আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ

موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني

৫- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৩৬১
- রোযার অধ্যায়
রমযানের কাযা রোযা বিরতি দিয়ে রাখা যায় কি?
৩৬১। নাফে (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। ইবনে উমার (রাযিঃ) বলতেন, রমযানের কাযা রোযা বিরতি দিয়ে রাখা ঠিক নয় (একাধারেই রাখা উচিৎ)।
أبواب الصيام
بَابُ: قَضَاءِ رَمَضَانَ هَلْ يُفَرَّقُ؟
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا نَافِعٌ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، كَانَ يَقُولُ: «لا يُفَرَّقُ قَضَاءُ رَمَضَانَ»
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩৬২
- রোযার অধ্যায়
রমযানের কাযা রোযা বিরতি দিয়ে রাখা যায় কি?
৩৬২ । ইবনে শিহাব (রাহঃ) বলেন, ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) ও আবু হুরায়রা (রাযিঃ) রমযানের কার্যা রোযা পূর্ণ করার নিয়ম প্রসঙ্গে মতভেদ করেন। তাদের একজন বলেন, বিরতি দিয়ে কাযা রোযা রাখা যেতে পারে। অপরজন বলেন, বিরতি দিয়ে রাখা যাবে না।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, কাযা রোযা ধারাবাহিকভাবে রাখাই সবচেয়ে উত্তম, তবে বিরতি দিয়েও রাখা যেতে পারে। এতে কোন দোষ নেই। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং আমাদের পূর্ববর্তী যুগের আলেমদেরও এই মত।
أبواب الصيام
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا ابْنُ شِهَابٍ، أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ، وَأَبَا هُرَيْرَةَ " اخْتَلَفَا فِي قَضَاءِ رَمَضَانَ، قَالَ أَحَدُهُمَا: يُفَرَّقُ بَيْنَهُ، وَقَالَ الآخَرُ: لا يُفَرَّقُ بَيْنَهُ "، قَالَ مُحَمَّدٌ: الْجَمْعُ بَيْنَهُ أَفْضَلُ، وَإِنْ فَرَّقْتَ وَأَحْصَيْتَ الْعِدَّةَ، فَلا بَأْسَ بِذَلِكَ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ، وَالْعَامَّةِ قَبْلَنَا
tahqiq

তাহকীক: