আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
১৮. রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে বর্ণিত শিকার ও জবাইয়ের বিধান - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
হাদীস নং: ১৪৭২
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৭২
 রাসূলুল্লাহ ﷺ থেকে বর্ণিত শিকার ও জবাইয়ের বিধান
শ্বেত পাথর দিয়ে যাবাহ করা
১৪৭৮। মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াহয়া (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তার কওমের জনৈক ব্যক্তি একটি বা দুটি খরগোশ শিকার করেছিল। পরে তিনি একটি শ্বেত পাথর দিয়ে দুটোকে যবেহ করে লটকিয়ে রেখে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সঙ্গে সাক্ষাত করেন এবং এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। তিনি তাকে সে দুটি থেকে খাওয়ার নির্দেশ দিলেন। ইবনে মাজাহ ৩১৭৫
এ বিষয়ে মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান, রাফি‘ আদী ইবনে হাতিম (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। কতক আলিম মর্মর পাথর দিয়ে যবেহ-এর অনুমতি দিয়েছেন এবং তারা খরগোশ খাওয়ায় কোন দোষ আছে বলে মনে করেন না। এ হল অধিকাংশ আলিমের অভিমত। কোন কোন আলিম খরগোশ খাওয়া অপছন্দ করেন।
এ হাদীসটি বর্ণনার ক্ষেত্রে শা‘বী (রাহঃ) এর শাগরিদগণ মত বিরোধ করেছেন। দাউদ ইবনে আবু হিন্দ এটিকে শা‘বী (রাহঃ) মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান সূত্রে আর আসিম আহওয়াল (রাহঃ) এটিকে শা‘বী-সাফওয়ান ইবনে মুহাম্মাদ বা মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান রূপে রিওয়ায়াত করেছেন। তবে মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ানই অধিকতর সহীহ। জাবির জু‘ফি এটিকে শা‘বী-জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) সূত্রে কাতাদা শা‘বী সূত্রে বর্ণিত রিওয়ায়াতের অনুরূপ রিওয়ায়াত করেছেন। হতে পারে যে, শা‘বী (রাহঃ) উভয় থেকেই বর্ণনা করেছেন। মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, শা‘বী-জাবির (রাযিঃ) সূত্রে বর্ণিত রিওয়ায়াতটি মাহফুজ নয়।
এ বিষয়ে মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান, রাফি‘ আদী ইবনে হাতিম (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। কতক আলিম মর্মর পাথর দিয়ে যবেহ-এর অনুমতি দিয়েছেন এবং তারা খরগোশ খাওয়ায় কোন দোষ আছে বলে মনে করেন না। এ হল অধিকাংশ আলিমের অভিমত। কোন কোন আলিম খরগোশ খাওয়া অপছন্দ করেন।
এ হাদীসটি বর্ণনার ক্ষেত্রে শা‘বী (রাহঃ) এর শাগরিদগণ মত বিরোধ করেছেন। দাউদ ইবনে আবু হিন্দ এটিকে শা‘বী (রাহঃ) মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান সূত্রে আর আসিম আহওয়াল (রাহঃ) এটিকে শা‘বী-সাফওয়ান ইবনে মুহাম্মাদ বা মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ান রূপে রিওয়ায়াত করেছেন। তবে মুহাম্মাদ ইবনে সাফওয়ানই অধিকতর সহীহ। জাবির জু‘ফি এটিকে শা‘বী-জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) সূত্রে কাতাদা শা‘বী সূত্রে বর্ণিত রিওয়ায়াতের অনুরূপ রিওয়ায়াত করেছেন। হতে পারে যে, শা‘বী (রাহঃ) উভয় থেকেই বর্ণনা করেছেন। মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, শা‘বী-জাবির (রাযিঃ) সূত্রে বর্ণিত রিওয়ায়াতটি মাহফুজ নয়।
أبواب الصيد (و الذبائح) عن رسول الله صلى الله عليه وسلم
باب مَا جَاءَ فِي الذَّبِيحَةِ بِالْمَرْوَةِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْقُطَعِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، أَنَّ رَجُلاً، مِنْ قَوْمِهِ صَادَ أَرْنَبًا أَوِ اثْنَيْنِ فَذَبَحَهُمَا بِمَرْوَةٍ فَتَعَلَّقَهُمَا حَتَّى لَقِيَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَسَأَلَهُ فَأَمَرَهُ بِأَكْلِهِمَا . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ صَفْوَانَ وَرَافِعٍ وَعَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَقَدْ رَخَّصَ بَعْضُ أَهْلِ الْعِلْمِ أَنْ يُذَكِّيَ بِمَرْوَةٍ وَلَمْ يَرَوْا بِأَكْلِ الأَرْنَبِ بَأْسًا وَهُوَ قَوْلُ أَكْثَرِ أَهْلِ الْعِلْمِ وَقَدْ كَرِهَ بَعْضُهُمْ أَكْلَ الأَرْنَبِ . وَقَدِ اخْتَلَفَ أَصْحَابُ الشَّعْبِيِّ فِي رِوَايَةِ هَذَا الْحَدِيثِ فَرَوَى دَاوُدُ بْنُ أَبِي هِنْدٍ عَنِ الشَّعْبِيِّ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ صَفْوَانَ . وَرَوَى عَاصِمٌ الأَحْوَلُ عَنِ الشَّعْبِيِّ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ مُحَمَّدٍ أَوْ مُحَمَّدِ بْنِ صَفْوَانَ . وَمُحَمَّدُ بْنُ صَفْوَانَ أَصَحُّ . وَرَوَى جَابِرٌ الْجُعْفِيُّ عَنِ الشَّعْبِيِّ عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ نَحْوَ حَدِيثِ قَتَادَةَ عَنِ الشَّعْبِيِّ وَيُحْتَمَلُ أَنَّ رِوَايَةَ الشَّعْبِيِّ عَنْهُمَا . قَالَ مُحَمَّدٌ حَدِيثُ الشَّعْبِيِّ عَنْ جَابِرٍ غَيْرُ مَحْفُوظٍ .

তাহকীক:
