আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

৩৫৭৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম। বেয়াদবি মাফ করবেন।
আমি একটা ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে জানতে চাচ্ছি।
আমি মোটামোটামুটি ইসলাম মেনে চলার চেষ্টা করি আর নিজেকে গুনাহ করা থেকে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করি।আলহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু যখন আমার পিরিয়ড চলে, ওই অবস্থায় নামাজ,কুরআন থেকে দূরে সরে যাই আর তখনই কি যে হয় আমার, আমি নানান রকম গুনাহে লিপ্ত হয়ে পরি। দুনিয়ামুখি হয়ে যায়। না চায়তেও পাপ করে ফেলি। তওবা করে ফিরে এসেছি যেসব পাপ হতে,নিজেকে গুটিয়ে রেখেছি অনেক দিন ধরে, এমন পাপ ও ওই সময় হয়ে যায়।
যা আমাকে পেরেশান করে দিচ্ছে।মানসিক ভাবে অশান্তিতে থাকি।
এর থেকে পরিত্রাণের কোনো উপায় আছে? এমক্ন কোনো আমল আছে যা পিরিয়ড অবস্থায় করলে আমার ঈমান ঠিক রাখতে পারব???
ভুল কিছু বলে থাকলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান।
question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী ইসহাক মাহমুদ, মুফতী ও মুহাদ্দিস, জামিআ মুহাম্মাদিয়া আরাবিয়া, মোহাম্মদপুর
৩ জানুয়ারী, ২০২১
ঢাকা
৭৮৪
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

বর্তমানে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে সাময়িকভাবে মাসিক স্রাব বন্ধ করে রাখা যায়। তাই অনেক মহিলা রমযান মাসের সবগুলো রোযা রাখার জন্য ঔষধ সেবনের মাধ্যমে স্রাব বন্ধ করে রাখে। বিশেষত হজ¦ চলাকালীন হায়েয আসলে নানা অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই অধিকাংশ মহিলা হজে¦র সময়গুলোতে ঔষধ সেবনের মাধ্যমে স্রাব বন্ধ করে রাখে, যেন হজে¦র আমলগুলো কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই সম্পাদন করা যায়। এজন্য হুযুরের কাছে জানতে চাচ্ছি-

ক. ঔষধ সেবনের মাধ্যমে এভাবে ঋতুস্রাব বন্ধ করে রাখা কি জায়েয আছে?

খ. এ অবস্থায় কি সে নামায, রোযা ও তাওয়াফ ইত্যাদি আদায় করতে পারবে? যদি পারে তাহলে পরবর্তীতে এগুলো কাযা করা লাগবে কি না?

দয়া করে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
১৫ আগস্ট, ২০২১
৬৪৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

প্রায় তিন মাস পূর্বে আমার সন্তান হয়। এরপর ৩৫ দিন পর্যন্ত স্রাব চলতে থাকে। এই স্রাব বন্ধ হওয়ার ৭ দিন পর নিয়মিত মাসিকের তারিখ অনুযায়ী পুনরায় স্রাব শুরু হয় এবং অন্যান্য সময়ের মত স্বাভাবিকভাবেই ৬ দিন পর্যন্ত স্রাব আসে। আমি এ ৬ দিন মাসিকের সময় হিসেবে নামায আদায় করিনি।

কিছুদিন পূর্বে আমার এক আলেমা আত্মীয়া বললেন, দুই স্রাবের মাঝে যেহেতু ১৫ দিন ব্যবধান হয়নি তাই পরবর্তী ৬ দিন ইস্তেহাযা বলে গণ্য হবে। তাই ঐ দিনগুলোর নামায কাযা করতে হবে। তবে মাসআলাটি সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার জন্য তিনি আপনাদের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।

আমি জানতে চাচ্ছি, তার কথা ঠিক কি না? এবং ঐ ছয় দিনের নামায কাযা করতে হবে কি না?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
১৩ অক্টোবর, ২০২০