কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
২. নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৭ টি
হাদীস নং: ৫৪৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৪৭
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৪৭. আহমদ ইবনে ইউনুস ..... আবুদ-দারদা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলতে শুনেছিঃ যখন কোন গ্রামে বা বনজঙ্গলে তিনজন লোক একত্রিত হয় এবং জামাআতে নামায আদায় না করে, তখন শয়তান তাদের উপর প্রভুত্ব বিস্তার করে। অতএব (তোমরা) অবশ্যই জামাআতের সাথে নামায আদায় কর। কেননা দলচ্যুত বকরীকে নেকড়ে বাঘে ভক্ষণ করে থাকে।
রাবী আস-সায়েব বলেন, এখানে জামাআত অর্থ জামাআতের সাথে নামায আদায় করা।
রাবী আস-সায়েব বলেন, এখানে জামাআত অর্থ জামাআতের সাথে নামায আদায় করা।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا زَائِدَةُ، حَدَّثَنَا السَّائِبُ بْنُ حُبَيْشٍ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ الْيَعْمُرِيِّ، عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ  " مَا مِنْ ثَلاَثَةٍ فِي قَرْيَةٍ وَلاَ بَدْوٍ لاَ تُقَامُ فِيهِمُ الصَّلاَةُ إِلاَّ قَدِ اسْتَحْوَذَ عَلَيْهِمُ الشَّيْطَانُ فَعَلَيْكَ بِالْجَمَاعَةِ فَإِنَّمَا يَأْكُلُ الذِّئْبُ الْقَاصِيَةَ " . قَالَ زَائِدَةُ قَالَ السَّائِبُ يَعْنِي بِالْجَمَاعَةِ الصَّلاَةَ فِي الْجَمَاعَةِ .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৫৪৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৪৮
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৪৮. উছমান ইবনে আবি শাঈবা .... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ আমার ইচ্ছা হয় যে, লোকদেরকে জামাআতের সাথে নামায আদায়ের নির্দেশ দেই এবং তাদের জন্য একজন ইমাম নিযুক্ত করি। অতঃপর আমি কাষ্ঠ বহনকারী একটি দল আমার সাথে নিয়ে ঐ লোকদের নিকট যাই যারা জামাআতে শরীক হয়নি। অতঃপর তাদের ঘর-বাড়ি জালিয়ে দেই।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم  " لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ آمُرَ بِالصَّلاَةِ فَتُقَامَ ثُمَّ آمُرَ رَجُلاً فَيُصَلِّيَ بِالنَّاسِ ثُمَّ أَنْطَلِقَ مَعِي بِرِجَالٍ مَعَهُمْ حُزَمٌ مِنْ حَطَبٍ إِلَى قَوْمٍ لاَ يَشْهَدُونَ الصَّلاَةَ فَأُحَرِّقَ عَلَيْهِمْ بُيُوتَهُمْ بِالنَّارِ " .
হাদীস নং: ৫৪৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৪৯
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৪৯. আন-নুফায়লী ..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ আমার ইচ্ছা হয় যে, আমি কিছু সংখ্যক যুবককে কাষ্ঠ সংগ্রহের নির্দেশ দেই। অতঃপর যারা বিনা কারণে নামাযের জামাআতে অনুপস্থিত থাকে তাদের ঘর-বাড়ি জালিয়ে ভষ্মিভূত করে দেই।
রাবী বলেন, আমি ইয়াযীদ ইবনে আসিমকে জিজ্ঞাসা করি, হে আবু আওফ! এ দ্বারা কি কেবলমাত্র জুমআর জামাআতের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? বলেন, তা আমি সঠিকভাবে জ্ঞাত নই। কেননা আবু হুরায়রা (রাযিঃ) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) হতে জুমআ অথবা অন্য কোন নামাযের জন্য নির্দিষ্ট ভাবে বলতে শুনিনি (অতএব এ দ্বারা স্পষ্ট প্রতিয়মান হয় যে, পাঁচ ওয়াক্তের নামাযের জন্য জামাআতে হাযির হওয়া কর্তব্য।
রাবী বলেন, আমি ইয়াযীদ ইবনে আসিমকে জিজ্ঞাসা করি, হে আবু আওফ! এ দ্বারা কি কেবলমাত্র জুমআর জামাআতের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? বলেন, তা আমি সঠিকভাবে জ্ঞাত নই। কেননা আবু হুরায়রা (রাযিঃ) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) হতে জুমআ অথবা অন্য কোন নামাযের জন্য নির্দিষ্ট ভাবে বলতে শুনিনি (অতএব এ দ্বারা স্পষ্ট প্রতিয়মান হয় যে, পাঁচ ওয়াক্তের নামাযের জন্য জামাআতে হাযির হওয়া কর্তব্য।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا النُّفَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو الْمَلِيحِ، حَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ يَزِيدَ، حَدَّثَنِي يَزِيدُ بْنُ الأَصَمِّ، سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم  " لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ آمُرَ فِتْيَتِي فَيَجْمَعُوا حُزَمًا مِنْ حَطَبٍ ثُمَّ آتِيَ قَوْمًا يُصَلُّونَ فِي بُيُوتِهِمْ لَيْسَتْ بِهِمْ عِلَّةٌ فَأُحَرِّقُهَا عَلَيْهِمْ " . قُلْتُ لِيَزِيدَ بْنِ الأَصَمِّ يَا أَبَا عَوْفٍ الْجُمُعَةَ عَنَى أَوْ غَيْرَهَا قَالَ صُمَّتَا أُذُنَاىَ إِنْ لَمْ أَكُنْ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ يَأْثِرُهُ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا ذَكَرَ جُمُعَةً وَلاَ غَيْرَهَا .
হাদীস নং: ৫৫০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫০
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৫০. হারূন ইবনে আবাদ .... আব্দুল্লাহ ইবনে মাস্উদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তোমরা এই পাঁচ ওয়াক্তের নামায ঠিকভাবে আযানের সাথে হেফাযত কর। কেননা এই নামাযসমূহ হিদায়াতের অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ্ নবী (ﷺ)-এর জন্য তা ফরয ও হিদায়াতের বাহন হিসেবে নির্ধারিত করেছেন। রাবী বলেন, আমরা তো দেখেছি যে, প্রকাশ্য মুনাফিকরা ব্যতীত জামাআতে কেউই অনুপস্থিত থাকত না। আমরা আরো দেখেছি যে, দুর্বল ও অক্ষম ব্যক্তি দু’জনের উপর ভর করে মসজিদে এসে জামাআতে নামায আদায়ের জন্য কাতারবদ্ধ হত। তোমাদের প্রত্যেকের (সুন্নত ও নফল) নামায আদায়ের জন্য নিজ নিজ ঘরে নামাযের স্থান আছে যদি তোমরা মসজিদ ত্যাগ করে নিজ নিজ আবাসে ফরয নামায আদায় কর তবে তোমরা তোমাদের নবীর সুন্নত ত্যাগকারী হিসেবে বিবেচিত হবে। আর যদি তোমরা তোমাদের নবীর সুন্নত পরিহার কর তবে অবশ্যই তোমরা পথভ্রষ্ট হবে।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبَّادٍ الأَزْدِيُّ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنِ الْمَسْعُودِيِّ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الأَقْمَرِ، عَنْ أَبِي الأَحْوَصِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، قَالَ حَافِظُوا عَلَى هَؤُلاَءِ الصَّلَوَاتِ الْخَمْسِ حَيْثُ يُنَادَى بِهِنَّ فَإِنَّهُنَّ مِنْ سُنَنِ الْهُدَى وَإِنَّ اللَّهَ شَرَعَ لِنَبِيِّهِ صلى الله عليه وسلم سُنَنَ الْهُدَى وَلَقَدْ رَأَيْتُنَا وَمَا يَتَخَلَّفُ عَنْهَا إِلاَّ مُنَافِقٌ بَيِّنُ النِّفَاقِ وَلَقَدْ رَأَيْتُنَا وَإِنَّ الرَّجُلَ لَيُهَادَى بَيْنَ الرَّجُلَيْنِ حَتَّى يُقَامَ فِي الصَّفِّ وَمَا مِنْكُمْ مِنْ أَحَدٍ إِلاَّ وَلَهُ مَسْجِدٌ فِي بَيْتِهِ وَلَوْ صَلَّيْتُمْ فِي بُيُوتِكُمْ وَتَرَكْتُمْ مَسَاجِدَكُمْ تَرَكْتُمْ سُنَّةَ نَبِيِّكُمْ صلى الله عليه وسلم وَلَوْ تَرَكْتُمْ سُنَّةَ نَبِيِّكُمْ صلى الله عليه وسلم لَكَفَرْتُمْ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫৫১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫১
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৫১. কুতায়বা .... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মুয়াযযিনের আযান শুনে বিনা কারণে মসজিদে উপস্থিত হয়ে জামাআতে নামায আদায় করবে না তার অনত্র আদায়কৃত নামায আল্লাহর নিকটে কবুল হবে না (অর্থাৎ তার নামাযকে পরিপূর্ণ নামায হিসেবে গণ্য করা হবে না)। সাহাবীরা ওযর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ যদি কেউ ভয়ভীতি ও অসুস্থতার কারণে জামাআতে হাযির হতে অক্ষম হয় তবে তার জন্য বাড়ীতে নামায পড়া দুষণীয় নয়।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ أَبِي جَنَابٍ، عَنْ مَغْرَاءٍ الْعَبْدِيِّ، عَنْ عَدِيِّ بْنِ ثَابِتٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ سَمِعَ الْمُنَادِيَ فَلَمْ يَمْنَعْهُ مِنَ اتِّبَاعِهِ عُذْرٌ " . قَالُوا وَمَا الْعُذْرُ قَالَ خَوْفٌ أَوْ مَرَضٌ " لَمْ تُقْبَلْ مِنْهُ الصَّلاَةُ الَّتِي صَلَّى "

তাহকীক:
হাদীস নং: ৫৫২
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫২
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৫২. সুলাইমান ইবনে হারব .... ইবনে উম্মে মাকতুম (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি নবী (ﷺ)কে জিজ্ঞাসা করেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমি অন্ধ তদুপরি মসজিদও আমার ঘর হতে অনেক দূরে, কিন্তু আমাকে মসজিদে আনা নেয়ার জন্য লোক আছে। এমতাবস্থায় আমি কি ঘরে (ফরয) নামায আদায় করতে পারি? নবী (ﷺ) জিজ্ঞাসা করেনঃ তুমি কি আযান শুনতে পাও? আমি বলি, হ্যাঁ। নবী (ﷺ) বলেনঃ আমি তোমার জন্য (জামাআত) থেকে অব্যাহতির কোন কারণ পাচ্ছি না।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ بَهْدَلَةَ، عَنْ أَبِي رَزِينٍ، عَنِ ابْنِ أُمِّ مَكْتُومٍ، أَنَّهُ سَأَلَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي رَجُلٌ ضَرِيرُ الْبَصَرِ شَاسِعُ الدَّارِ وَلِي قَائِدٌ لاَ يُلاَئِمُنِي فَهَلْ لِي رُخْصَةٌ أَنْ أُصَلِّيَ فِي بَيْتِي قَالَ " هَلْ تَسْمَعُ النِّدَاءَ " . قَالَ نَعَمْ . قَالَ " لاَ أَجِدُ لَكَ رُخْصَةً " .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৫৫৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫৩
 নামাযের অধ্যায়
৫২. জামাআত পরিত্যাগের কঠোর পরিণতি সম্পর্কে।
৫৫৩. হারূন ইবনে যায়দ ..... ইবনে উম্মে মাকতুম (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্ মদীনা শহরে অনেক বিষাক্ত ও হিংস্র প্রাণী আছে যার দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে এমতাবস্থায় জামাআতে হাযির হওয়ার ব্যাপারে আমার করণীয় কি? তিনি বলেনঃ তুমি কি আযানের হাইয়া আলাস-সালাহ্ ও হাইয়া আলাল-ফালাহ্ শুনতে পাও? আমি বলি হ্যাঁ। তিনি বলেনঃ তুমি তার জবাব দাও (জামাআতে হাযির হও)।
كتاب الصلاة
باب فِي التَّشْدِيدِ فِي تَرْكِ الْجَمَاعَةِ
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ زَيْدِ بْنِ أَبِي الزَّرْقَاءِ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَابِسٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنِ ابْنِ أُمِّ مَكْتُومٍ، قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الْمَدِينَةَ كَثِيرَةُ الْهَوَامِّ وَالسِّبَاعِ . فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " أَتَسْمَعُ حَىَّ عَلَى الصَّلاَةِ حَىَّ عَلَى الْفَلاَحِ فَحَىَّ هَلاَ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَكَذَا رَوَاهُ الْقَاسِمُ الْجَرْمِيُّ عَنْ سُفْيَانَ  " .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
