কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ
২. নামাযের অধ্যায়
হাদীস নং: ৫১৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫১৩
নামাযের অধ্যায়
৩৪. একজনে আযান এবং অন্যজনে ইকামত দেয়া।
৫১৩. উবাইদুল্লাহ্ ইবনে উমর .... মুহাম্মাদ ইবনে আমর বলেন, আমি আব্দুল্লাহ্ ইবনে মুহাম্মাদকে বলতে শুনেছি- আমার দাদা আব্দুল্লাহ্ ইবনে যায়দ (রাযিঃ) পূর্বোক্ত হাদীসটি বর্ণনা করতেন। রাবী বলেন, অতঃপর আমার দাদা ইকামত দেন।
كتاب الصلاة
باب فِي الرَّجُلِ يُؤَذِّنُ وَيُقِيمُ آخَرُ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ الْقَوَارِيرِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَمْرٍو، - شَيْخٌ مِنْ أَهْلِ الْمَدِينَةِ مِنَ الأَنْصَارِ - قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ مُحَمَّدٍ قَالَ كَانَ جَدِّي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ زَيْدٍ يُحَدِّثُ بِهَذَا الْخَبَرِ قَالَ فَأَقَامَ جَدِّي .
হাদীসের ব্যাখ্যা:
এ হাদীসে উল্লিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করা উত্তম। আর এটাই হানাফী মাযহাবের মত। (শামী: ১/৩৯৬) অবশ্য আযান দাতার মনোকষ্টের কারণ না হলে অন্য কেউ ইকামাত দেয়াও বৈধ আছে। কেননা এটা অধিকারের বিষয়। অতএব, কেউ তার নিজের অধিকার ছেড়ে দিলে শরীআতে কোন বাঁধা নেই। আর যদি সে নিজের অধিকার না ছাড়ে তাহলে অন্য কারো জন্য ইকামাত দেয়া মাকরূহ হবে।