আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
১৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১০ টি
হাদীস নং: ২৮৬৯
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৪-১
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৬৯। যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... আমর ইবনে দীনার (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা ইবনে উমর (রাযিঃ) এর নিকট এক লোক সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম, যে উমরা করার উদ্দেশ্যে আগমন করেছে, অতঃপর বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করেছে কিন্তু সাফা-মারওয়ার মাঝে সাঈ করেনি- সে কি তার স্ত্রীর সাথে মিলতে পারে? ইবনে উমর (রাযিঃ) বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মক্কায় আগমন করে সাতবার বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করেন, মাকামে ইবরাহীমের পেছনে দু’রাকআত নামায আদায় করেন এবং সাফা-মারওয়ার মাঝে সাতবার সাঈ করেন। আর তোমাদের জন্য অবশ্যই আল্লাহর রাসুল (ﷺ) এর মধ্যে উত্তম আদর্শ রয়েছে।
كتاب الحج
حَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، قَالَ سَأَلْنَا ابْنَ عُمَرَ عَنْ رَجُلٍ، قَدِمَ بِعُمْرَةٍ فَطَافَ بِالْبَيْتِ وَلَمْ يَطُفْ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ أَيَأْتِي امْرَأَتَهُ فَقَالَ قَدِمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَطَافَ بِالْبَيْتِ سَبْعًا وَصَلَّى خَلْفَ الْمَقَامِ رَكْعَتَيْنِ وَبَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ سَبْعًا وَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭০
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৪-২
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭০। ইয়াহয়া ইবনে ইয়াহয়া ও আব্দ ইবনে হুমায়দ (রাহঃ) ......... ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে এই সূত্রে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।
كتاب الحج
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَأَبُو الرَّبِيعِ الزَّهْرَانِيُّ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ زَيْدٍ، ح وَحَدَّثَنَا عَبْدُ، بْنُ حُمَيْدٍ أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكْرٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، جَمِيعًا عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ، عُمَرَ - رضى الله عنهما - عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَ حَدِيثِ ابْنِ عُيَيْنَةَ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭১
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৫
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭১। হারুন ইবনে সাঈদ আয়লী (রাহঃ) ......... মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুর রহমান (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, ইরাকের অধিবাসী এক ব্যক্তি তাকে বলল, আমার পক্ষ থেকে আপনি উরওয়া ইবনে যুবাইর (রাহঃ) কে জিজ্ঞাসা করুন যে, এক ব্যক্তি হজ্জের ইহরাম বাঁধল, সে বায়তুল্লাহ তাওয়াফের পর ইহরাম খুলতে পারবে কিনা? তিনি যদি আপনাকে বলেন, সে ইহরাম খুলতে পারবে না তবে তাকে বলুন এক ব্যক্তি বলেছে, সে ইহরাম খুলতে পারবে। রাবী বলেন, অতএব আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, যে ব্যক্তি হজ্জের ইহরাম বেঁধেছে, সে তা সমাধান না করা পর্যন্ত ইহরাম খুলতে পারবে না। আমি বললাম, কিন্তু এক ব্যক্তি তাই বলেছে। তিনি বললেন, সে যা বলছে তা দুঃখজনক।
ইরাকের লোকটি আমার সাথে পুনরায় সাক্ষাত করলে আমি তাকে উপরোক্ত কথা বললাম। সে বলল, আপনি তাকে বলুন, কিন্তু এক ব্যক্তি বলে যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাই করেছেন এবং আসমা (রাযিঃ) ও যুবাইর (রাযিঃ) অনুরূপ করেছেন কেন? রাবী বলেন, আমি তার নিকট গিয়ে এই বিষয় তাকে জানাই। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, লোকটি কে? আমি বললাম, জানি না। তিনি বললেন, তার কি হয়েছে যে, সে নিজে আমার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করছে না? আমার মনে হয়, সে ইরাকী। আমি বললাম, জানি না। তিনি বললেন, সে মিথ্যা বলেছে।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর হজ্জ সম্পর্কে আয়িশা (রাযিঃ) আমাকে অবহিত করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মক্কা শরীফে পৌছে সর্বপ্রথম যে কাজ করেছেন তা ছিল এই যে, তিনি উযু করেন, এরপর বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন, অতঃপর আবু বকর (রাযিঃ) হজ্জ করেছেন। তিনি (মক্কায় পৌছে) সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এবং এরপর উমর (রাযিঃ)-ও অনুরূপ করেছেন। অতঃপর উসমান (রাযিঃ) হজ্জ করেছেন। আমি তাকে সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতে দেখেছি এবং এছাড়া অন্য কিছু করেননি। অতঃপর মুআবিয়া (রাযিঃ) ও আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)-ও (অনুরূপ করেছেন)। এরপর আমি আমার পিতা যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাযিঃ) এর সাথে হজ্জ করেছি। তিনিও সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এছাড়া অন্য কিছু করেননি। অতঃপর আমি মুহাজির ও আনসারদের অনুরূপ করতে দেখেছি। এছাড়া তারা অন্য কিছু করেননি।
অতঃপর সর্বশেষে আমি যাকে অনুরূপ করতে দেখেছি, তিনি হচ্ছেন আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)। তিনি হজ্জ কে উমরা দ্বারা ভঙ্গ করেননি। আর সেই ইবনে উমর (রাযিঃ) তোমাদের মধ্যে বর্তমান আছে। তারা কেন তাকে জিজ্ঞাসা করছে না?
এভাবে যত লোক অতীত হয়েছে, তারা মক্কা শরীফে পা রেখেই সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতেন। অতঃপর তারা ইহরাম খুলতেন না। আর আমি, আমার মা আসমা বিনতে আবু বকর (রাযিঃ) ও আমার খালা আয়িশা (রাযিঃ)-কেও দেখেছি যে, তারা মক্কায় পৌঁছে প্রথমেই বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এরপর ইহরাম খুলেননি। আমার মা (আসমা) আমাকে অবহিত করেছেন যে, তিনি তার বোন (আয়িশা), যুবাইর (রাযিঃ) এবং অমুক অমুক শুধুমাত্র উমরার ইহরাম বেধে মক্কায় এসেছেন এবং তারা (তাওয়াফ ও সাঈর পরে) রুকন (হাজারে আসওয়াদ) চুম্বন করার পর ইহরাম খুলেছেন। এই ব্যক্তি (ইরাকী) এ ব্যাপারে যা বলেছে, মিথ্যা বলেছেন।
ইরাকের লোকটি আমার সাথে পুনরায় সাক্ষাত করলে আমি তাকে উপরোক্ত কথা বললাম। সে বলল, আপনি তাকে বলুন, কিন্তু এক ব্যক্তি বলে যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাই করেছেন এবং আসমা (রাযিঃ) ও যুবাইর (রাযিঃ) অনুরূপ করেছেন কেন? রাবী বলেন, আমি তার নিকট গিয়ে এই বিষয় তাকে জানাই। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, লোকটি কে? আমি বললাম, জানি না। তিনি বললেন, তার কি হয়েছে যে, সে নিজে আমার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করছে না? আমার মনে হয়, সে ইরাকী। আমি বললাম, জানি না। তিনি বললেন, সে মিথ্যা বলেছে।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর হজ্জ সম্পর্কে আয়িশা (রাযিঃ) আমাকে অবহিত করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মক্কা শরীফে পৌছে সর্বপ্রথম যে কাজ করেছেন তা ছিল এই যে, তিনি উযু করেন, এরপর বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন, অতঃপর আবু বকর (রাযিঃ) হজ্জ করেছেন। তিনি (মক্কায় পৌছে) সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এবং এরপর উমর (রাযিঃ)-ও অনুরূপ করেছেন। অতঃপর উসমান (রাযিঃ) হজ্জ করেছেন। আমি তাকে সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতে দেখেছি এবং এছাড়া অন্য কিছু করেননি। অতঃপর মুআবিয়া (রাযিঃ) ও আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)-ও (অনুরূপ করেছেন)। এরপর আমি আমার পিতা যুবাইর ইবনুল আওয়াম (রাযিঃ) এর সাথে হজ্জ করেছি। তিনিও সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এছাড়া অন্য কিছু করেননি। অতঃপর আমি মুহাজির ও আনসারদের অনুরূপ করতে দেখেছি। এছাড়া তারা অন্য কিছু করেননি।
অতঃপর সর্বশেষে আমি যাকে অনুরূপ করতে দেখেছি, তিনি হচ্ছেন আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ)। তিনি হজ্জ কে উমরা দ্বারা ভঙ্গ করেননি। আর সেই ইবনে উমর (রাযিঃ) তোমাদের মধ্যে বর্তমান আছে। তারা কেন তাকে জিজ্ঞাসা করছে না?
এভাবে যত লোক অতীত হয়েছে, তারা মক্কা শরীফে পা রেখেই সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করতেন। অতঃপর তারা ইহরাম খুলতেন না। আর আমি, আমার মা আসমা বিনতে আবু বকর (রাযিঃ) ও আমার খালা আয়িশা (রাযিঃ)-কেও দেখেছি যে, তারা মক্কায় পৌঁছে প্রথমেই বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করেছেন। এরপর ইহরাম খুলেননি। আমার মা (আসমা) আমাকে অবহিত করেছেন যে, তিনি তার বোন (আয়িশা), যুবাইর (রাযিঃ) এবং অমুক অমুক শুধুমাত্র উমরার ইহরাম বেধে মক্কায় এসেছেন এবং তারা (তাওয়াফ ও সাঈর পরে) রুকন (হাজারে আসওয়াদ) চুম্বন করার পর ইহরাম খুলেছেন। এই ব্যক্তি (ইরাকী) এ ব্যাপারে যা বলেছে, মিথ্যা বলেছেন।
كتاب الحج
حَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، - وَهُوَ ابْنُ الْحَارِثِ - عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّ رَجُلاً، مِنْ أَهْلِ الْعِرَاقِ قَالَ لَهُ سَلْ لِي عُرْوَةَ بْنَ الزُّبَيْرِ عَنْ رَجُلٍ يُهِلُّ بِالْحَجِّ فَإِذَا طَافَ بِالْبَيْتِ أَيَحِلُّ أَمْ لاَ فَإِنْ قَالَ لَكَ لاَ يَحِلُّ . فَقُلْ لَهُ إِنَّ رَجُلاً يَقُولُ ذَلِكَ - قَالَ - فَسَأَلْتُهُ فَقَالَ لاَ يَحِلُّ مَنْ أَهَلَّ بِالْحَجِّ إِلاَّ بِالْحَجِّ . قُلْتُ فَإِنَّ رَجُلاً كَانَ يَقُولُ ذَلِكَ . قَالَ بِئْسَ مَا قَالَ فَتَصَدَّانِي الرَّجُلُ فَسَأَلَنِي فَحَدَّثْتُهُ فَقَالَ فَقُلْ لَهُ فَإِنَّ رَجُلاً كَانَ يُخْبِرُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَدْ فَعَلَ ذَلِكَ وَمَا شَأْنُ أَسْمَاءَ وَالزُّبَيْرِ فَعَلاَ ذَلِكَ . قَالَ فَجِئْتُهُ فَذَكَرْتُ لَهُ ذَلِكَ فَقَالَ مَنْ هَذَا فَقُلْتُ لاَ أَدْرِي . قَالَ فَمَا بَالُهُ لاَ يَأْتِينِي بِنَفْسِهِ يَسْأَلُنِي أَظُنُّهُ عِرَاقِيًّا . قُلْتُ لاَ أَدْرِي . قَالَ فَإِنَّهُ قَدْ كَذَبَ قَدْ حَجَّ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَأَخْبَرَتْنِي عَائِشَةُ - رضى الله عنها - أَنَّ أَوَّلَ شَىْءٍ بَدَأَ بِهِ حِينَ قَدِمَ مَكَّةَ أَنَّهُ تَوَضَّأَ ثُمَّ طَافَ بِالْبَيْتِ ثُمَّ حَجَّ أَبُو بَكْرٍ فَكَانَ أَوَّلَ شَىْءٍ بَدَأَ بِهِ الطَّوَافُ بِالْبَيْتِ ثُمَّ لَمْ يَكُنْ غَيْرُهُ ثُمَّ عُمَرُ مِثْلُ ذَلِكَ ثُمَّ حَجَّ عُثْمَانُ فَرَأَيْتُهُ أَوَّلُ شَىْءٍ بَدَأَ بِهِ الطَّوَافُ بِالْبَيْتِ ثُمَّ لَمْ يَكُنْ غَيْرُهُ ثُمَّ مُعَاوِيَةُ وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ ثُمَّ حَجَجْتُ مَعَ أَبِي الزُّبَيْرِ بْنِ الْعَوَّامِ فَكَانَ أَوَّلَ شَىْءٍ بَدَأَ بِهِ الطَّوَافُ بِالْبَيْتِ ثُمَّ لَمْ يَكُنْ غَيْرُهُ ثُمَّ رَأَيْتُ الْمُهَاجِرِينَ وَالأَنْصَارَ يَفْعَلُونَ ذَلِكَ ثُمَّ لَمْ يَكُنْ غَيْرُهُ ثُمَّ آخِرُ مَنْ رَأَيْتُ فَعَلَ ذَلِكَ ابْنُ عُمَرَ ثُمَّ لَمْ يَنْقُضْهَا بِعُمْرَةٍ وَهَذَا ابْنُ عُمَرَ عِنْدَهُمْ أَفَلاَ يَسْأَلُونَهُ وَلاَ أَحَدٌ مِمَّنْ مَضَى مَا كَانُوا يَبْدَءُونَ بِشَىْءٍ حِينَ يَضَعُونَ أَقْدَامَهُمْ أَوَّلَ مِنَ الطَّوَافِ بِالْبَيْتِ ثُمَّ لاَ يَحِلُّونَ وَقَدْ رَأَيْتُ أُمِّي وَخَالَتِي حِينَ تَقْدَمَانِ لاَ تَبْدَآنِ بِشَىْءٍ أَوَّلَ مِنَ الْبَيْتِ تَطُوفَانِ بِهِ ثُمَّ لاَ تَحِلاَّنِ وَقَدْ أَخْبَرَتْنِي أُمِّي أَنَّهَا أَقْبَلَتْ هِيَ وَأُخْتُهَا وَالزُّبَيْرُ وَفُلاَنٌ وَفُلاَنٌ بِعُمْرَةٍ قَطُّ فَلَمَّا مَسَحُوا الرُّكْنَ حَلُّوا وَقَدْ كَذَبَ فِيمَا ذَكَرَ مِنْ ذَلِكَ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭২
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৬-১
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭২। ইসহাক ইবনে ইবরাহীম ও যুহাইর ইবনে হারব (রাহঃ) ......... আসমা বিনতে আবু বকর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা ইহরাম বেঁধে রওয়ানা হলাম। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, যার সাথে কুরবানীর পশু রয়েছে, সে যেন ইহরাম অবস্থায় থাকে। আর যার সাথে কুরবানীর পশু নেই, সে যেন ইহরাম খুলে ফেলে। আমার সাথে কুরবানীর পশু ছিল না, তাই আমি ইহরাম খুলে ফেললাম। কিন্তু (আমার স্বামী) যুবাইর (রাযিঃ) এর সাথে কুরবানীর পশু ছিল, তাই তিনি ইহরাম খুলেননি। রাবী বলেন, আমি আমার স্বাভাবিক পোশাক পরিধান করে বের হয়ে গিয়ে যুবাইর (রাযিঃ) এর পাশে বসলাম। তিনি বললেন, আমার নিকট থেকে উঠে যাও। আমি বললাম, তুমি কি আশংকা করছ যে, আমি তোমার উপর ঝাপিয়ে পড়ব?
كتاب الحج
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَكْرٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، ح وَحَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا رَوْحُ بْنُ عُبَادَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، حَدَّثَنِي مَنْصُورُ، بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أُمِّهِ، صَفِيَّةَ بِنْتِ شَيْبَةَ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ، - رضى الله عنهما - قَالَتْ خَرَجْنَا مُحْرِمِينَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم  " مَنْ كَانَ مَعَهُ هَدْىٌ فَلْيَقُمْ عَلَى إِحْرَامِهِ وَمَنْ لَمْ يَكُنْ مَعَهُ هَدْىٌ فَلْيَحْلِلْ " . فَلَمْ يَكُنْ مَعِي هَدْىٌ فَحَلَلْتُ وَكَانَ مَعَ الزُّبَيْرِ هَدْىٌ فَلَمْ يَحْلِلْ . قَالَتْ فَلَبِسْتُ ثِيَابِي ثُمَّ خَرَجْتُ فَجَلَسْتُ إِلَى الزُّبَيْرِ فَقَالَ قُومِي عَنِّي . فَقُلْتُ أَتَخْشَى أَنْ أَثِبَ عَلَيْكَ.

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৬-২
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৩। আব্বাস ইবনে আব্দুল আযীম আরারী (রাহঃ) ......... আসমা বিনতে আবু বকর (রাযিঃ) বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সঙ্গে হজ্জের ইহরাম বেঁধে (মক্কায়) পৌছলাম। অবশিষ্ট বর্ণনা ইবনে জুরায়জের হাদীসের অনুরূপ। তবে এই বর্ণনায় আছে, যুবাইর (রাযিঃ) বললেন, “তুমি আমার কাছ থেকে দুরে সরে যাও, দুরে সরে যাও।” আমি (আসমা) বললাম, ″তুমি কি আশঙ্কা করছ যে, আমি তোমার উপর ঝাপিয়ে পড়ব?″
كتاب الحج
وَحَدَّثَنِي عَبَّاسُ بْنُ عَبْدِ الْعَظِيمِ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو هِشَامٍ الْمُغِيرَةُ بْنُ سَلَمَةَ، الْمَخْزُومِيُّ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، حَدَّثَنَا مَنْصُورُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ أُمِّهِ، عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ، - رضى الله عنهما - قَالَتْ قَدِمْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مُهِلِّينَ بِالْحَجِّ . ثُمَّ ذَكَرَ بِمِثْلِ حَدِيثِ ابْنِ جُرَيْجٍ غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ فَقَالَ اسْتَرْخِي عَنِّي اسْتَرْخِي عَنِّي . فَقُلْتُ أَتَخْشَى أَنْ أَثِبَ عَلَيْكَ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৪
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৭
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৪। হারুন ইবনে সাঈদ আয়লী ও আহমদ ইবনে ঈসা (রাহঃ) ......... আসমা (রাযিঃ) এর আযাদকৃত গোলাম আব্দুল্লাহ থেকে বর্ণিত। আসমা (রাযিঃ) যখনই আল হাজুন (হারাম শরীফের সীমার মধ্যে মক্কার উচ্চভূমিতে একটি পাহাড়) অতিক্রম করতেন, তখনই তিনি তাকে বলতে শুনতেন, সাল্লাল্লাহু আলা রাসুলিহী (আল্লাহ তাআলা তার রাসুল (ﷺ) কে অনুগ্রহ করুন)। আমরা তার সঙ্গে এখানে অবতরণ করেছিলাম, আমাদের বোঝা ছিল কম, বাহনের সংখ্যা অত্যল্প এবং রসদও ছিল সামান্য। আমি, আমার বোন আয়িশা (রাযিঃ), যুবাইর (রাযিঃ) এবং আরও অমুক অমুক উমরা পালন করেছিলাম। আমরা যখনই বায়তূল্লাহ স্পর্শ করলাম, তখনই ইহরাম খুলে ফেললাম। এরপর তিনি তৃতীয় বিকালে হজ্জের ইহরাম বাঁধলাম। অধস্তন রাবী হারুন তার রিওয়ায়াতে বলেছেন, ″আসমা (রাযিঃ) এর মুক্ত দাস″ তিনি ’আব্দুল্লাহ’ নাম উল্লেখ করেননি।
كتاب الحج
وَحَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، وَأَحْمَدُ بْنُ عِيسَى، قَالاَ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، عَنْ أَبِي الأَسْوَدِ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ، مَوْلَى أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ - رضى الله عنهما - حَدَّثَهُ أَنَّهُ، كَانَ يَسْمَعُ أَسْمَاءَ كُلَّمَا مَرَّتْ بِالْحَجُونِ تَقُولُ صَلَّى اللَّهُ عَلَى رَسُولِهِ وَسَلَّمَ لَقَدْ نَزَلْنَا مَعَهُ هَا هُنَا وَنَحْنُ يَوْمَئِذٍ خِفَافُ الْحَقَائِبِ قَلِيلٌ ظَهْرُنَا قَلِيلَةٌ أَزْوَادُنَا فَاعْتَمَرْتُ أَنَا وَأُخْتِي عَائِشَةُ وَالزُّبَيْرُ وَفُلاَنٌ وَفُلاَنٌ فَلَمَّا مَسَحْنَا الْبَيْتَ أَحْلَلْنَا ثُمَّ أَهْلَلْنَا مِنَ الْعَشِيِّ بِالْحَجِّ . قَالَ هَارُونُ فِي رِوَايَتِهِ أَنَّ مَوْلَى أَسْمَاءَ . وَلَمْ يُسَمِّ عَبْدَ اللَّهِ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৫
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৮-১
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৫। মুহাম্মাদ ইবনে হাতিম (রাহঃ) ......... মুসলিম কুররী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) এর নিকট তামাত্তু হজ্জ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি তার অনুমতি দিলেন কিন্তু ইবনে যুবাইর তা নিষেধ করতেন। ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) বললেন, এই তো ইবনে যুবাইর (রাযিঃ) এর মা, তিনি বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এটা করার অনুমতি দিয়েছেন। তোমরা তার কাছে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা কর। রাবী বলেন, আমরা তার কাছে গেলাম, তিনি ছিলেন স্থুলদেহী এবং তার দৃষ্টিশক্তি লোপ পেয়েছিল। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তামাত্তু হজ্জের অনুমতি দিয়েছেন।
كتاب الحج
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا رَوْحُ بْنُ عُبَادَةَ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ مُسْلِمٍ الْقُرِّيِّ، قَالَ سَأَلْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ - رضى الله عنهما - عَنْ مُتْعَةِ الْحَجِّ، فَرَخَّصَ فِيهَا وَكَانَ ابْنُ الزُّبَيْرِ يَنْهَى عَنْهَا فَقَالَ هَذِهِ أُمُّ ابْنِ الزُّبَيْرِ تُحَدِّثُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم رَخَّصَ فِيهَا فَادْخُلُوا عَلَيْهَا فَاسْأَلُوهَا قَالَ فَدَخَلْنَا عَلَيْهَا فَإِذَا امْرَأَةٌ ضَخْمَةٌ عَمْيَاءُ فَقَالَتْ قَدْ رَخَّصَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِيهَا .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৬
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৮-২
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৬। ইবনে মুসান্না আব্দুর রহমান থেকে এবং ইবনে বাশশার (রাহঃ) মুহাম্মাদ ইবনে জা’ফার থেকে আর তারা উভয়ে ......... শু’বা (রাহঃ) থেকে এই সূত্রে বর্ণনা করেছেন। আব্দুর রহমানের বর্ণনায় ’আল-মুত’আ’ উল্লেখ আছে ’মুত-আতুল-হজ্জ’ নয় এবং ইবনে জাফর (রাহঃ) এর বর্ণনায় শুবা (রাহঃ) বলেন, মুসলিম কুররী (রাহঃ) বলেছেন, তামাত্তু হজ্জ না মুত’আ বিবাহ সম্পর্কে বলা হয়েছে, তা আমি জানি না।
كتاب الحج
وَحَدَّثَنَاهُ ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، ح وَحَدَّثَنَاهُ ابْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - جَمِيعًا عَنْ شُعْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ فَأَمَّا عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَفِي حَدِيثِهِ الْمُتْعَةُ وَلَمْ يَقُلْ مُتْعَةُ الْحَجِّ . وَأَمَّا ابْنُ جَعْفَرٍ فَقَالَ قَالَ شُعْبَةُ قَالَ مُسْلِمٌ لاَ أَدْرِي مُتْعَةُ الْحَجِّ أَوْ مُتْعَةُ النِّسَاءِ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৭
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৯-১
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৭। উবাইদুল্লাহ ইবনে মু’আয (রাহঃ) ......... মুসলিম কুররী (রাহঃ) ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছেন, তিনি উমরার ইহরাম বাধলেন এবং তাঁর সাহাবীগণ হজ্জের ইহরাম বাঁধলেন। নবী (ﷺ) এবং তাঁর সাহাবীদের মধ্যে যাদের সাথে কুরবানীর পশু ছিল, তারা ইহরাম খোলেননি অন্যরা (তাওয়াফ ও সাঈর পর) ইহরাম মুক্ত হয়ে গেলেন। যারা সাথে কুরবানীর পশু এনেছিলেন, তালহা (রাযিঃ) তাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। অতএব তিনিও ইহরাম খোলেননি।
كتاب الحج
وَحَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، حَدَّثَنَا مُسْلِمٌ الْقُرِّيُّ، سَمِعَ ابْنَ عَبَّاسٍ، - رضى الله عنهما - يَقُولُ أَهَلَّ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِعُمْرَةٍ وَأَهَلَّ أَصْحَابُهُ بِحَجٍّ فَلَمْ يَحِلَّ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم وَلاَ مَنْ سَاقَ الْهَدْىَ مِنْ أَصْحَابِهِ وَحَلَّ بَقِيَّتُهُمْ فَكَانَ طَلْحَةُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ فِيمَنْ سَاقَ الْهَدْىَ فَلَمْ يَحِلَّ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৮৭৮
আন্তর্জাতিক নং: ১২৩৯-২
- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
২৫. উমরার উদ্দেশ্যে ইহরামকারীর জন্য তাওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়েয নয়। হজ্জের উদ্দেশ্যে ইহরামকারীও তাওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না। কিরান হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
২৮৭৮। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... শুবা (রাহঃ) থেকে পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত। তবে তার বর্ণনায় হাদীসের শেষাংশ এইরূপঃ ″যাদের সাথে কুরবানার পশু ছিল না, তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ (রাযিঃ) এবং আরও এক ব্যক্তি তাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। অতএব তারা উভয়ে ইহরাম খুলে ফেলেন।″
كتاب الحج
وَحَدَّثَنَاهُ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، بِهَذَا الإِسْنَادِ غَيْرَ أَنَّهُ قَالَ وَكَانَ مِمَّنْ لَمْ يَكُنْ مَعَهُ الْهَدْىُ طَلْحَةُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ وَرَجُلٌ آخَرُ فَأَحَلاَّ .

তাহকীক:
