ يَقْرَبَنَّ مَسْجِدَنَا فَإِنَّ الْمَلاَئِكَةَ تَأَذَّى مِمَّا يَتَأَذَّى مِنْهُ الإِنْسُ " .
হাদীস নং: ১১৩৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৪-১
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৫। আবু তাহির ও হারামালা (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি পিঁয়াজ ও রসুন খাবে, সে যেন আমাদের নিকট হতে দূরে থাকে এবং নিজ ঘরে বসে থাকে। একবার তার নিকট একটি ডেগ আনা হল, তাতে তরকারী রান্না হয়েছিল। তিনি তাতে রসুনের গন্ধ  পেলেন। জিজ্ঞাসা করলেন, এতে কি আছে? বলা হল, এতে রসুন জাতীয় জিনিস আছে। তিনি বললেন, এগুলি অমুক সাহাবীর নিকট নিয়ে যাও। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন দেখলেন, সেও তা খাওয়া পছন্দ করছে না, তখন বললেন, তুমি খেয়ে ফেল। আমি যার সঙ্গে কথা বলি (ফিরিশতা) তুমি তার সঙ্গে কথা বল না।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنِي أَبُو الطَّاهِرِ، وَحَرْمَلَةُ، قَالاَ أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ حَدَّثَنِي عَطَاءُ بْنُ أَبِي رَبَاحٍ، أَنَّ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ - وَفِي رِوَايَةِ حَرْمَلَةَ وَزَعَمَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً فَلْيَعْتَزِلْنَا أَوْ لِيَعْتَزِلْ مَسْجِدَنَا وَلْيَقْعُدْ فِي بَيْتِهِ " . وَأَنَّهُ أُتِيَ بِقِدْرٍ فِيهِ خَضِرَاتٌ مِنْ بُقُولٍ فَوَجَدَ لَهَا رِيحًا فَسَأَلَ فَأُخْبِرَ بِمَا فِيهَا مِنَ الْبُقُولِ فَقَالَ " قَرِّبُوهَا " . إِلَى بَعْضِ أَصْحَابِهِ فَلَمَّا رَآهُ كَرِهَ أَكْلَهَا قَالَ " كُلْ فَإِنِّي أُنَاجِي مَنْ لاَ تُنَاجِي " .
হাদীস নং: ১১৩৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৪-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৬। মুহাম্মাদ ইবনে হাতিম (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এইসব রসুনের তরকারী খাবে (কখনও বলেছেন) যে ব্যক্তি পিঁয়াজ, রসুন ও কুরগাছ (গন্ধে ও স্বাদে পিয়াজের মত সবজি বিশেষ) খাবে, সে যেন আমাদের মসজিদের কাছে না আসে। কেননা আদম সন্তান যাতে কষ্ট পায়, ফিরিশতাগণও তাতে কষ্ট পান।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي عَطَاءٌ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الْبَقْلَةِ الثُّومِ - وَقَالَ مَرَّةً مَنْ أَكَلَ الْبَصَلَ وَالثُّومَ وَالْكُرَّاثَ - فَلاَ يَقْرَبَنَّ مَسْجِدَنَا فَإِنَّ الْمَلاَئِكَةَ تَتَأَذَّى مِمَّا يَتَأَذَّى مِنْهُ بَنُو آدَمَ " .
হাদীস নং: ১১৩৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৪-৩
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৭। ইসহাক ইবনে ইবরাহীম ও মুহাম্মাদ ইবনে রাফি (রাহঃ) ......... ইবনে জুরায়জ (রাযিঃ) থেকে উক্ত সনদে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি এই উদ্ভিদ অর্থাৎ রসুন খাবে, সে যেন আমাদের মসজিদে না আসে। এই রিওয়ায়াতে পিঁয়াজ ও কুররাছের কথা উল্লেখ নেই।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكْرٍ، ح قَالَ وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، قَالاَ جَمِيعًا أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ  " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ - يُرِيدُ الثُّومَ - فَلاَ يَغْشَنَا فِي مَسْجِدِنَا " . وَلَمْ يَذْكُرِ الْبَصَلَ وَالْكُرَّاثَ .
হাদীস নং: ১১৩৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৫
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৮। আমর আন-নাকিদ (রাহঃ) ......... আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, খায়বর বিজয়ের পর আমরা তখনও ফিরে আসতে পারিনি। এদিকে আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সঙ্গী-সাথীগণ রসুন ইত্যাদি সবজি খেতে শুরু করলাম। লোকেরা ছিল খুবই ক্ষুধার্ত, আমরা খুব খেলাম। তারপর মসজিদে গেলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) গন্ধ  পেয়ে বললেন, যে ব্যক্তি এই নিকৃষ্ট উদ্ভিদ থেকে কিছু খাবে, সে যেন আমাদের মসজিদের নিকট না আসে। লোকেরা বলতে লাগল, (রসুন) হারাম হয়ে গিয়েছে, হারাম হয়ে গিয়েছে। এ খবর নবী (ﷺ) এর নিকট পৌঁছলে তিনি বললেন, হে লোকসকল! আল্লাহ আমার জন্য যা হালাল করেছেন, আমি তা হারাম করতে পারি না। কিন্তু এটি এমন এক উদ্ভিদ যার গন্ধ  আমার ভাল লাগে না।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
وَحَدَّثَنِي عَمْرٌو النَّاقِدُ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنِ الْجُرَيْرِيِّ، عَنْ أَبِي نَضْرَةَ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ، قَالَ لَمْ نَعْدُ أَنْ فُتِحَتْ، خَيْبَرُ فَوَقَعْنَا أَصْحَابَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي تِلْكَ الْبَقْلَةِ الثُّومِ وَالنَّاسُ جِيَاعٌ فَأَكَلْنَا مِنْهَا أَكْلاً شَدِيدًا ثُمَّ رُحْنَا إِلَى الْمَسْجِدِ فَوَجَدَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الرِّيحَ فَقَالَ " مَنْ أَكَلَ مِنْ هَذِهِ الشَّجَرَةِ الْخَبِيثَةِ شَيْئًا فَلاَ يَقْرَبَنَّا فِي الْمَسْجِدِ " . فَقَالَ النَّاسُ حُرِّمَتْ حُرِّمَتْ . فَبَلَغَ ذَاكَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ " أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّهُ لَيْسَ بِي تَحْرِيمُ مَا أَحَلَّ اللَّهُ لِي وَلَكِنَّهَا شَجَرَةٌ أَكْرَهُ رِيحَهَا " .
হাদীস নং: ১১৩৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৬
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৩৯। হারুন ইবনে সাঈদ আল-আয়লী ও আহমাদ ইবনে ঈসা (রাহঃ) ......... আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সাহাবীগণসহ একটি পিঁয়াজ ক্ষেত অতিক্রম করছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ তাতে নেমে পিঁয়াজ খেলেন এবং কেউ কেউ খেলেন না। এরপর আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট গেলাম। যারা পিঁয়াজ খাননি তিনি তাদেরকে কাছে ডাকলেন। আর যারা খেয়েছিলেন, তাদের মুখ হতে পিঁয়াজের গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত তাদের পিছিয়ে রাখলেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، وَأَحْمَدُ بْنُ عِيسَى، قَالاَ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، عَنْ بُكَيْرِ بْنِ الأَشَجِّ، عَنِ ابْنِ خَبَّابٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَرَّ عَلَى زَرَّاعَةِ بَصَلٍ هُوَ وَأَصْحَابُهُ فَنَزَلَ نَاسٌ مِنْهُمْ فَأَكَلُوا مِنْهُ وَلَمْ يَأْكُلْ آخَرُونَ فَرُحْنَا إِلَيْهِ فَدَعَا الَّذِينَ لَمْ يَأْكُلُوا الْبَصَلَ وَأَخَّرَ الآخَرِينَ حَتَّى ذَهَبَ رِيحُهَا .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১১৪০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৭
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৪০। মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না (রাহঃ) ......... মা’দান ইবনে আবু তালহা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমর (রাযিঃ) একদিন জুম’আর খুতবা দিলেন। এতে তিনি আল্লাহর নবী (ﷺ) ও আবু বকর (রাযিঃ) এর আলোচনা করে বললেন, আমি স্বপ্নে দেখলাম, একটি মোরগ এসে আমাকে তিনটি ঠোকর মারল। আমার মতে এর তা’বীর হচ্ছে, আমার মৃত্যু অতি নিকটবর্তী। লোকেরা আমাকে বলেছে আমার একজন স্থলবর্তী নিযুক্ত করতে। নিশ্চয় আল্লাহ তার দ্বীন ও খিলাফাতকে নষ্ট করবেন না। আর তার নবী (ﷺ) কে যা দিয়ে প্রেরণ করেছেন, তাও নষ্ট করবেন না। যদি শীঘ্রই আমার মৃত্যু এসে পড়ে, তবে খিলাফত ঐ ছয় ব্যক্তির পরামর্শের উপর রইল, যাদের প্রতি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মৃত্যু পর্যন্ত সন্তুষ্ট ছিলেন। আমি জানি, কতিপয় লোক, যাদেরকে আমি নিজ হাতে শাস্তি দিয়েছি, এ ব্যাপারে তারা ইসলামের প্রতি দোষারোপ করবে। তারা যদি তা করে, তবে তারা আল্লাহর দুশমন ও পথভ্রষ্ট কাফির।
আমি কালালা (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) ‘র সমস্যা ব্যতিত অন্য কোন কঠিন সমস্যা রেখে যাচ্ছি না। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে কালালা সম্পর্কে যতবার জিজ্ঞাসা করেছি, ততবার অন্য কোন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করি নি। তিনিও আমার প্রতি এ ব্যাপারে যতটা কঠোর ব্যবহার করেছেন, ততটা অন্য কোনও ব্যাপারে করেন নি। এক পর্যায়ে তিনি তার আঙুলদ্বারা আমার বুকে টোকা মেরে বললেন, হে উমর! সূরা নিসার শেষভাগের গ্রীষ্মকালীন (কালালা সম্পর্কিত) আয়াতটই কি তোমার জন্য যথেষ্ট নয়? আর আমি যদি বেঁচে থাকি, তাহলে কালালা সম্পর্কে এমন এক ফয়সালা রেখে যাব, যাকে ভিত্তি করে কুরআন জানা অজানা সকলেই ফয়সালা দিতে পারবে।
অতঃপর উমর (রাযিঃ) বললেন, হে আল্লাহ! আমি তোমাকে সেইসব লোক সম্পর্কে সাক্ষী করছি, যাদেরকে আমি বিভিন্ন শহরে প্রশাসক (গভর্নর, সুবেদার ও অফিসার) রূপে প্রেরণ করেছি। আমি তাদেরকে এ জন্য পাঠিয়েছি যে, তারা জনগণের মধ্যে সুবিচার কায়েম করবে, তাদেরকে তাদের দ্বীন ও নবীর তরীকা শিক্ষাদান করবে, তাদের মধ্যে তাদের যুদ্ধলব্ধ মাল বণ্টন করবে এবং কোনও কঠিন সমস্যার উদ্ভব হলে তা আমার সমীপে উত্থাপন করবে।
আর হে জনমণ্ডলী! তোমরা দু’টি উদ্ভিদ ভক্ষণ করে থাক। আমি ঐ দু’টিকে অপছন্দ করি। তা হচ্ছে পিঁয়াজ ও রসূন। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে দেখেছি, যখন তিনি মসজিদের কোনও ব্যক্তি হতে ঐ দু’টির (কোন একটি গাছের) গন্ধ পেতেন, তখন তিনি তাকে ″বাকী″ প্রান্তরের দিকে বের করে দেয়ার আদেশ দিতেন। অতএব যে ব্যক্তি তা (পিঁয়াজ রসূন) খেতে চাইবে, উত্তমরূপে রান্না করে খাবে- যাতে তার গন্ধ না থাকে।
আমি কালালা (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) ‘র সমস্যা ব্যতিত অন্য কোন কঠিন সমস্যা রেখে যাচ্ছি না। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে কালালা সম্পর্কে যতবার জিজ্ঞাসা করেছি, ততবার অন্য কোন বিষয়ে জিজ্ঞাসা করি নি। তিনিও আমার প্রতি এ ব্যাপারে যতটা কঠোর ব্যবহার করেছেন, ততটা অন্য কোনও ব্যাপারে করেন নি। এক পর্যায়ে তিনি তার আঙুলদ্বারা আমার বুকে টোকা মেরে বললেন, হে উমর! সূরা নিসার শেষভাগের গ্রীষ্মকালীন (কালালা সম্পর্কিত) আয়াতটই কি তোমার জন্য যথেষ্ট নয়? আর আমি যদি বেঁচে থাকি, তাহলে কালালা সম্পর্কে এমন এক ফয়সালা রেখে যাব, যাকে ভিত্তি করে কুরআন জানা অজানা সকলেই ফয়সালা দিতে পারবে।
অতঃপর উমর (রাযিঃ) বললেন, হে আল্লাহ! আমি তোমাকে সেইসব লোক সম্পর্কে সাক্ষী করছি, যাদেরকে আমি বিভিন্ন শহরে প্রশাসক (গভর্নর, সুবেদার ও অফিসার) রূপে প্রেরণ করেছি। আমি তাদেরকে এ জন্য পাঠিয়েছি যে, তারা জনগণের মধ্যে সুবিচার কায়েম করবে, তাদেরকে তাদের দ্বীন ও নবীর তরীকা শিক্ষাদান করবে, তাদের মধ্যে তাদের যুদ্ধলব্ধ মাল বণ্টন করবে এবং কোনও কঠিন সমস্যার উদ্ভব হলে তা আমার সমীপে উত্থাপন করবে।
আর হে জনমণ্ডলী! তোমরা দু’টি উদ্ভিদ ভক্ষণ করে থাক। আমি ঐ দু’টিকে অপছন্দ করি। তা হচ্ছে পিঁয়াজ ও রসূন। আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে দেখেছি, যখন তিনি মসজিদের কোনও ব্যক্তি হতে ঐ দু’টির (কোন একটি গাছের) গন্ধ পেতেন, তখন তিনি তাকে ″বাকী″ প্রান্তরের দিকে বের করে দেয়ার আদেশ দিতেন। অতএব যে ব্যক্তি তা (পিঁয়াজ রসূন) খেতে চাইবে, উত্তমরূপে রান্না করে খাবে- যাতে তার গন্ধ না থাকে।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، حَدَّثَنَا قَتَادَةُ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، خَطَبَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَذَكَرَ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَذَكَرَ أَبَا بَكْرٍ قَالَ إِنِّي رَأَيْتُ كَأَنَّ دِيكًا نَقَرَنِي ثَلاَثَ نَقَرَاتٍ وَإِنِّي لاَ أُرَاهُ إِلاَّ حُضُورَ أَجَلِي وَإِنَّ أَقْوَامًا يَأْمُرُونَنِي أَنْ أَسْتَخْلِفَ وَإِنَّ اللَّهَ لَمْ يَكُنْ لِيُضَيِّعَ دِينَهُ وَلاَ خِلاَفَتَهُ وَلاَ الَّذِي بَعَثَ بِهِ نَبِيَّهُ صلى الله عليه وسلم فَإِنْ عَجِلَ بِي أَمْرٌ فَالْخِلاَفَةُ شُورَى بَيْنَ هَؤُلاَءِ السِّتَّةِ الَّذِينَ تُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ عَنْهُمْ رَاضٍ وَإِنِّي قَدْ عَلِمْتُ أَنَّ أَقْوَامًا يَطْعَنُونَ فِي هَذَا الأَمْرِ أَنَا ضَرَبْتُهُمْ بِيَدِي هَذِهِ عَلَى الإِسْلاَمِ فَإِنْ فَعَلُوا ذَلِكَ فَأُولَئِكَ أَعْدَاءُ اللَّهِ الْكَفَرَةُ الضُّلاَّلُ ثُمَّ إِنِّي لاَ أَدَعُ بَعْدِي شَيْئًا أَهَمَّ عِنْدِي مِنَ الْكَلاَلَةِ مَا رَاجَعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي شَىْءٍ مَا رَاجَعْتُهُ فِي الْكَلاَلَةِ وَمَا أَغْلَظَ لِي فِي شَىْءٍ مَا أَغْلَظَ لِي فِيهِ حَتَّى طَعَنَ بِإِصْبَعِهِ فِي صَدْرِي فَقَالَ  " يَا عُمَرُ أَلاَ تَكْفِيكَ آيَةُ الصَّيْفِ الَّتِي فِي آخِرِ سُورَةِ النِّسَاءِ " . وَإِنِّي إِنْ أَعِشْ أَقْضِ فِيهَا بِقَضِيَّةٍ يَقْضِي بِهَا مَنْ يَقْرَأُ الْقُرْآنَ وَمَنْ لاَ يَقْرَأُ الْقُرْآنَ ثُمَّ قَالَ اللَّهُمَّ إِنِّي أُشْهِدُكَ عَلَى أُمَرَاءِ الأَمْصَارِ وَإِنِّي إِنَّمَا بَعَثْتُهُمْ عَلَيْهِمْ لِيَعْدِلُوا عَلَيْهِمْ وَلِيُعَلِّمُوا النَّاسَ دِينَهُمْ وَسُنَّةَ نَبِيِّهِمْ صلى الله عليه وسلم وَيَقْسِمُوا فِيهِمْ فَيْئَهُمْ وَيَرْفَعُوا إِلَىَّ مَا أَشْكَلَ عَلَيْهِمْ مِنْ أَمْرِهِمْ ثُمَّ إِنَّكُمْ أَيُّهَا النَّاسُ تَأْكُلُونَ شَجَرَتَيْنِ لاَ أَرَاهُمَا إِلاَّ خَبِيثَتَيْنِ هَذَا الْبَصَلَ وَالثُّومَ لَقَدْ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا وَجَدَ رِيحَهُمَا مِنَ الرَّجُلِ فِي الْمَسْجِدِ أَمَرَ بِهِ فَأُخْرِجَ إِلَى الْبَقِيعِ فَمَنْ أَكَلَهُمَا فَلْيُمِتْهُمَا طَبْخًا .

তাহকীক:
হাদীস নং: ১১৪১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৬৭-২
- মসজিদ ও নামাযের স্থান সমূহের বর্ণনা
১৭. রসুন-পিয়াজ, মূলা ইত্যাদি দুর্গন্ধ যুক্ত দ্রব্য খাওয়ার পর মুখে থেকে দুর্গন্ধ  দূর না হওয়া পর্যন্ত মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ এবং এরূপ ব্যক্তিকে মসজিদ থেকে বের করে দেওয়ার নির্দেশ
১১৪১। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা, যুহাইর ইবনে হারব ও ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... কাতাদা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি উপরোক্তরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন।
كتاب المساجد ومواضع الصلاة
باب نَهْىِ مَنْ أَكَلَ ثُومًا أَوْ بَصَلاً أَوْ كُرَّاثًا أَوْ نَحْوَهَا عَنْ حُضُورِ الْمَسْجِدِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي عَرُوبَةَ، ح قَالَ وَحَدَّثَنَا زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، كِلاَهُمَا عَنْ شَبَابَةَ بْنِ سَوَّارٍ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، جَمِيعًا عَنْ قَتَادَةَ، فِي هَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ .

তাহকীক:
