আত্-তারগীব ওয়াত্-তারহীব- ইমাম মুনযিরী রহঃ
২৫. অধ্যায়ঃ পুনরুত্থান ও কিয়ামাত
হাদীস নং: ৫৪৪৯
অধ্যায়ঃ পুনরুত্থান ও কিয়ামাত
অধ্যায়: পুনরুত্থান ও কিয়ামত দিবসের ভয়ভীতি
পরিচ্ছেদ: শিঙায় ফুৎকার দেওয়া ও কিয়ামত কায়েম হওয়া
পরিচ্ছেদ: শিঙায় ফুৎকার দেওয়া ও কিয়ামত কায়েম হওয়া
৫৪৪৯. তাঁরই থেকে বর্ণিত আছে যে, যখন তাঁর মৃত্যুর সময় উপস্থিত হল তখন তিনি নতুন কাপড় আনতে বললেন এবং তা পরিধান করলেন। এরপর বললেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, মৃত ব্যক্তিকে তার সেই কাপড়ে পুনরুত্থিত করা হবে, যাতে তার মৃত্যু হয়।
(আবু দাউদ ও ইবন হিব্বান তাঁর 'সহীহ' এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। এ হাদীসের সনদে ইয়াহইয়া ইব্ন আইউব গাফিকী মিসরী নামক এক রাবী রয়েছেন। বুখারী, মুসলিম প্রমুখ তাঁর রিওয়ায়েত গ্রহণ করেছেন। তবে তাঁর অনেক মুনকার হাদীসও রয়েছে। আবু হাতিম (র) বলেন, তাঁর রিওয়ায়েত গ্রহণ করা যায় না। আহমাদ (র) বলেন, তাঁর স্মৃতিশক্তি দুর্বল। নাসাঈ (র) বলেন, তিনি শক্তিশালী রাবী নন। আমি যে সব অভিধানবিদের কথা শুনেছি, তাদের প্রত্যেকেই বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণী: يُبْعث في شبابه ى التي قبض فيها, এর অর্থ যে কাজ করা অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে সে কাজে রত অবস্থায় তাকে পুনরুত্থিত করা হবে। হিরাবী বলেন, "এটা অপর এক হাদীস "বান্দা যে অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সে অবস্থায়ই তাকে পুনরুত্থিত করা হবে।" -এরই অর্থবোধক। তিনি বলেন, যারা এ হাদীসে কাফনের অর্থ করেছেন, তাদের উক্তি গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা, মৃত ব্যক্তিকে মৃত্যুর পরেই কাফন পরানো হয়।"
[হাফিয (র) বলেনঃ], হাদীস বর্ণনাকারী আবু সাঈদ (রা)-এর কাজ থেকে বুঝা যায় যে, হাদীসটি তার বার্ষিক অর্থেই রয়েছে এবং মৃত ব্যক্তিকে সেই কাপড় পরিহিত অবস্থায় পুনরুত্থিত করা হবে, যা পরিহিত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সহীহ্ হাদীসের গ্রন্থাবলী ও অন্যান্য গ্রন্থে আছে যে, মানুষ উলঙ্গ অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে। পরবর্তী পরিচ্ছেদে ইনশাআল্লাহ তা উল্লিখিত হবে।)
(আবু দাউদ ও ইবন হিব্বান তাঁর 'সহীহ' এ হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। এ হাদীসের সনদে ইয়াহইয়া ইব্ন আইউব গাফিকী মিসরী নামক এক রাবী রয়েছেন। বুখারী, মুসলিম প্রমুখ তাঁর রিওয়ায়েত গ্রহণ করেছেন। তবে তাঁর অনেক মুনকার হাদীসও রয়েছে। আবু হাতিম (র) বলেন, তাঁর রিওয়ায়েত গ্রহণ করা যায় না। আহমাদ (র) বলেন, তাঁর স্মৃতিশক্তি দুর্বল। নাসাঈ (র) বলেন, তিনি শক্তিশালী রাবী নন। আমি যে সব অভিধানবিদের কথা শুনেছি, তাদের প্রত্যেকেই বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণী: يُبْعث في شبابه ى التي قبض فيها, এর অর্থ যে কাজ করা অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করে সে কাজে রত অবস্থায় তাকে পুনরুত্থিত করা হবে। হিরাবী বলেন, "এটা অপর এক হাদীস "বান্দা যে অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে সে অবস্থায়ই তাকে পুনরুত্থিত করা হবে।" -এরই অর্থবোধক। তিনি বলেন, যারা এ হাদীসে কাফনের অর্থ করেছেন, তাদের উক্তি গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা, মৃত ব্যক্তিকে মৃত্যুর পরেই কাফন পরানো হয়।"
[হাফিয (র) বলেনঃ], হাদীস বর্ণনাকারী আবু সাঈদ (রা)-এর কাজ থেকে বুঝা যায় যে, হাদীসটি তার বার্ষিক অর্থেই রয়েছে এবং মৃত ব্যক্তিকে সেই কাপড় পরিহিত অবস্থায় পুনরুত্থিত করা হবে, যা পরিহিত অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সহীহ্ হাদীসের গ্রন্থাবলী ও অন্যান্য গ্রন্থে আছে যে, মানুষ উলঙ্গ অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে। পরবর্তী পরিচ্ছেদে ইনশাআল্লাহ তা উল্লিখিত হবে।)
كتاب البعث
كتاب الْبَعْث وأهوال يَوْم الْقِيَامَة
فصل فِي النفخ فِي الصُّور وَقيام السَّاعَة
فصل فِي النفخ فِي الصُّور وَقيام السَّاعَة
5449- وَعنهُ رَضِي الله عَنهُ أَنه لما حَضَره الْمَوْت دَعَا بِثِيَاب جدد فلبسها ثمَّ قَالَ سَمِعت رَسُول الله صلى الله عَلَيْهِ وَسلم يَقُول الْمَيِّت يبْعَث فِي ثِيَابه الَّتِي يَمُوت فِيهَا
رَوَاهُ أَبُو دَاوُد وَابْن حبَان فِي صَحِيحه وَفِي إِسْنَاده يحيى بن أَيُّوب وَهُوَ الغافقي الْمصْرِيّ احْتج بِهِ البُخَارِيّ وَمُسلم وَغَيرهمَا وَله مَنَاكِير وَقَالَ أَبُو حَاتِم لَا يحْتَج بِهِ وَقَالَ أَحْمد سيىء الْحِفْظ وَقَالَ النَّسَائِيّ لَيْسَ بِالْقَوِيّ وَقد قَالَ كل من وقفت على كَلَامه من أهل اللُّغَة إِن المُرَاد بقوله يبْعَث فِي ثِيَابه الَّتِي قبض فِيهَا أَي فِي أَعماله قَالَ الْهَرَوِيّ وَهَذَا كحديثه
الآخر يبْعَث العَبْد على مَا مَاتَ عَلَيْهِ قَالَ وَلَيْسَ قَول من ذهب إِلَى الأكفان بِشَيْء لِأَن الْمَيِّت إِنَّمَا يُكفن بعد الْمَوْت انْتهى
قَالَ الْحَافِظ وَفعل أبي سعيد رَاوِي الحَدِيث يدل على إجرائه على ظَاهره وَأَن الْمَيِّت يبْعَث فِي ثِيَابه الَّتِي قبض فِيهَا وَفِي الصِّحَاح وَغَيرهَا أَن النَّاس يبعثون عُرَاة كَمَا سَيَأْتِي فِي الْفَصْل بعده إِن شَاءَ الله فَالله سُبْحَانَهُ أعلم
فصل فِي الْحَشْر وَغَيره
رَوَاهُ أَبُو دَاوُد وَابْن حبَان فِي صَحِيحه وَفِي إِسْنَاده يحيى بن أَيُّوب وَهُوَ الغافقي الْمصْرِيّ احْتج بِهِ البُخَارِيّ وَمُسلم وَغَيرهمَا وَله مَنَاكِير وَقَالَ أَبُو حَاتِم لَا يحْتَج بِهِ وَقَالَ أَحْمد سيىء الْحِفْظ وَقَالَ النَّسَائِيّ لَيْسَ بِالْقَوِيّ وَقد قَالَ كل من وقفت على كَلَامه من أهل اللُّغَة إِن المُرَاد بقوله يبْعَث فِي ثِيَابه الَّتِي قبض فِيهَا أَي فِي أَعماله قَالَ الْهَرَوِيّ وَهَذَا كحديثه
الآخر يبْعَث العَبْد على مَا مَاتَ عَلَيْهِ قَالَ وَلَيْسَ قَول من ذهب إِلَى الأكفان بِشَيْء لِأَن الْمَيِّت إِنَّمَا يُكفن بعد الْمَوْت انْتهى
قَالَ الْحَافِظ وَفعل أبي سعيد رَاوِي الحَدِيث يدل على إجرائه على ظَاهره وَأَن الْمَيِّت يبْعَث فِي ثِيَابه الَّتِي قبض فِيهَا وَفِي الصِّحَاح وَغَيرهَا أَن النَّاس يبعثون عُرَاة كَمَا سَيَأْتِي فِي الْفَصْل بعده إِن شَاءَ الله فَالله سُبْحَانَهُ أعلم
فصل فِي الْحَشْر وَغَيره
হাদীসের ব্যাখ্যা:
এ হাদীছে জানানো হয়েছে, মানুষের মৃত্যু যে অবস্থায় হয় সেই অবস্থায়ই তাকে কবর থেকে ওঠানো হবে। যদি ভালো অবস্থায় মৃত্যু হয়, ভালো অবস্থায় ওঠানো হবে। আর মন্দ অবস্থায় মৃত্যু হলে মন্দ অবস্থায় ওঠানো হবে। এর ইঙ্গিত পোশাক-আশাকের দিকে নয় যে, ভালো কাপড় দিয়ে কাফন পরানো হলে সে ভালো কাফন নিয়ে উঠবে। কাফন তো পরানো হয় মৃত্যুর পর। এর দ্বারা বোঝানো উদ্দেশ্য আমল ও ইখলাস। অর্থাৎ যে আমলে রত থাকা অবস্থায় মৃত্যু হয়, সে অবস্থায় তাকে কবর থেকে ওঠানো হবে। যেমন হযরত ইবন 'আব্বাস রাযি. থেকে বর্ণিত এক হাদীছে আছে, যে ব্যক্তি মুহরিম অবস্থায় মারা যায়, তার হাশর হবে তালবিয়া পাঠে রত অবস্থায়।কানযুল উম্মাল।
কোনও কোনও বর্ণনায় আছে, কেউ যদি বাদ্যযন্ত্র হাতে থাকা অবস্থায় মারা যায়, তবে কবর থেকে সে এ অবস্থায় উঠবে যে, তার হাতে বাদ্যযন্ত্র থাকবে।
আমলে ইখলাস থাকা না থাকার বিষয়টাও এর অন্তর্ভুক্ত। যেমন হযরত 'আব্দুল্লাহ ইবন 'আমর রাযি. থেকে বর্ণিত এক হাদীছে আছে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, তুমি যদি জিহাদে ধৈর্যশীল ও ছাওয়াবের আশাবাদী থাকা অবস্থায় নিহত হও, তবে তোমাকে কবর থেকে ধৈর্যশীল ও ছাওয়াবের আশাবাদীরূপে ওঠানো হবে। পক্ষান্তরে তুমি যদি নিহত হও রিয়াকার ও দর্পকারীরূপে, তবে তোমাকে ওঠানো হবে রিয়াকার ও দর্পকারীরূপেই।সুনানে আবূ দাউদ, হাদীছ নং ২৫১৯; মুসতাদরাক হাকিম, হাদীছ নং ২৪৩৭; বায়হাকী, হাদীছ নং ১৮৫৪৮
যেমন অপর এক হাদীছে আছে, মানুষকে তাদের কবর থেকে ওঠানো হবে আপন আপন নিয়ত অনুযায়ী।মুসনাদে আহমাদ, হাদীছ নং ৯০৯০; সুনানে ইবন মাজাহ, হাদীছ নং ৪২২৯
কেউ জানে না কার কখন মৃত্যু হবে। মৃত্যুকালীন অবস্থায়ই যখন হাশর হবে, তখন প্রত্যেকের কর্তব্য জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উত্তম অবস্থায় কাটানো। প্রতিটি কাজ করবে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নত মোতাবেক। প্রতিটি কথা ও কাজে উদ্দেশ্য রাখবে আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি, যাতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের একজন খাঁটি অনুসারীরূপে মৃত্যু লাভ হয় এবং সে অবস্থায় কবর থেকে উঠা যায়। সতর্ক থাকতে হবে কোনও কথা ও কাজ যেন সুন্নতের পরিপন্থি না হয়। কোনও রকম বিদ'আত যেন স্পর্শ করতে না পারে। কে জানে কখন মৃত্যু হয়ে যাবে। আল্লাহ না করুন যদি বিদআতে রত থাকা অবস্থায় মৃত্যু হয়ে যায়, তবে সে অবস্থায়ই তো হাশর হবে। তখন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুপারিশ লাভের আশা কতটুকু থাকবে? আল্লাহ তা'আলা আমাদের প্রতি রহমত করুন এবং সুন্নত মোতাবেক জীবনের প্রতিটি কথা ও কাজ সম্পন্ন করার তাওফীক দিন, আমীন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. এ হাদীছ জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উত্তম অবস্থা তথা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নত মোতাবেক কাটানোর প্রতি উৎসাহ দান করে।
খ. বার্ধক্যে পৌঁছে গেলে যেহেতু মৃত্যু অতি কাছে এসে যায়, তাই এ সময় সৎকর্মে অধিকতর ব্যস্ত থাকার অনুপ্রেরণাও এর দ্বারা লাভ হয়।
কোনও কোনও বর্ণনায় আছে, কেউ যদি বাদ্যযন্ত্র হাতে থাকা অবস্থায় মারা যায়, তবে কবর থেকে সে এ অবস্থায় উঠবে যে, তার হাতে বাদ্যযন্ত্র থাকবে।
আমলে ইখলাস থাকা না থাকার বিষয়টাও এর অন্তর্ভুক্ত। যেমন হযরত 'আব্দুল্লাহ ইবন 'আমর রাযি. থেকে বর্ণিত এক হাদীছে আছে, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, তুমি যদি জিহাদে ধৈর্যশীল ও ছাওয়াবের আশাবাদী থাকা অবস্থায় নিহত হও, তবে তোমাকে কবর থেকে ধৈর্যশীল ও ছাওয়াবের আশাবাদীরূপে ওঠানো হবে। পক্ষান্তরে তুমি যদি নিহত হও রিয়াকার ও দর্পকারীরূপে, তবে তোমাকে ওঠানো হবে রিয়াকার ও দর্পকারীরূপেই।সুনানে আবূ দাউদ, হাদীছ নং ২৫১৯; মুসতাদরাক হাকিম, হাদীছ নং ২৪৩৭; বায়হাকী, হাদীছ নং ১৮৫৪৮
যেমন অপর এক হাদীছে আছে, মানুষকে তাদের কবর থেকে ওঠানো হবে আপন আপন নিয়ত অনুযায়ী।মুসনাদে আহমাদ, হাদীছ নং ৯০৯০; সুনানে ইবন মাজাহ, হাদীছ নং ৪২২৯
কেউ জানে না কার কখন মৃত্যু হবে। মৃত্যুকালীন অবস্থায়ই যখন হাশর হবে, তখন প্রত্যেকের কর্তব্য জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উত্তম অবস্থায় কাটানো। প্রতিটি কাজ করবে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নত মোতাবেক। প্রতিটি কথা ও কাজে উদ্দেশ্য রাখবে আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি, যাতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের একজন খাঁটি অনুসারীরূপে মৃত্যু লাভ হয় এবং সে অবস্থায় কবর থেকে উঠা যায়। সতর্ক থাকতে হবে কোনও কথা ও কাজ যেন সুন্নতের পরিপন্থি না হয়। কোনও রকম বিদ'আত যেন স্পর্শ করতে না পারে। কে জানে কখন মৃত্যু হয়ে যাবে। আল্লাহ না করুন যদি বিদআতে রত থাকা অবস্থায় মৃত্যু হয়ে যায়, তবে সে অবস্থায়ই তো হাশর হবে। তখন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুপারিশ লাভের আশা কতটুকু থাকবে? আল্লাহ তা'আলা আমাদের প্রতি রহমত করুন এবং সুন্নত মোতাবেক জীবনের প্রতিটি কথা ও কাজ সম্পন্ন করার তাওফীক দিন, আমীন।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. এ হাদীছ জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উত্তম অবস্থা তথা নবী কারীম সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নত মোতাবেক কাটানোর প্রতি উৎসাহ দান করে।
খ. বার্ধক্যে পৌঁছে গেলে যেহেতু মৃত্যু অতি কাছে এসে যায়, তাই এ সময় সৎকর্মে অধিকতর ব্যস্ত থাকার অনুপ্রেরণাও এর দ্বারা লাভ হয়।
ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)