কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ

كتاب السنن للإمام أبي داود

১৯. বিচার-আদালত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৩৫৯৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৩
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৪. মুসলিম ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ যখন তোমরা কোন রাস্তার ব্যাপারে পরস্পর ঝগড়ায় লিপ্ত হবে, তখন সাত হাত রাস্তা ছেড়ে দেবে, (যাতে চলাচলকারীদের অসুবিধা না হয়।)
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا مُسْلِمُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا الْمُثَنَّى بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا قَتَادَةُ، عَنْ بُشَيْرِ بْنِ كَعْبٍ الْعَدَوِيِّ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا تَدَارَأْتُمْ فِي طَرِيقٍ فَاجْعَلُوهُ سَبْعَةَ أَذْرُعٍ " .
হাদীস নং: ৩৫৯৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৪
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৫. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) ..... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যখন তোমাদের কোন ভাই তোমাদের নিকট এজন্য অনুমতি চায় যে, সে তার দেওয়ালে খুঁটি লাগাবে, তখন তোমরা তাকে নিষেধ করবে না। এ কথা শুনে সকলে মাথা ঝুঁকিয়ে অসম্মতি জ্ঞাপন করে।

তখন আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বলেনঃ আমি তোমাদের এ হাদীস হতে মুখ ফিরিয়ে নিতে দেখছি কেন? আর আমি তো একে তোমাদের কাঁধের উপর রাখব, (অর্থাৎ বারবার বলে আমল করাবার চেষ্টা করবো।)
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، وَابْنُ أَبِي خَلَفٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا اسْتَأْذَنَ أَحَدُكُمْ أَخَاهُ أَنْ يَغْرِزَ خَشَبَةً فِي جِدَارِهِ فَلاَ يَمْنَعْهُ " . فَنَكَسُوا فَقَالَ مَا لِي أَرَاكُمْ قَدْ أَعْرَضْتُمْ لأُلْقِيَنَّهَا بَيْنَ أَكْتَافِكُمْ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَهَذَا حَدِيثُ ابْنِ أَبِي خَلَفٍ وَهُوَ أَتَمُّ .
হাদীস নং: ৩৫৯৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৫
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৬. কুতায়বা ইবনে সাঈদ (রাহঃ) ..... আবু সারমা (রাযিঃ), যিনি নবী (ﷺ)-এর সাহাবী ছিলেন, তার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ যে কেউ অন্যের ক্ষতি করবে, মহান আল্লাহ তার ক্ষতি করবেন। আর যে কেউ অকারণে অন্যের প্রতি শক্রতা করবে, আল্লাহ তার শক্র হয়ে যাবেন।
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنْ يَحْيَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ حَبَّانَ، عَنْ لُؤْلُؤَةَ، عَنْ أَبِي صِرْمَةَ، - قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَالَ غَيْرُ قُتَيْبَةَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ عَنْ أَبِي صِرْمَةَ صَاحِبِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم - عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " مَنْ ضَارَّ أَضَرَّ اللَّهُ بِهِ وَمَنْ شَاقَّ شَاقَّ اللَّهُ عَلَيْهِ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩৫৯৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৬
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৭. সুলাইমান ইবনে দাউদ (রাহঃ) ....... সামুরা ইবনে জুনদুব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একজন আনসারের বাগানে তারও কিছু খেজুর গাছ ছিলো এবং সে আনসারের সাথে তার পরিবার পরিজনও ছিলো। আর সামুরা (রাযিঃ) যখন বাগানে যেতেন তখন আনসারী এতে কষ্টবোধ করতেন এবং তার আগমন অপছন্দ করতেন। বস্তুত আনসার সাহাবী এরূপ ইচ্ছা করতেন যে, সামুরা (রাযিঃ) তার খেজুর গাছগুলো তার কাছে বিক্রি করুক। কিন্তু তিনি তা বিক্রি করতে রাযী ছিলেন না। তখন আনসারী সাহাবী নবী (ﷺ)-এর নিকট উপস্থিত হয়ে ব্যাপারটি তাকে অবহিত করেন। তখন নবী (ﷺ) সামুরা (রাযিঃ)-কে সে গাছগুলো বিক্রি করে দিতে বলেন। কিন্তু তিনি তা বিক্রি করতে অস্বীকার করেন।

পরে নবী (ﷺ) তাকে তা বিনিময় করে নিতে বললেও তিনি তাতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেন। অবশেষে নবী (ﷺ) সামুরাকে বলেনঃ তুমি অমুক অমুক নিয়ে তা দান করে দাও। নবী (ﷺ) তাকে বার বার এরূপ বলা সত্ত্বেও সামুরা (রাযিঃ) তা করতে অস্বীকার করেন। তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ তুমি তো কেবল কষ্টদানকারী! অবশেষে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আনসার সাহাবীকে বলেনঃ তুমি যাও এবং তার গাছগুলো উপড়ে ফেলে দাও।
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْعَتَكِيُّ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، حَدَّثَنَا وَاصِلٌ، مَوْلَى أَبِي عُيَيْنَةَ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا جَعْفَرٍ، مُحَمَّدَ بْنَ عَلِيٍّ يُحَدِّثُ عَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدُبٍ، أَنَّهُ كَانَتْ لَهُ عَضُدٌ مِنْ نَخْلٍ فِي حَائِطِ رَجُلٍ مِنَ الأَنْصَارِ قَالَ وَمَعَ الرَّجُلِ أَهْلُهُ قَالَ فَكَانَ سَمُرَةُ يَدْخُلُ إِلَى نَخْلِهِ فَيَتَأَذَّى بِهِ وَيَشُقُّ عَلَيْهِ فَطَلَبَ إِلَيْهِ أَنْ يَبِيعَهُ فَأَبَى فَطَلَبَ إِلَيْهِ أَنْ يُنَاقِلَهُ فَأَبَى فَأَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَ ذَلِكَ لَهُ فَطَلَبَ إِلَيْهِ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أَنْ يَبِيعَهُ فَأَبَى فَطَلَبَ إِلَيْهِ أَنْ يُنَاقِلَهُ فَأَبَى . قَالَ " فَهَبْهُ لَهُ وَلَكَ كَذَا وَكَذَا " . أَمْرًا رَغَّبَهُ فِيهِ فَأَبَى فَقَالَ " أَنْتَ مُضَارٌّ " . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِلأَنْصَارِيِّ " اذْهَبْ فَاقْلَعْ نَخْلَهُ " .
হাদীস নং: ৩৫৯৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৭
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৮. আবুল ওয়ালীদ তিয়ালিসী (রাহঃ) ..... আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ জনৈক ব্যক্তি যুবাইর (রাযিঃ)-এর সঙ্গে প্রস্তরময় যমীনের উপর প্রবাহিত নর্দমার ব্যাপারে ঝগড়া করে। যা দিয়ে ক্ষেতে পানি দেওয়া হতো। আনসার ব্যক্তিটি পানির নর্দমা খুলে দেওয়ার জন্য বলতো যাতে তা প্রবাহিত হতে পারে, কিন্তু যুবাইর (রাযিঃ) তা খুলে দিতে অস্বীকার করতেন। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যুবাইর (রাযিঃ)-কে বলেনঃ হে যুবাইর! তুমি তোমার ক্ষেত ভর্তি করে পানি দেওয়ার পর তা তোমার প্রতিবেশীর জন্য খুলে দেবে। একথা শুনে আনসার লোকটি রাগান্বিত হয়ে বলেঃ যুবাইর কি আপনার ফুফীর ছেলে নন? তার কথা শুনে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর চেহারা রাগে পরিবর্তিত হয়ে যায়। এর পরও তিনি বলেনঃ হে যুবাইর! তোমার ক্ষেত পানিতে ভর্তি হওয়ার পরও তুমি পানি ততক্ষণ আটকে রাখবে যতক্ষণ না তা আইলের (বাঁধের) সমান হয়। যুবাইর (রাযিঃ) বলেনঃ আমার ধারণা পরবর্তী আয়াতটি এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নাযিল হয়। যার অর্থ হলোঃ ″আপনার রবের কসম! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না তারা আপনাকে তাদের মামলার বিচারক নিযুক্ত করে এবং আপনার দেওয়া ফয়সালাকে নিজের অন্তরে মেনে নেয়।″ (নিসাঃ ৬৫)
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ الزُّبَيْرِ، حَدَّثَهُ أَنَّ رَجُلاً خَاصَمَ الزُّبَيْرَ فِي شِرَاجِ الْحَرَّةِ الَّتِي يَسْقُونَ بِهَا فَقَالَ الأَنْصَارِيُّ سَرِّحِ الْمَاءَ يَمُرُّ . فَأَبَى عَلَيْهِ الزُّبَيْرُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِلزُّبَيْرِ " اسْقِ يَا زُبَيْرُ ثُمَّ أَرْسِلْ إِلَى جَارِكَ " . فَغَضِبَ الأَنْصَارِيُّ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَنْ كَانَ ابْنَ عَمَّتِكَ فَتَلَوَّنَ وَجْهُ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ قَالَ " اسْقِ ثُمَّ احْبِسِ الْمَاءَ حَتَّى يَرْجِعَ إِلَى الْجَدْرِ " . فَقَالَ الزُّبَيْرُ فَوَاللَّهِ إِنِّي لأَحْسِبُ هَذِهِ الآيَةَ نَزَلَتْ فِي ذَلِكَ ( فَلاَ وَرَبِّكَ لاَ يُؤْمِنُونَ حَتَّى يُحَكِّمُوكَ ) الآيَةَ .
হাদীস নং: ৩৫৯৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৮
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৫৯৯. মুহাম্মাদ ইবনে আলা (রাহঃ) .... ছা’লাবা ইবনে আবু মালিক (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি তার মুরবীদের এরূপ বর্ণনা করতে শুনেছেন যে, কুরাইশ বংশীয় জনৈক ব্যক্তি বনু কূরায়যার সাথে পানির অংশের ব্যাপারে শরীক ছিলো। তখন সে ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট একটি নর্দমার ব্যাপারে মামলা দায়ের করে, যার পানি সকলে বণ্টন করে নিতো। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাদের মাঝে এরূপ ফয়সালা করে দেনঃ যতক্ষণ না পানি গোছা পর্যন্ত হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত উপরের ক্ষেতের মালিক নীচের ক্ষেতের মালিকের জন্য পানি ছাড়বে না।
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنِ الْوَلِيدِ، - يَعْنِي ابْنَ كَثِيرٍ - عَنْ أَبِي مَالِكِ بْنِ ثَعْلَبَةَ، عَنْ أَبِيهِ، ثَعْلَبَةَ بْنِ أَبِي مَالِكٍ أَنَّهُ سَمِعَ كُبَرَاءَهُمْ، يَذْكُرُونَ أَنَّ رَجُلاً، مِنْ قُرَيْشٍ كَانَ لَهُ سَهْمٌ فِي بَنِي قُرَيْظَةَ فَخَاصَمَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي مَهْزُورٍ - يَعْنِي السَّيْلَ الَّذِي يَقْتَسِمُونَ مَاءَهُ - فَقَضَى بَيْنَهُمْ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّ الْمَاءَ إِلَى الْكَعْبَيْنِ لاَ يَحْبِسُ الأَعْلَى عَلَى الأَسْفَلِ .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩৬০০
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৩৯
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৬০০. আহমদ ইবনে আব্দা (রাহঃ) .... আমর ইবনে শুআয়ব (রাহঃ) তাঁর পিতা হতে এবং তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মাহযূর (ময়দানের) নালার ব্যাপারে এরূপ ফয়সালা দেনঃ যতক্ষণ না ক্ষেতের মধ্যে গোছা পরিমাণ পানি হয়, ততক্ষণ পানি আটকে রাখবে। এরপর উপরের ক্ষেতের মালিক নীচের ক্ষেতের মালিকের জন্য পানি ছেড়ে দেবে।
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ، حَدَّثَنَا الْمُغِيرَةُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، حَدَّثَنِي أَبِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ الْحَارِثِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَضَى فِي السَّيْلِ الْمَهْزُورِ أَنْ يُمْسَكَ حَتَّى يَبْلُغَ الْكَعْبَيْنِ ثُمَّ يُرْسِلُ الأَعْلَى عَلَى الأَسْفَلِ .
হাদীস নং: ৩৬০১
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৪০
বিচার-আদালত অধ্যায়
৪১৪. বিচার সম্পর্কে আরো আলোচনা।
৩৬০১. মাহমুদ ইবনে খালিদ (রাহঃ) .... আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ দু’ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট হাযির হয়ে একটি খেজুর গাছের শাখার ব্যাপারে মামলা দায়ের করেন। একটি বর্ণনায় আছেঃ তখন নবী (ﷺ) তা মেপে দেখার জন্য নির্দেশ দেন। সেটি মাপার পর তা সাত হাট লম্বা পাওয়া যায়। অপর বর্ণনা মতে তা পাঁচ হাত লম্বা ছিলো। তখন নবী (ﷺ) তার উপর ফয়সালা প্রদান করেন। রাবী আব্দুল আযীয (রাহঃ) বলেনঃ নবী (ﷺ) সে গাছের একটি শাখা মাপার জন্য নির্দেশ দেন। ফলে তা মাপা হয়।
كتاب الأقضية
باب فِي الْقَضَاءِ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ، أَنَّ مُحَمَّدَ بْنَ عُثْمَانَ، حَدَّثَهُمْ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ أَبِي طُوَالَةَ، وَعَمْرِو بْنِ يَحْيَى، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ اخْتَصَمَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم رَجُلاَنِ فِي حَرِيمِ نَخْلَةٍ - فِي حَدِيثِ أَحَدِهِمَا فَأَمَرَ بِهَا فَذُرِعَتْ فَوُجِدَتْ سَبْعَةَ أَذْرُعٍ وَفِي حَدِيثِ الآخَرِ - فَوُجِدَتْ خَمْسَةَ أَذْرُعٍ فَقَضَى بِذَاكَ . قَالَ عَبْدُ الْعَزِيزِ فَأَمَرَ بِجَرِيدَةٍ مِنْ جَرِيدِهَا فَذُرِعَتْ .