কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
كتاب السنن للإمام أبي داود
২১. (হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৯ টি
হাদীস নং: ৩৬৩৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৭৯
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৩৮. সুলাইমান ইবনে দাউদ (রাহঃ) ..... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ প্রত্যেক নেশার বস্তু হলো শরাব এবং প্রত্যেক নেশার বস্তু হারাম। কাজেই, যে ব্যক্তি শরাব পান করতে করতে মারা যাবে, আখিরাতে তাকে বেহেশতী শরাব পান করানো হবে না।[১]
[১] অর্থাৎ শরাব খোরের মৃত্যু কাফিরের মত হবে। কাজেই সে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না বিধায় বেহেশতী শরাব হতে সে বঞ্চিত হবে। (অনুবাদক)
[১] অর্থাৎ শরাব খোরের মৃত্যু কাফিরের মত হবে। কাজেই সে বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না বিধায় বেহেশতী শরাব হতে সে বঞ্চিত হবে। (অনুবাদক)
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، - فِي آخَرِينَ - قَالُوا حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، - يَعْنِي ابْنَ زَيْدٍ - عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " كُلُّ مُسْكِرٍ خَمْرٌ وَكُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ وَمَنْ مَاتَ وَهُوَ يَشْرَبُ الْخَمْرَ يُدْمِنُهَا لَمْ يَشْرَبْهَا فِي الآخِرَةِ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৩৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮০
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৩৯. মুহাম্মাদ ইবনে রাফি (রাহঃ) ..... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) বলেছেনঃ প্রত্যেক বুদ্ধি-জ্ঞান বিনষ্টকারী বস্তু হলো শরাব। আর প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী বস্তুই হারাম। কাজেই, যে শরাব পান করে, তার চল্লিশ দিনের নামাযের (সাওয়াব) কম হয়ে যায়। এরপর যদি সে তওবা করে, তবে আল্লাহ তার তওবা কবুল করেন। এভাবে যদি সে চতুর্থবারও শরাব পান করে, তখন আল্লাহর জন্য এটি অপরিহার্য হয়ে দাঁড়ায় যে, তিনি তাকে ’তীনাতুল খাবাল’ পান করাবেন। তখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়ঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! ’তীনাতুল খাবাল’ কি? তিনি বলেনঃ জাহান্নামবাসীদের পুঁজ। একই ভাবে, যে ব্যক্তি কোন কম বয়েসী বাচ্চাকে, যে হালাল-হারাম সম্পর্কে কিছুই জানে না, শরাব পান করায়, তবে আল্লাহ অবশ্যই তাকে জাহান্নামীদের পুঁজ পান করাবেন।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ النَّيْسَابُورِيُّ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ عُمَرَ الصَّنْعَانِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ النُّعْمَانَ، يَقُولُ عَنْ طَاوُسٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " كُلُّ مُخَمِّرٍ خَمْرٌ وَكُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ وَمَنْ شَرِبَ مُسْكِرًا بُخِسَتْ صَلاَتُهُ أَرْبَعِينَ صَبَاحًا فَإِنْ تَابَ تَابَ اللَّهُ عَلَيْهِ فَإِنْ عَادَ الرَّابِعَةَ كَانَ حَقًّا عَلَى اللَّهِ أَنْ يَسْقِيَهُ مِنْ طِينَةِ الْخَبَالِ " . قِيلَ وَمَا طِينَةُ الْخَبَالِ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ " صَدِيدُ أَهْلِ النَّارِ وَمَنْ سَقَاهُ صَغِيرًا لاَ يَعْرِفُ حَلاَلَهُ مِنْ حَرَامِهِ كَانَ حَقًّا عَلَى اللَّهِ أَنْ يَسْقِيَهُ مِنْ طِينَةِ الْخَبَالِ "
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৪০
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮১
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪০. কুতায়বা (রাহঃ) .... জাবির ইবনে আব্দিল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যা অধিক পরিমাণে পান করলে নেশার সৃষ্টি হয়, তা অল্প পরিমাণে পান করাও হারাম।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - عَنْ دَاوُدَ بْنِ بَكْرِ بْنِ أَبِي الْفُرَاتِ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَا أَسْكَرَ كَثِيرُهُ فَقَلِيلُهُ حَرَامٌ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৪১
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮২
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪১. আব্দুল্লাহ ইবনে মাসলামা (রাহঃ) .... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে মধুর তৈরী শরাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তিনি বলেনঃ যে শরাব পানে নেশার সৃষ্টি হয়, তা হারাম।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ যুহরী (রাহঃ) এ হাদীসটি উপরোক্ত সনদে বর্ণনা প্রসঙ্গে এতটুকু বৃদ্ধি করেছেন যে, ’মধুর তৈরী শরাবকে বিতউ’ বলা হয়। যা ইয়ামানের অধিবাসীরা পান করতো।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) আরো বলেনঃ আমি ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহঃ) কে বলতে শুনেছি যে, ইয়াযীদ ইবনে আব্দ রাব্বিহি জারজাসী, যিনি এ হাদীসের বর্ণনাকারী, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই, তিনি দৃঢ়চিত্তের অধিকারী এবং নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ছিলেন। হিমসের অধিবাসীদের মধ্যে তাঁর ন্যায় আর কেউ-ই ছিলেন না, অর্থাৎ জারজাসীর ন্যায়।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) বলেনঃ যুহরী (রাহঃ) এ হাদীসটি উপরোক্ত সনদে বর্ণনা প্রসঙ্গে এতটুকু বৃদ্ধি করেছেন যে, ’মধুর তৈরী শরাবকে বিতউ’ বলা হয়। যা ইয়ামানের অধিবাসীরা পান করতো।
ইমাম আবু দাউদ (রাহঃ) আরো বলেনঃ আমি ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহঃ) কে বলতে শুনেছি যে, ইয়াযীদ ইবনে আব্দ রাব্বিহি জারজাসী, যিনি এ হাদীসের বর্ণনাকারী, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই, তিনি দৃঢ়চিত্তের অধিকারী এবং নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি ছিলেন। হিমসের অধিবাসীদের মধ্যে তাঁর ন্যায় আর কেউ-ই ছিলেন না, অর্থাৎ জারজাসীর ন্যায়।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ الْقَعْنَبِيُّ، عَنْ مَالِكٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - قَالَتْ سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الْبِتْعِ فَقَالَ " كُلُّ شَرَابٍ أَسْكَرَ فَهُوَ حَرَامٌ " . قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَرَأْتُ عَلَى يَزِيدَ بْنِ عَبْدِ رَبِّهِ الْجُرْجُسِيِّ حَدَّثَكُمْ مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ عَنِ الزُّبَيْدِيِّ عَنِ الزُّهْرِيِّ بِهَذَا الْحَدِيثِ بِإِسْنَادِهِ زَادَ وَالْبِتْعُ نَبِيذُ الْعَسَلِ كَانَ أَهْلُ الْيَمَنِ يَشْرَبُونَهُ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ سَمِعْتُ أَحْمَدَ بْنَ حَنْبَلٍ يَقُولُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ مَا كَانَ أَثْبَتَهُ مَا كَانَ فِيهِمْ مِثْلُهُ يَعْنِي فِي أَهْلِ حِمْصَ يَعْنِي الْجُرْجُسِيَّ .
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৪২
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮৩
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪২. হান্নাদ (রাহঃ) ..... দায়লাম হিমইয়ারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে বলিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা এমন এক ঠাণ্ডা এলাকায় বসবাস করি, যেখানে আমার শ্রমসাধ্য কাজ করতে হয়। ঠাণ্ডা দূর করার জন্য এবং কষ্ট ও শ্রমে হারানো প্রাণশক্তি ফিরিয়ে আনার জন্য আমরা সেখানে গমের তৈরী শরাব ব্যবহার করি, (এ সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?) তখন তিনি জিজ্ঞাসা করেনঃ তাতে কি নেশার সৃষ্টি হয়? আমি বলিঃ হ্যাঁ। তিনি বলেনঃ তোমরা তা পরিহার করবে। দায়লাম হিময়ারী (রাযিঃ) বলেন, তখন আমি বলি যে, লোকেরা তো তা পরিত্যাগকারী নয়। তখন নবী (ﷺ) বলেনঃ যদি লোকেরা তা পরিত্যাগ না করে, তবে তুমি তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করবে, (যাতে তারা তা পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয়।)
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا عَبْدَةُ، عَنْ مُحَمَّدٍ، - يَعْنِي ابْنَ إِسْحَاقَ - عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنْ مَرْثَدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْيَزَنِيِّ، عَنْ دَيْلَمٍ الْحِمْيَرِيِّ، قَالَ سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا بِأَرْضٍ بَارِدَةٍ نُعَالِجُ فِيهَا عَمَلاً شَدِيدًا وَإِنَّا نَتَّخِذُ شَرَابًا مِنْ هَذَا الْقَمْحِ نَتَقَوَّى بِهِ عَلَى أَعْمَالِنَا وَعَلَى بَرْدِ بِلاَدِنَا . قَالَ " هَلْ يُسْكِرُ " . قُلْتُ نَعَمْ . قَالَ " فَاجْتَنِبُوهُ " . قَالَ قُلْتُ فَإِنَّ النَّاسَ غَيْرُ تَارِكِيهِ . قَالَ " فَإِنْ لَمْ يَتْرُكُوهُ فَقَاتِلُوهُمْ " .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩৬৪৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮৪
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪৩. ওয়াহাব ইবনে বাকীয়্যা (রাহঃ) ..... আবু মুসা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী (ﷺ)কে মধুর তৈরী শরাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তিনি বলেনঃ এটাই তো বিত-উ এরপর আমি জিজ্ঞাসা করিঃ লোকেরা তো যব ও ভুট্টার শরাব তৈরী করে? তখন তিনি বলেনঃ এ তো মীযর। এরপর তিনি বলেনঃ তুমি তোমার কওমের লোকদের জানিয়ে দেবে যে, প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী বস্তুই হারাম।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، عَنْ خَالِدٍ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ كُلَيْبٍ، عَنْ أَبِي بُرْدَةَ، عَنْ أَبِي مُوسَى، قَالَ سَأَلْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ شَرَابٍ مِنَ الْعَسَلِ فَقَالَ " ذَاكَ الْبِتْعُ " . قُلْتُ وَيُنْتَبَذُ مِنَ الشَّعِيرِ وَالذُّرَةِ . فَقَالَ " ذَاكَ الْمِزْرُ " . ثُمَّ قَالَ " أَخْبِرْ قَوْمَكَ أَنَّ كُلَّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ " .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩৬৪৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮৫
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪৪. মুসা ইবনে ইসমাঈল (রাহঃ) ..... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ নবী (ﷺ) শরাব পান করতে, জুয়া খেলতে, ঢোল বা তবলা বাজাতে এবং ঘরের তৈরী শরাব পান করতে নিষেধ করেছেন। আর বলেছেনঃ প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী বস্তুই হারাম।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنِ الْوَلِيدِ بْنِ عَبْدَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، أَنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنِ الْخَمْرِ وَالْمَيْسِرِ وَالْكُوبَةِ وَالْغُبَيْرَاءِ وَقَالَ " كُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ " .
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৪৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮৬
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪৫. সাঈদ ইবনে মানসুর (রাহঃ) .... উম্মে সালামা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী এবং অলসতা আনয়নকারী বস্তু ব্যবহার করতে নিষেধ করেছেন।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَبْدُ رَبِّهِ بْنُ نَافِعٍ، عَنِ الْحَسَنِ بْنِ عَمْرٍو الْفُقَيْمِيِّ، عَنِ الْحَكَمِ بْنِ عُتَيْبَةَ، عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ، عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، قَالَتْ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ كُلِّ مُسْكِرٍ وَمُفَتِّرٍ .
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩৬৪৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩৬৮৭
(হালাল-হারাম) পানীয়ের অধ্যায়
৪৩৩. নেশার বস্তু ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে।
৩৬৪৬. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)কে বলতে শুনেছিঃ প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী বস্তুই হারাম। আর যে বস্তুর অধিক পানে নেশার সৃষ্টি হয় তা এক অঞ্জলীও পান করা হারাম।
كتاب الأشربة
باب النَّهْىِ عَنِ الْمُسْكِرِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، وَمُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالاَ حَدَّثَنَا مَهْدِيٌّ، - يَعْنِي ابْنَ مَيْمُونٍ - حَدَّثَنَا أَبُو عُثْمَانَ، - قَالَ مُوسَى هُوَ عَمْرُو بْنُ سَلْمٍ الأَنْصَارِيُّ - عَنِ الْقَاسِمِ، عَنْ عَائِشَةَ، رضى الله عنها قَالَتْ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " كُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ وَمَا أَسْكَرَ مِنْهُ الْفَرْقُ فَمِلْءُ الْكَفِّ مِنْهُ حَرَامٌ " .
তাহকীক: