আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
২- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
হাদীস নং: ১৮২
- নামাযের অধ্যায়
সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়া।
১৮২। ইবনে উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ তোমাদের কোন ব্যক্তি যেন সূর্য উদিত হওয়ার সময় এবং অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়ার সংকল্প না করে ।
أبواب الصلاة
بَابُ: الصَّلاةِ عِنْدَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَعِنْدَ غُرُوبِهَا
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «لا يَتَحَرَّى أَحَدُكُمْ فَيُصَلِّيَ عِنْدَ طُلُوعِ الشَّمْسِ وَلا عِنْدَ غُرُوبِهَا»

তাহকীক:
হাদীস নং: ১৮৩
- নামাযের অধ্যায়
সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়া।
১৮৩। আব্দুল্লাহ আস-সুনাবিহী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ আমাকে বলেনঃ সূর্য যখন উদিত হয় তখন এর সাথে শয়তানের একটি শিং থাকে। যখন সূর্য ক্রমান্বয়ে উপরে উঠতে থাকে তখন তা দূর হয়ে যায়। আবার সূর্য যখন ঠিক মাথার উপর আসে তখন তা এসে সূর্যের সাথে মিলিত হয়। যখন তা পশ্চিম গগনে ঢলে পড়ে তখন তা দূর হয়ে যায়।
অনুরূপভাবে সূর্য যখন ডুবে যাওয়ার কাছাকাছি আসে তখন শয়তানের শিং এসে এর সাথে মিলিত হয়। যখন তা ডুবে যায় তখন ঐ শিং দূর হয়ে যায়। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এই তিন সময়ে নামায পড়তে নিষেধ করেছেন।
অনুরূপভাবে সূর্য যখন ডুবে যাওয়ার কাছাকাছি আসে তখন শয়তানের শিং এসে এর সাথে মিলিত হয়। যখন তা ডুবে যায় তখন ঐ শিং দূর হয়ে যায়। আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ এই তিন সময়ে নামায পড়তে নিষেধ করেছেন।
أبواب الصلاة
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا زَيْدُ بْنُ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ الصُّنَابِحِيِّ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: «إِنَّ الشَّمْسَ تَطْلُعُ وَمَعَهَا قَرْنُ الشَّيْطَانِ، فَإِذَا ارْتَفَعَتْ زَائَلَهَا، ثُمَّ إِذَا اسْتَوَتْ قَارَنَهَا، ثُمَّ إِذَا زَالَتْ فَارَقَهَا، ثُمَّ إِذَا دَنَتْ لِلْغُرُوبِ قَارَنَهَا، فَإِذَا غَرَبَتْ فَارَقَهَا» ، قَالَ: «وَنَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الصَّلاةِ فِي تِلْكَ السَّاعَاتِ»

তাহকীক:
হাদীস নং: ১৮৪
- নামাযের অধ্যায়
সূর্য উদয় ও অস্ত যাওয়ার সময় নামায পড়া।
১৮৪। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) বলতেন, সূর্য উঠার সময় ও অস্ত যাওয়ার সময় তোমরা নামায পড়ার সংকল্প করো না। কেননা সূর্য উঠার সময় শয়তান তার দুই শিং উত্তোলন করে এবং সূর্যাস্তের সময় তা নামিয়ে নেয়। এই সময় কেউ নামায পড়লে উমার (রাযিঃ) তাকে শাস্তি দিতেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এই মত গ্রহণ করেছি। এক্ষেত্রে জুমুআ বা অন্য কোন বিশেষ দিন আমাদের কাছে সমান। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ)-রও এই মত।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এই মত গ্রহণ করেছি। এক্ষেত্রে জুমুআ বা অন্য কোন বিশেষ দিন আমাদের কাছে সমান। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ)-রও এই মত।
أبواب الصلاة
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دِينَارٍ، قَالَ: كَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ، يَقُولُ: كَانَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ، يَقُولُ: «لا تَحَرَّوْا بِصَلاتِكُمْ طُلُوعَ الشَّمْسِ وَلا غُرُوبَهَا، فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَطْلُعُ قَرْنَاهُ مِنْ طُلُوعِهَا، وَيَغْرُبَانِ عِنْدَ غُرُوبِهَا» ، وَكَانَ يَضْرِبُ النَّاسَ عَنْ تِلْكَ الصَّلاةِ.
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا كُلِّهِ نَأْخُذُ، وَيَوْمُ الْجُمُعَةِ وَغَيْرُهُ عِنْدَنَا فِي ذَلِكَ سَوَاءٌ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، رَحِمَهُ اللَّهُ
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا كُلِّهِ نَأْخُذُ، وَيَوْمُ الْجُمُعَةِ وَغَيْرُهُ عِنْدَنَا فِي ذَلِكَ سَوَاءٌ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ، رَحِمَهُ اللَّهُ

তাহকীক: