কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ
১৯. দু' ঈদের নামাযের বর্ণনা
হাদীস নং: ১৫৮১
আন্তর্জাতিক নং: ১৫৮১
দু' ঈদের নামাযের বর্ণনা
ইমামের খুতবায় সাদ্কার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা
১৫৮৪। কুতায়বা (রাহঃ) ......... বারা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কুরবানীর দিনে আমাদের সামনে নামাযের পরে খুতবা দিলেন। তারপর বললেন, যে আমাদের নামাযের ন্যায় নামায আদায় করবে এবং আমাদের কুরবানীর ন্যায় কুরবানী দেবে সেই সঠিকভাবে কুরবানী দেবে। আর যে ব্যক্তি নামাযের পূর্বে কুরবানী করবে সেটা বকরীর গোশত হবে। আবু বুরদাহ ইবনে নিয়ার (রাযিঃ) বললেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি নামাযের জন্য বের হওয়ার পূর্বেই কুরবানী করে ফেলেছি। আমি জানতাম যে, আজ পানাহারের দিন।
তাই আমি তাড়াতাড়ি যবেহ করে ফেলেছি এবং আমি নিজে খেয়ে নিলাম এবং আমার পরিবারবর্গ এবং প্রতিবেশীকেও খাওয়ায়ে দিলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, সেটাতো বকরীর গোশত। আবু বুরদাহ (রাযিঃ) বললেন, আমার কাছে একটি এক বছর বয়সের ভেড়া আছে যাতে দু’টি বকবীর গোশত অপেক্ষাও বেশী গোশত হবে। তা কি আমার পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে? বললেন, হ্যাঁ; কিন্তু তোমার পরে আর কারো পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে না।
তাই আমি তাড়াতাড়ি যবেহ করে ফেলেছি এবং আমি নিজে খেয়ে নিলাম এবং আমার পরিবারবর্গ এবং প্রতিবেশীকেও খাওয়ায়ে দিলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, সেটাতো বকরীর গোশত। আবু বুরদাহ (রাযিঃ) বললেন, আমার কাছে একটি এক বছর বয়সের ভেড়া আছে যাতে দু’টি বকবীর গোশত অপেক্ষাও বেশী গোশত হবে। তা কি আমার পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে? বললেন, হ্যাঁ; কিন্তু তোমার পরে আর কারো পক্ষ থেকে যথেষ্ট হবে না।
كتاب صلاة العيدين
باب حَثِّ الإِمَامِ عَلَى الصَّدَقَةِ فِي الْخُطْبَةِ
أَخْبَرَنَا قُتَيْبَةُ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو الأَحْوَصِ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنِ الْبَرَاءِ، قَالَ خَطَبَنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ النَّحْرِ بَعْدَ الصَّلاَةِ ثُمَّ قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَتَنَا وَنَسَكَ نُسُكَنَا فَقَدْ أَصَابَ النُّسُكَ وَمَنْ نَسَكَ قَبْلَ الصَّلاَةِ فَتِلْكَ شَاةُ لَحْمٍ " . فَقَالَ أَبُو بُرْدَةَ بْنُ نِيَارٍ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَاللَّهِ لَقَدْ نَسَكْتُ قَبْلَ أَنْ أَخْرُجَ إِلَى الصَّلاَةِ عَرَفْتُ أَنَّ الْيَوْمَ يَوْمُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ فَتَعَجَّلْتُ فَأَكَلْتُ وَأَطْعَمْتُ أَهْلِي وَجِيرَانِي . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " تِلْكَ شَاةُ لَحْمٍ " . قَالَ فَإِنَّ عِنْدِي جَذَعَةً خَيْرٌ مِنْ شَاتَىْ لَحْمٍ فَهَلْ تُجْزِي عَنِّي قَالَ " نَعَمْ وَلَنْ تُجْزِيَ عَنْ أَحَدٍ بَعْدَكَ " .