মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)

৭. নামাযের অধ্যায়

হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ২১২৮৮
নামাযের অধ্যায়
(১) পরিচ্ছেদঃ নামায ফরয হওয়া প্রসঙ্গে এবং তা কখন ফরয হয়
(৩) আনাস ইবন মালিক থেকে (উবাই ইবন্ কা'বের সূত্রে এক দীর্ঘ হাদীসে যা পরে ইসরা অধ্যায়ে পরিপূর্ণভাবে বর্ণিত হবে।) বর্ণিত আছে। তিনি বলেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন, আল্লাহ তা'আলা আমার উম্মতের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছিলেন। তিনি (রাসূল) আরও বলেন, আমি তা নিয়ে ফিরে আসছিলাম। মুসা (আ)-এর সামনে এলে তিনি তখন জিজ্ঞাসা করলেন, আল্লাহ তাবারাকা ওয়া তা'আলা তোমার উম্মতের উপর কি কি ফরয করলেন? আমি বললাম, তাদের উপর পঞ্চাশ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন। তখন মুসা (আ) তাঁকে বললেন, তুমি তোমার রবের কাছে ফিরে যাও। কারণ তোমার উম্মত তা পালন করতে পারবে না। তিনি (রাসূল (ﷺ)) বলেন, তখন আমি আমার রবের কাছে ফিরে গেলাম। তখন তিনি তার অর্ধেক মাফ করে দিলেন। তখন আমি মুসা (আ)-এর কাছে ফিরে এসে তাঁকে এ সংবাদ দিলাম। তখন সংবাদ শুনে তিনি আবার বললেন, তুমি তোমার রবের কাছে আবার যাও, কারণ, তোমার উম্মত তাও পালন করতে পারবে না। তিনি (রাসূল (ﷺ)) বলেন, তখন আমি আমার রবের কাছে আবার ফিরে গেলাম। তখন (আল্লাহ্ তা'আলা) বললেন, তা পাঁচ ওয়াক্ত করে দিলাম। তবে তার সাওয়াব হবে পঞ্চাশ ওয়াক্তের সমান, আমার কথার পরিবর্তন হবে না।
كتاب الصلاة
(1) باب فى افتراضها ومتى كان
(3) عن أنس بن مالك (من حديث طويل عن أبيِّ بن كعب سيأتي بتمامه فى الإسراء) قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم فرض الله تبارك وتعالى على أمَّتى خمسين صلاةً، قال فرجعت بذلك حتَّى أمرَّ على موسى عليه السَّلام، فقال ماذا فرض ربُّك تبارك وتعالى على أمَّتك؟ قال فرض عليهم خمسين صلاةً، فقال له موسى عليه السَّلام راجع ربَّك تبارك وتعالى فإنَّ أمتك لا تطيق ذلك، قال فراجعت ربِّى عزَّ وجلَّ فوضع شطرها فرجعت إلى موسى فأخبرته، فقال راجع ربَّك فإن أمَّتك لا تطيق ذلك، قال فراجعت ربِّى، فقال هى خمسٌ وهى خمسون لا يبدَّل القول لدىَّ
tahqiqতাহকীক:তাহকীক চলমান