আপনার জিজ্ঞাসা/মাসায়েল

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

২৭
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

জনাব মুফতী সাহেব! আমার জানার বিষয় হচ্ছে, সরকার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচীর আওতায় বিভিন্ন সময় চারাগাছ ক্রয়ের জন্য দরপত্র আহ্বান করে থাকে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সবচেকম রেটে যারা চারাগাছ দিতে পারবে জানিয়ে দরপত্র দাখিল করে- সরকার তাদেরকেই প্রাধান্য দেয়। এক্ষেত্রে ব্যাপারটা এরকম হয় যে, বিভিন্ন নার্সারি থেকে কাক্সিক্ষত পরিমাণ বৃক্ষচারা যদি দশ টাকা করে সংগ্রহ করার সুযোগ থাকে তাহলে লাভ হিসেবে তার সঙ্গে -ধরা যাক- আরো দুই টাকা যোগ করে প্রতিটি চারাগাছের মূল্য ১২ টাকা নির্ধারণপূর্বক আবেদনপত্র পেশ করা হয়। কিন্তু সরকারের তরফে আবেদন মঞ্জুর হওয়ার জন্য এ পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা সাথে আরো দুই টাকা সংযুক্ত করে দরপত্রে বৃক্ষমূল্য ১৪ টাকা উল্লেখের কথা বলে। ফলে সরকার বৃক্ষ প্রতি ঠিকই ১৪ টাকা দাম পরিশোধে চুক্তিবদ্ধ থাকে। কিন্তু আমার হাতে আসে ১২ টাকা। বাকি দুই টাকা কর্মকর্তারা আনুষঙ্গিক কাজের জন্য কমিশন ফি হিসেবে কেটে রাখে। ক্ষেত্রবিশেষ দেখা যায়, অন্য যারা দরপত্র দাখিল করেছে তাদের মধ্যে আমার দেয়া ১৪ টাকাই সর্বনিম্ন রেট। বাকিদেরটা হয়ত ১৫ টাকা বা তারও ওপরে। এমতাবস্থায় প্রকৃত দামের বাইরে বৃক্ষপ্রতি ঐ দুই টাকা দিতে রাজী হলে কর্মকার্তারা আমার আবেদনকে অগ্রাধিকার দেয়ার আগ্রহ দেখায়। তো আমার জন্য কি এই শর্ত মেনে টেন্ডার গ্রহণের অবকাশ আছে? বিশেষ করে অন্যদের চেয়ে আমার রেট যখন তুলনামূলক কম। তাছাড়া আমি এই টেন্ডার না নিলেও অন্যদেরকে অনুরূপ কমিশন প্রদানের শর্তেই তো দেবে?!

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
২৮
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

মুহতারাম, বিনীত নিবেদন এই যে, আমাদের এলাকায় খাস বা সরকারি অনেক নদী-নালা, খাল-বিল আছে। এর চারপাশে মালিকানাধীন ফসলী জমি। বর্ষাকালে বর্ষার পানিতে প্লাবিত হয়ে যায়। নদী-নালা, খাল-বিলগুলো দুই পদ্ধতিতে ভোগ করা হয় :

১. কিছু নদী-নালা, খাল-বিল সরকার থেকে নিয়ম মুআফেক লিজ নেওয়া হয়।

২. কিছু এলাকার গণ্যমান্য সরকারি স্থানীয় প্রতিনিধি উপজেলা চেয়াম্যান-এর সম্মতিতে মসজিদ-মাদরাসার নামে লিজ দেওয়া হয়। আমার জানামতে যা সরকারি আইন পরিপন্থী। এর থেকে যে টাকা অর্জিত হয় তা মসজিদ-মাদরাসার উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হয়। লিজ দেওয়া ও নেওয়ার কারণে গরীব-গোরাবা ও সাধারণ মানুষ বর্ষার পানির মুক্ত মাছ ধরা থেকে বঞ্চিত হয়।

উল্লেখ্য, নদী-নালা, খাল-বিলে মাছ আসা এবং থাকার জন্য ইজারাদারগণ বাঁশ, গাছের ডাল এবং খাবার ইত্যাদি দিয়ে থাকেন।

এখন জানার বিষয় হল :

১। লিজ দেওয়া-নেওয়া শরীয়তসম্মত কি না? থাকলে এর পদ্ধতি কী?

২। বিবরণে উল্লিখিত উভয় পদ্ধতিতে লিজ দেওয়া-নেওয়া  বৈধ হচ্ছে কি না?

৩। উক্ত লিজের টাকা দিয়ে মসজিদ-মাদরাসা নির্মাণ, ইমাম, মুআযযিন, খাদেম, শিক্ষকগণের বেতন ও প্রতিষ্ঠানের অন্য কোনো কাজে ব্যয় করা বৈধ হবে কি না? না হলে এর বৈধতার উপায় কী?

৪। লিজের মাধ্যমে অর্জিত মসজিদের টাকা কেউ যদি মসজিদ কমিটি থেকে এই বলে নিয়ে যায় যে, মসজিদের নামে খাল-বিলের  লিজের কাগজ-পত্র সরকার থেকে ব্যবস্থা করে দেবে। অতঃপর  সে নিজেই তা আত্মসাৎ করে, তবে এর জন্য দায়ী কে- মসজিদ কমিটি, না গ্রহিতা?

৫। মুক্ত পানির মাছ ধরতে ইজারাদাগরণ সাধারণ মানুষকে বাধা দেওয়ার অধিকার রাখে কি না?

৬। মালিকানাধীন জমি ইজারাদারগণ ব্যবহারের অধিকার রাখে কি না? রাখলে এর সীমা কতটুকু?

৭। সরকার থেকে সল্পমূল্যে লিজে এনে  বেশি মূল্যে সাধারণ মানুষের নিকট লিজে দেওয়া শরীয়তসম্মত কি না? থাকলে এর শর্ত কী?

৮। এলাকার কিছু প্রভাবশালী লোক দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে হাওড়ের অপরের মালিকানাধীন কিছু জমি বর্ষাকালে মুক্ত মাছ ধরার জন্য লিজ দিয়ে ভোগ করে আসছে। শরীয়তে এর বৈধতা আছে কি না? থাকলে এর পদ্ধতি কী?

অতএব, মুফতী সাহেবের নিকট আকুল আবেদন এই যে, উল্লিখিত প্রশ্নাবলীর উত্তর প্রদান করে কৃতজ্ঞ করবেন।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
১৩
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

কিছুদিন আগে আমাদের সুযোগ হয়েছিল দশ দিনের জন্য তাবলীগের সফরে বের হওয়ার। আমাদের রোখ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানায় ছিল। সেখানে গিয়ে আমরা একাকী নামায পড়লে কসর করতাম এবং নামাযের আগে পরের সুন্নাতগুলোও গুরুত্বের সাথে আদায় করছিলাম। আমাদের জামাতের আমীর সাহেব ফরয নামায কসর পড়লেও নামাযের আগে-পরের সুন্নতগুলো পড়তেন না এবং অন্যদেরকেও পড়তে নিষেধ করতেন। বলতেন যে, সফরে সুন্নাত পড়তে হয় না। আমরা যারা আগে থেকেই এই ধরনের সফরে সুন্নাত পড়ে আসছি, তার এই কথা শুনে বেশ সংশয়ে পড়ে যাই। এবং আমাদের অনেক সাথিই সুন্নাত পড়া বন্ধ করে দেয়।

এখন মুফতী সাহেবের কাছে আমি বিষয়টির সঠিক সমাধান জানতে চাচ্ছি যে, সফরে নামাযের আগে-পরের সুন্নাত আদায়ের বিধান কী?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
১৪
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

গত রমযানে একদিন আমি তারাবীহের ইমামতি করার সময় ভুলে ২য় রাকাতের পর না বসে দাঁড়িয়ে যাই। যাথারীতি কেরাত পড়ে যখন আমি সিজদায় গেলাম তখন আমার স্মরণ হল যে, আমি তো তিন রাকাত পড়ে ফেলেছি। উপায়ান্তর না দেখে আমি আরেক রাকাত মিলিয়ে চার রাকাত পুরা করে সাহুসিজদার সাথে নামায শেষ করি। সালামের পর আমাদের ইমাম বললেন, নামায হয়নি। এই চার রাকাত আবার পড়তে হবে। তার কথামত এই চার রাকাত আবার পড়া হয়। কিন্তু পরে আরেকজন আলেমকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, নামায তো হয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় বার পড়ার প্রয়োজন ছিল না।

তাই আমি এখন হুজুরের কাছে জানতে চাচ্ছি যে, এখানে আসলে সঠিক বিষয়  কোন্টি? এক্ষেত্রে নামায আদায়ের সঠিক পদ্ধতি কী?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আমি বিএডিসি (বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন)-এ কর্মরত ছিলাম। বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত। বিএডিসি একটি কর্পোরেশন হলেও সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীর যাবতীয় বিধান অনুসরণপূর্বক বেতন-ভাতাদিসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। জাতীয় বেতন স্কেল অনুসরণে বেতন-ভাতাদি ও চাকরির অবসরকালীন যাবতীয় আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়। তবে সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের অবসরকালীন পেনশন ও গ্রাচ্যুটি প্রদান করা হয় আর বিএডিসির কর্মকর্তাদের সরকারি কর্মকর্তাদের ন্যায় পেনশন প্রদান করা হয় না। বিএডিসির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের গ্রাচ্যুটি ও প্রভিডেন্ট-এর সুবিধা প্রদান করা হয়। তাই, জানতে চাই গ্রাচ্যুটি/প্রভিডেন্ট ফান্ড হতে প্রাপ্ত অর্থ পেনশন স্কিম (সঞ্চয়পত্র)-এ রাখা যাবে কি না? পেনশন স্কিমের সুবিধা হল, পঞ্চাশ লক্ষ টাকা জমা রাখলে প্রতি তিন মাস পর পর পঞ্চাশ হাজার টাকা প্রদান করা হয় এবং মূল অর্থ অক্ষত থাকে।

উল্লেখ্য, সরকারের জাতীয় স্কেলভুক্ত কর্মকর্তা/কর্মচারীরাই শুধু পেনশন স্কিম (সঞ্চয়পত্র)-এ টাকা লগ্নি করতে পারে।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমাদের এলাকায় ব্যবসায়ীগণ একধরনের সমিতি করে থাকে। সমিতিতে দুটি পক্ষ থাকে। এক. মালিক পক্ষ। দুই. সদস্য পক্ষ। যারা সদস্য হয় তাদের সাথে মালিক পক্ষের চুক্তি হয় নি¤œরূপ :

সমিতির মেয়াদ এক বছর (৩৬৫ দিন)। মালিকপক্ষ দৈনিক নির্ধারিত পরিমাণ টাকা (১০০০/২০০০/৫০০০) সদস্যের দোকান থেকে উত্তোল করবে। এভাবে এক বছর (৩৬৫দিন) টাকা তুলবে। বছর শেষে উত্তোলনকৃত টাকা থেকে ৩৬০ দিনের টাকা মালিক পক্ষ সদস্যকে ফেরত দেবে, আর অবশিষ্ট ৫ দিনের টাকা দৈনিক টাকা উত্তোলনের পারিশ্রমিক বাবদ মালিকপক্ষ রেখে দেবে।

উল্লেখ্য, মালিকপক্ষ নিজে দোকানে দোকানে গিয়ে এই টাকা উত্তোলন করে কিংবা টাকা তোলার জন্য বেতনের উপর কোনো কর্মচারী নিয়োগ করে। উত্তোলনকৃত টাকা মালিকপক্ষের হাতে যতদিন থাকবে ততদিন এই টাকা স্বাধীনভাবে মালিকপক্ষ যেকোনো কাজে ব্যবহার করতে পারবে। যারা সদস্য হয় তাদের কারো কারো নিয়ত থাকে, এক বছর টাকা জমানোর পর এই টাকা বছর শেষে উত্তোলন করবে। আবার কারো নিয়ত থাকে, ৩৬০ দিনে সে যে টাকা জমা করবে (যেমন দৈনিক ১০০০ টাকা করে জমা করলে তিন লাখ ষাট হাজার টাকা) তা বছরের মাঝেই উত্তোলন করে নেয়ার আবেদন করবে। মালিকপক্ষের জন্য তার আবেদন গ্রহণ করা বা না করার অধিকার থাকবে। আবেদন গ্রহণ করলেও কখনো পুরো বছরের টাকাই দিয়ে দেয় অথবা এর চেয়ে কিছু কম দেয়। (তবে সবসময়ই তা বর্তমান জমাকৃত টাকার চেয়ে বেশি হয়ে থাকে।)

আর কেউ এ ধরনের চুক্তি করেই সমিতির সদস্য হয়। সেক্ষেত্রে মালিকপক্ষ সদস্যের সাথে চুক্তির কারণে বছরের মাঝখানে ৩৬০ দিনের টাকা সদস্যকে প্রদান করে।

উপরোক্ত অবস্থায় মালিকপক্ষ সদস্য থেকে পাঁচ দিনের টাকার চেয়ে অতিরিক্ত কোনো অর্থ গ্রহণ করে না।

মুফতী সাহেবের কাছে জানতে চাচ্ছি, শরীয়তের দৃষ্টিতে এই লেনদেন সহীহ কি না? সহীহ না হয়ে থাকলে শরীয়তসম্মতভাবে করার জন্য এতে কী কী পরিবর্তন আনতে হবে?

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ। আমি আনোয়ারা বেগম। আমার মোট পাঁচ সন্তান। ২ জন ছেলে, ৩ জন মেয়ে। একজন মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী। অন্য ছেলে পরিবার নিয়ে ভিন্ন থাকে। সে আমাদের ভরণ-পোষণ দেয় না। আমার স্বামী (ক্যানসারের রোগী ছিলেন) অসুস্থ হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল খেদমত আমার ছোট মেয়ে করেছে এবং আমার ও আমার মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের সমস্ত দায়-দায়িত্ব মৃত্যু পর্যন্ত আমার ছোট মেয়ে বহন করবে। এই দায়-দায়িত্ব বহন করার শর্তে আমি তার নামে আমার বসত-বাড়ীর ৩১ শতাংশ জমি হেবা দলীল করে দিয়েছি। এছাড়া আমার আরো (১৪৪ শতাংশ ১৮ গণ্ডা) জমি আছে, যাতে আমার মৃত্যুর পর পাঁচ সন্তান মিরাছের ভিত্তিতে শরীক হবে। মুফতী সাহেবের কাছে আমার জানার বিষয় হল :

১. মৃত্যু পর্যন্ত আমার ও আমার মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের সকল দায়-দায়িত্ব বহন করার শর্তে আমার ছোট মেয়ের নামে বসত-বাড়ীর ৩১ শতাংশ দলীল করে দেওয়া শরীয়তসম্মত হয়েছে কি না?

২. আরো জানতে চাই, আমি আমার (১৪৪ শতাংশ ১৮ গণ্ডা) জমির আয় আমার ছোট মেয়েকে দিচ্ছি। উক্ত আয় এককভাবে তাকে দেওয়া বৈধ হচ্ছে কি না? নাকি আমার সকল সন্তানের মাঝে তা বণ্টন করে দিতে হবে?

৩. আরো জানতে চাই, আমার মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের পেছনে ছোট মেয়ের ব্যয়ের পরিমাণ যদি অনেক বেশি হয়, তাহলে আমার ছেলে মিরাছসূত্রে যে সম্পদ পাবে, তা থেকে কর্তন করা যাবে কি না? নাকি ব্যয় বেশি হলেও তা ছোট মেয়েকেই বহন করতে হবে?

৪. আরো জানতে চাই, মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে ওয়ারিশসূত্রে যে জমি পাবে, তার মৃত্যুর পর ঐ জমির মালিক কে হবে? যেহেতু তার স্ত্রী-সন্তান নেই। যেহেতু ছোট মেয়ে তার দায়-দায়িত্ব নিয়েছে, সুতরাং উক্ত সম্পদ ছোট মেয়ে পাবে, নাকি সকল ওয়ারিশই পাবে?

উপরোক্ত সব বিষয়ে দয়া করে সমাধান জানিয়ে আমাদের অস্থিরতা দূর করবেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্য : প্রশ্নে কেবলমাত্র আমার ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জমির পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে।

question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মাসিক আলকাউসার
৮ অক্টোবর, ২০২০