আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
৩. নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৪ টি
হাদীস নং: ১৫৫
নামাযের অধ্যায়
২. সফরে আযান দেওয়া এবং ওযু ছাড়া আযান দেওয়া
রেওয়ায়ত ১০. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, এক শীতল রজনীতে আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) আযান দিতে নির্দেশ দিলেন। আযানের পর বললেনঃ (أَلاَ صَلُّوا فِي الرِّحَالِ)-তোমরা নিজ নিজ আবাসে নামায পড়। তারপর তিনি বলিলেনঃ শীতল ও বর্ষনশীলা রজনীতে (أَلاَ صَلُّوا فِي الرِّحَالِ) বলিবার জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মুয়াযযিনকে নির্দেশ দিতেন।
كتاب الصلاة
بَاب النِّدَاءِ فِي السَّفَرِ وَعَلَى غَيْرِ وُضُوءٍ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ أَذَّنَ بِالصَّلَاةِ فِي لَيْلَةٍ ذَاتِ بَرْدٍ وَرِيحٍ فَقَالَ أَلَا صَلُّوا فِي الرِّحَالِ ثُمَّ قَالَ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْمُرُ الْمُؤَذِّنَ إِذَا كَانَتْ لَيْلَةٌ بَارِدَةٌ ذَاتُ مَطَرٍ يَقُولُ أَلَا صَلُّوا فِي الرِّحَالِ
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১৫৬
নামাযের অধ্যায়
২. সফরে আযান দেওয়া এবং ওযু ছাড়া আযান দেওয়া
রেওয়ায়ত ১১. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ্ ইবনে উমর (রাযিঃ) সফরে শুধু ইকামত বলিতেন। অবশ্য ফজরের সময় আযান ও ইকামত উভয়ের ব্যবস্থা করা হইত। তিনি বলিতেনঃ আযান বলিতে হয় সেই ইমামের বেলায় যাহার সহিত নামায পড়িবার উদ্দেশ্যে লোকজন একত্রিত হয়।
كتاب الصلاة
بَاب النِّدَاءِ فِي السَّفَرِ وَعَلَى غَيْرِ وُضُوءٍ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ لَا يَزِيدُ عَلَى الْإِقَامَةِ فِي السَّفَرِ إِلَّا فِي الصُّبْحِ فَإِنَّهُ كَانَ يُنَادِي فِيهَا وَيُقِيمُ وَكَانَ يَقُولُ إِنَّمَا الْأَذَانُ لِلْإِمَامِ الَّذِي يَجْتَمِعُ النَّاسُ إِلَيْهِ
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১৫৭
নামাযের অধ্যায়
২. সফরে আযান দেওয়া এবং ওযু ছাড়া আযান দেওয়া
রেওয়ায়ত ১২. হিশাম ইবনে উরওয়া (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, তাহার পিতা বলিয়াছেনঃ তুমি সফরে থাকিলে ইচ্ছা করিলে আযান ও ইকামত দুইটিই বলিতে পার, আর যদি চাও, আযান না দিয়া কেবল ইকামতও বলিতে পার।
ইয়াহইয়া (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আমি মালিক (রাহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, আরোহী’ আযান দিলে কোন দোষ নাই।
ইয়াহইয়া (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আমি মালিক (রাহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, আরোহী’ আযান দিলে কোন দোষ নাই।
كتاب الصلاة
بَاب النِّدَاءِ فِي السَّفَرِ وَعَلَى غَيْرِ وُضُوءٍ
وَحَدَّثَنِي يَحْيَى، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، أَنَّ أَبَاهُ، قَالَ لَهُ إِذَا كُنْتَ فِي سَفَرٍ فَإِنْ شِئْتَ أَنْ تُؤَذِّنَ وَتُقِيمَ فَعَلْتَ وَإِنْ شِئْتَ فَأَقِمْ وَلاَ تُؤَذِّنْ . قَالَ يَحْيَى سَمِعْتُ مَالِكًا يَقُولُ لاَ بَأْسَ أَنْ يُؤَذِّنَ الرَّجُلُ وَهُوَ رَاكِبٌ .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ১৫৮
নামাযের অধ্যায়
২. সফরে আযান দেওয়া এবং ওযু ছাড়া আযান দেওয়া
রেওয়ায়ত ১৩. ইয়াহইয়া ইবনে সাঈদ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, সাঈদ ইবনে মুসায়্যাব (রাহঃ) বলিয়াছেন, যে ব্যক্তি মাঠে নামায পড়ে তাহার ডানে একজন ও বামে একজন ফিরিশতা নামাযে দাঁড়ান। আর যদি সে আযান ও ইকামত দিয়া নামায পড়ে তবে তাহার পিছনে পাহাড় পরিমাণ (বহু) ফিরিশতা নামাযে শামিল হন।
كتاب الصلاة
بَاب النِّدَاءِ فِي السَّفَرِ وَعَلَى غَيْرِ وُضُوءٍ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ مَنْ صَلَّى بِأَرْضٍ فَلَاةٍ صَلَّى عَنْ يَمِينِهِ مَلَكٌ وَعَنْ شِمَالِهِ مَلَكٌ فَإِذَا أَذَّنَ وَأَقَامَ الصَّلَاةَ أَوْ أَقَامَ صَلَّى وَرَاءَهُ مِنْ الْمَلَائِكَةِ أَمْثَالُ الْجِبَالِ
তাহকীক: