মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
তাওবা অধ্যায়
হাদীস নং: ১৯
তাওবা অধ্যায়
পরিচ্ছেদ: তাওবা কবুল হওয়ার সময় সম্পর্কে
১৯. আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের পূর্বে তওবা করবে, তার তাওবা আল্লাহ কবুল করবেন।
তাঁর দ্বিতীয় বর্ণনায় তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের পূর্বে তওবা করবে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন।
তাঁর দ্বিতীয় বর্ণনায় তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যে ব্যক্তি পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয়ের পূর্বে তওবা করবে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন।
كتاب التوبة
باب ما جاء في حد الوقت الذي تقبل فيه التوب
عن أبي هريرة (12) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من تاب قبل أن تطلع الشمس من مغربها قبل منه (وعنه من طريق ثان) (1) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من تاب قبل طلوع الشمس من مغربها تاب الله عليه
হাদীসের ব্যাখ্যা:
হাদীছের সারমর্ম এই যে, আল্লাহ তা'আলা সর্বদা তাঁর পাপী বান্দাকে তাওবা ও ইস্তিগফারের তাওফীক দান করে থাকেন এবং তিনি বান্দার তাওবা কবূল করেন ও তার পাপরাশি ক্ষমা করেন।
বান্দার জন্যে আল্লাহর কাছে তাওবা কবূলের এই ধারা অব্যাহত থাকবে, যতক্ষণ না পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় হবে। পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদিত হওয়া কিয়ামতের সর্বাপেক্ষা বড় আলামত। এ আলামত প্রকাশের পর আর কারও তাওবা কবূল হবে না।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. এ হাদীছ দ্বারাও তাওবার প্রতি উৎসাহ যোগানো হয়েছে।
খ. ক্ষমা করা আল্লাহর গুণ। বান্দার উচিত এ গুণে গুণান্বিত হওয়া।
বান্দার জন্যে আল্লাহর কাছে তাওবা কবূলের এই ধারা অব্যাহত থাকবে, যতক্ষণ না পশ্চিম দিক থেকে সূর্যোদয় হবে। পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদিত হওয়া কিয়ামতের সর্বাপেক্ষা বড় আলামত। এ আলামত প্রকাশের পর আর কারও তাওবা কবূল হবে না।
হাদীস থেকে শিক্ষণীয়ঃ
ক. এ হাদীছ দ্বারাও তাওবার প্রতি উৎসাহ যোগানো হয়েছে।
খ. ক্ষমা করা আল্লাহর গুণ। বান্দার উচিত এ গুণে গুণান্বিত হওয়া।
ব্যাখ্যা সূত্রঃ_ রিয়াযুস সালিহীন (অনুবাদ- মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম হাফি.)