৯৫২। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ)-এর নামায হতে বাইরে আসা প্রায়শঃ বামদিকে নিজের ঘরের দিকেই হত। -শরহে সুন্নাহ

৯৫৩। আতায়ে খোরাসানী হযরত মুগীরাহ ইবনে শো'বা (রাযিঃ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, মুগীরাহ (রাযিঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, ইমাম তার ফরজ নামায আদায়ের স্থলে যেন অন্য নামায না পড়ে। -আবু দাউদ
কিন্তু আবু দাউদ বলেছেন, মুগীরাহ (রাযিঃ)-এর সাথে আতায়ে খোরাসানীর সাক্ষাত হয় নি।

৯৫৪। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) তাদেরকে নামাযের প্রতি উৎসাহ দিতেন এবং নামায হতে তাঁর বাইরে যাওয়ার পূর্বে তাদেরকে (মুক্তাদীগণকে) বাইরে যেতে নিষেধ করতেন। -আবু দাউদ

৯৫৫। হযরত শাদ্দাদ ইবনে আওস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর নামাযের মধ্যে এরূপ দোয়া করতেন, হে আল্লাহ্! আমি তোমার নিকট কাজে স্থায়িত্ব এবং সৎপথে দৃঢ় থাকার জন্য প্রার্থনা করছি। আমি তোমার নিকট তোমার নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন এবং তোমার ইবাদত উত্তমরূপে সম্পন্ন করার শক্তি প্রার্থনা করছি। আমি তোমার নিকট অন্তরের সারল্য এবং রসনার সত্য কথা প্রার্থনা করছি। আমি তোমার নিকট যা তুমি ভাল জান, তাই প্রার্থনা করছি এবং তুমি যা মন্দ বলে জান, তা হতে তোমার নিকট আশ্রয় চাচ্ছি। (অবশেষে) আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি, আমার সেই সব অপরাধ হতে যা তুমি জান (অথচ আমি জানি না) -নাসায়ী, আহমদও এর অনুরূপ।