কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
২. নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ১৪৫৭
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৫৭
 নামাযের অধ্যায়
৩৫৬. সূরা ফাতিহা সম্পর্কে।
১৪৫৭. আহমাদ ইবনে শোআয়েব ..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ “আলহামদু লিল্লাহে রবিল আলামীন” হল- উম্মুল্ কিতাব, উম্মুল্ কুরআন এবং আস্-সাব্উ আল-মাছানী।*
* আস্-সাব্উ আল্-মাছানী বলা হয় সূরা ফাতিহাকে। এই সূরার মধ্যে এমন সাতটি আয়াত আছে, যা পূর্ববর্তী ঐশীগ্রন্থ তাওরাত, যাবুর ও ইঞ্জীলের মধ্যে নাই। এই সাতটি আয়াত নামাযের প্রতিটি রাকআতে পঠিত হয়। একে মাছানী বলার কারণ এটাও যে, তা আল্লাহর প্রশংসায় পরিপূর্ণ। এই সূরাকে উম্মুল কুরআন এইজন্য বলা হয় যে, তা গোটা কুরআনের সারমর্মস্বরূপ। সূরা ফাতিহা, সাবউ আল-মাছানী ও উম্মুল-কুরআন ছাড়াও এর অনেক নাম আছে - (অনুবাদক)
* আস্-সাব্উ আল্-মাছানী বলা হয় সূরা ফাতিহাকে। এই সূরার মধ্যে এমন সাতটি আয়াত আছে, যা পূর্ববর্তী ঐশীগ্রন্থ তাওরাত, যাবুর ও ইঞ্জীলের মধ্যে নাই। এই সাতটি আয়াত নামাযের প্রতিটি রাকআতে পঠিত হয়। একে মাছানী বলার কারণ এটাও যে, তা আল্লাহর প্রশংসায় পরিপূর্ণ। এই সূরাকে উম্মুল কুরআন এইজন্য বলা হয় যে, তা গোটা কুরআনের সারমর্মস্বরূপ। সূরা ফাতিহা, সাবউ আল-মাছানী ও উম্মুল-কুরআন ছাড়াও এর অনেক নাম আছে - (অনুবাদক)
كتاب الصلاة
باب فَاتِحَةِ الْكِتَابِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ أَبِي شُعَيْبٍ الْحَرَّانِيُّ، حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ، عَنِ الْمَقْبُرِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " (الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ) أُمُّ الْقُرْآنِ وَأُمُّ الْكِتَابِ وَالسَّبْعُ الْمَثَانِي " .

তাহকীক:
হাদীস নং: ১৪৫৮
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৫৮
 নামাযের অধ্যায়
৩৫৬. সূরা ফাতিহা সম্পর্কে।
১৪৫৮. উবাইদুল্লাহ ইবনে মুআয (রাহঃ) ..... আবু সাঈদ ইবনুল মুআল্লা (রাযিঃ) নবী করীম (ﷺ) হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, একদা তিনি নামাযে রত থাকাবস্থায় নবী করীম তাঁর পাশ দিয়ে গমনকালে তাঁকে ডাকেন। রাবী বলেন, আমি নামায সমাপন্তে তাঁর খিদমতে হাযির হই। তিনি জিজ্ঞাসা করেন, আমার ডাকে সাড়া দিতে তোমাকে কিসে বাধা দিয়েছে? আমি বলি, আমি নামাযে রত ছিলাম। তিনি বলেনঃ আল্লাহ তাআলা কি ইরশাদ করেন নাই, হে ঈমানদারগণ! আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল যখন তোমাদেরকে আহবান করেন, তখন তোমরা তার জবাব প্রদান করবে, কেননা তিনি তোমাদেরকে সত্যের প্রতি উদ্ধুদ্ধ করেন? অতঃপর তিনি বলেনঃ আমি আজ মসজিদ হতে বের হবার পূর্বেই তোমাকে কুরআনের একটি সর্বোৎকৃষ্ট সূরা শিক্ষা দিব। আমি বলি, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি আপনার মূল্যবান কথাটি বর্ণে বর্ণে সংরক্ষিত করব, যা আপনি ইরশাদ করবেন। তিনি বলেনঃ আলহামদু লিল্লাহে রবিল আলামীন সূরা যা প্রদান করা হয়েছে; এটা আস্-সাব্উ আল-মাছানী এবং আল্-কুরআনুল আজীম।
كتاب الصلاة
باب فَاتِحَةِ الْكِتَابِ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ خُبَيْبِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، قَالَ سَمِعْتُ حَفْصَ بْنَ عَاصِمٍ، يُحَدِّثُ عَنْ أَبِي سَعِيدِ بْنِ الْمُعَلَّى، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم مَرَّ بِهِ وَهُوَ يُصَلِّي فَدَعَاهُ قَالَ فَصَلَّيْتُ ثُمَّ أَتَيْتُهُ قَالَ فَقَالَ " مَا مَنَعَكَ أَنْ تُجِيبَنِي " . قَالَ كُنْتُ أُصَلِّي . قَالَ " أَلَمْ يَقُلِ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ ( يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اسْتَجِيبُوا لِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ إِذَا دَعَاكُمْ لِمَا يُحْيِيكُمْ ) لأُعَلِّمَنَّكَ أَعْظَمَ سُورَةٍ مِنَ الْقُرْآنِ أَوْ فِي الْقُرْآنِ " . شَكَّ خَالِدٌ " قَبْلَ أَنْ أَخْرُجَ مِنَ الْمَسْجِدِ " . قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَوْلَكَ . قَالَ " ( الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ) وَهِيَ السَّبْعُ الْمَثَانِي الَّتِي أُوتِيتُ وَالْقُرْآنُ الْعَظِيمُ " .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী: