আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
৩- জানাযা-কাফন-দাফন সম্পর্কিত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ৩১৯
- জানাযা-কাফন-দাফন সম্পর্কিত অধ্যায়
জীবিত ব্যক্তির ক্রন্দনে মৃত ব্যক্তিকে কি সাজা দেয়া হয়?
৩১৯। ইবনে উমার (রাযিঃ) বলেন, তোমরা মৃতের জন্য কান্নাকাটি করো না। কেননা মৃত ব্যক্তির পরিবারের লোকদের কান্নার কারণে তাকে শাস্তি দেয়া হয়।
أبواب الجنائز
بَابُ: مَا رُوِيَ أَنَّ الْمَيِّتَ يُعَذَّبُ بِبُكَاءِ الْحَيِّ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّهُ قَالَ: «لا تَبْكُوا عَلَى مَوْتَاكُمْ، فَإِنَّ الْمَيِّتَ يُعَذَّبُ بِبُكَاءِ أَهْلِهِ عَلَيْهِ»
তাহকীক:
হাদীস নং: ৩২০
- জানাযা-কাফন-দাফন সম্পর্কিত অধ্যায়
জীবিত ব্যক্তির ক্রন্দনে মৃত ব্যক্তিকে কি সাজা দেয়া হয়?
৩২০। আমরাহ্ বিনতে আব্দুর রহমান (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি নবী ﷺ -এর স্ত্রী আয়েশা (রাযিঃ)-র কাছে শুনেছেন, যখন তার কাছে বলা হলো যে, ইবনে উমার (রাযিঃ) বলে থাকেন, “জীবিতদের কান্নাকাটির দরুন মৃত ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া হয়”। একথা শুনে আয়েশা (রাযিঃ) বলেন, ইবনে উমারকে আল্লাহ ক্ষমা করুন। তিনি (রাসূলুল্লাহর নামে) মিথ্যা কথা বলছেন না, বরং তিনি (তাঁর কথা) ভুলে গেছেন অথবা (তাঁর কথা) ভুল বুঝেছেন। আসল ঘটনা এই যে, রাসূলুল্লাহ ﷺ একটি জানাযার (লাশের) সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন, যার জন্য কান্নাকাটি করা হচ্ছিল । তখন তিনি বলেনঃ এরা তো তার জন্য কান্নাকাটি করছে অথচ তার কবরে তাকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এবং ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) হযরত আয়েশা (রাযিঃ)-র মত গ্রহণ করেছি।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা এবং ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) হযরত আয়েশা (রাযিঃ)-র মত গ্রহণ করেছি।
أبواب الجنائز
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي بَكْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَمْرَةَ ابْنَةِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّهَا أَخْبَرَتْهُ، أَنَّهَا سَمِعَتْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُا زَوْجَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَذُكِرَ لَهَا أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ، يَقُولُ: أَنَّ الْمَيِّتَ يُعَذَّبُ بِبُكَاءِ الْحَيِّ، فَقَالَتْ عَائِشَةُ: يَغْفِرُ اللَّهُ لابْنِ عُمَرَ، أَمَا إِنَّهُ لَمْ يَكْذِبْ، وَلَكِنَّهُ قَدْ نَسِيَ، أَوْ أَخْطَأَ، إِنَّمَا مَرَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى جِنَازَةٍ يُبْكَى عَلَيْهَا، فَقَالَ: «إِنَّهُمْ لَيَبْكُونَ عَلَيْهَا، وَإِنَّهَا لَتُعَذَّبُ فِي قَبْرِهَا» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِقَوْلِ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُا نَأْخُذُ وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ
তাহকীক: