মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

১৯- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১১ টি

হাদীস নং: ৩৭৫৯
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৫৯। হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের অর্থ-সম্পদ লাভের উদ্দেশ্যে জানিয়া শুনিয়া মিথ্যা শপথ করে, কিয়ামতের দিন সে এমন অবস্থায় আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ করিবে যে, তিনি তাহার উপর ভীষণ রাগান্বিত থাকিবেন। এই কথার সমর্থনে আল্লাহ্ কোরআনের এই আয়াত নাযিল করিলেন: “যাহারা আল্লাহর দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও তাঁহার নামে করা শপথ নগণ্য মূল্যে (অর্থাৎ, পার্থিব স্বার্থের বিনিময়ে) বিক্রি করিয়া থাকে (তাহাদের জন্য কিয়ামতে কোন অংশ থাকিবে না)। -মোত্তাঃ
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ حَلَفَ عَلَى يَمِينِ صَبْرٍ وَهُوَ فِيهَا فَاجِرٌ يَقْتَطِعُ بِهَا مَالَ امْرِئٍ مُسْلِمٍ لَقِيَ اللَّهَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَهُوَ عَلَيْهِ غَضْبَانُ» فَأَنْزَلَ اللَّهُ تَصْدِيقَ ذَلِكَ: (إِنَّ الَّذِينَ يشترونَ بعهدِ اللَّهِ وأيمانِهمْ ثمنا قَلِيلا)

إِلَى آخر الْآيَة
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩৭৬০
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬০। হযরত আবু উমামা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি কসমের মাধ্যমে কোন মুসলমানের হক দাবাইয়া লয়, আল্লাহ তা'আলা তাহার জন্য জাহান্নাম নির্ধারণ করিয়া রাখিয়াছেন এবং তাহার উপর বেহেশত হারাম করিয়াছেন। এমন সময় এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। যদিও উহা সামান্য জিনিস হয়? (তবুও কি তাহার উপর জান্নাত হারাম ?) তিনি বলিলেন, যদিও উহা 'পিলু' গাছের একটি ডালও হয়। —মুসলিম
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ أَبِي أُمَامَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنِ اقْتَطَعَ حَقَّ امْرِئٍ مُسْلِمٍ بِيَمِينِهِ فَقَدْ أَوْجَبَ اللَّهُ لَهُ النَّارَ وَحَرَّمَ اللَّهُ عَلَيْهِ الْجَنَّةَ» فَقَالَ لَهُ رَجُلٌ: وَإِنْ كَانَ شَيْئا يسير يَا رَسُولَ اللَّهِ؟ قَالَ: «وَإِنْ كَانَ قَضِيبًا من أَرَاك» . رَوَاهُ مُسلم
হাদীস নং: ৩৭৬১
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬১। হযরত উম্মে সালামা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আমি তো একজন মানুষই। তোমরা বিভিন্ন ধরনের ঝগড়া বিবাদ(-এর মামলা-মোকদ্দমা) লইয়া আমার নিকট আগমন কর। আর সম্ভবতঃ তোমাদের কেহ কেহ দলীল-প্রমাণ উপস্থাপনের ব্যাপারে অন্যের (প্রতিপক্ষের) চাইতে অনেক পটু ও পারদর্শী। সুতরাং আমি যাহা ঘটনা উপস্থাপনের সময় শ্রবণ করি ঠিক সেই মোতাবেকই বিচার ফয়সালা করি। কাজেই আমি যেই ব্যক্তির (ভুলবশতঃ ) বিচার করিয়া তাহার ভাইয়ের হক অন্য ভাইকে প্রদান করি সে যেন উহা গ্রহণ না করে। কেননা, আমি তাহাকে কেবলমাত্র (অর্থাৎ, নিশ্চিত) এক খণ্ড আগুনের টুকরাই দিলাম। – মোত্তাঃ
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ أُمِّ سَلَمَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ وَإِنَّكُمْ تَخْتَصِمُونَ إِلَيَّ وَلَعَلَّ بَعْضَكُمْ أَنْ يَكُونَ أَلْحَنَ بِحُجَّتِهِ مِنْ بَعْضٍ فَأَقْضِي لَهُ عَلَى نَحْوِ مَا أَسْمَعُ مِنْهُ فَمَنْ قَضَيْتُ لَهُ بِشَيْءٍ مِنْ حَقِّ أَخِيهِ فَلَا يَأْخُذَنَّهُ فَإِنَّمَا أَقْطَعُ لَهُ قِطْعَةً مِنَ النَّار»
হাদীস নং: ৩৭৬২
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬২। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আল্লাহর নিকট সবার চাইতে ঘৃণিত ব্যক্তি হইল, অতিশয় ঝগড়াটে লোক।—মোত্তাঃ
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ أَبْغَضَ الرِّجَالِ إِلَى اللَّهِ الْأَلَدُّ الخَصِمُ»
হাদীস নং: ৩৭৬৩
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৩। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন এক ঘটনায় কসম ও এক সাক্ষী দ্বারা মোকদ্দমার বিচার করিয়াছেন। —মুসলিম
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ: أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى الله عَلَيْهِ وَسلم قضى بِيَمِين وَشَاهد. رَوَاهُ مُسلم
হাদীস নং: ৩৭৬৪
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৪। হযরত আলকামা ইবনে ওয়ায়েল তাহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন, তিনি বলিয়াছেন, একদা হাযরামাউত গোত্রের এক লোক এবং কিন্দা গোত্রীয় এক লোক (তাহারা উভয়ে এক বিবাদ লইয়া) নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খেদমতে উপস্থিত হইল। অতঃপর হাযরামী গোত্রের লোকটি বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। এই ব্যক্তি আমার কিছু যমীন জোরপূর্বক দখল করিয়া রাখিয়াছে। তখন কিন্দী (গোত্রীয়) লোকটি প্রতিবাদ করিয়া বলিল, উক্ত যমীনখানি আমার এবং বর্তমানে উহা আমারই দখলে, ঐ লোকটির তাহাতে কোন অধিকারই নাই। তাহাদের আর্জির পর নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাযরামীকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমার দাবীর পিছনে তোমার কোন প্রমাণ আছে কি? সে বলিল, না। তাহা হইলে বিবাদীর (প্রতিপক্ষের) কসমই তোমার প্রাপ্য। এইবার হাযরামী বলিল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্। সে অসৎ লোক, কিসের উপর শপথ করিতেছে সে ইহার পরোয়া করে না। এমন কি সে কোন অবৈধ কাজ হইতে পরহেয করে না। তাহার কথার প্রতিবাদে হুযূর (ছাঃ) বলিলেন: সে যাহা কিছুই হউক না কেন তোমার জন্য ইহা ব্যতীত কোন গত্যন্তর নাই। অতঃপর সেই কিন্দী লোকটি কসম করিতে উদ্যত হইল। এই সময় রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিলেন: যদি এই লোকটি অন্যায়ভাবে অপরের মাল-সম্পদ খাওয়ার জন্য কসম করে, তাহা হইলে সে আল্লাহর সাথে (কিয়ামতের দিন) এমন অবস্থায় সাক্ষাৎ করিবে যে, তিনি এই লোকটির প্রতি ভীষণভাবে অসন্তুষ্ট থাকিবেন। মুসলিম
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ وَائِلٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ: جَاءَ رَجُلٌ مِنْ حَضْرَمَوْتَ وَرَجُلٌ مِنْ كِنْدَةَ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ الْحَضْرَمِيُّ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ هَذَا غَلَبَنِي عَلَى أَرْضٍ لِي فَقَالَ الْكِنْدِيُّ: هِيَ أَرْضِي وَفِي يَدِي لَيْسَ لَهُ فِيهَا حَقٌّ فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِلْحَضْرَمِيِّ: «أَلَكَ بَيِّنَةٌ؟» قَالَ: لَا قَالَ: «فَلَكَ يَمِينُهُ» قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الرَّجُلَ فَاجِرٌ لَا يُبَالِي عَلَى مَا حَلَفَ عَلَيْهِ وَلَيْسَ يَتَوَرَّعُ منْ شيءٍ قَالَ: «ليسَ لكَ مِنْهُ إِلَّا ذَلِكَ» . فَانْطَلَقَ لِيَحْلِفَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَمَّا أَدْبَرَ: «لَئِنْ حَلَفَ عَلَى مَالِهِ لِيَأْكُلَهُ ظُلْمًا لَيَلْقَيَنَّ اللَّهَ وَهُوَ عَنهُ معرض» . رَوَاهُ مُسلم
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩৭৬৫
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৫। হযরত আবু যর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি শুনিয়াছেন যে, রসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন যে ব্যক্তি এমন জিনিসের দাবী করে, যেই জিনিস প্রকৃতপক্ষে তাহার নহে, সে আমার উম্মতভুক্ত নহে। অবশ্য সে যেন তাহার বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধারণ করিয়া লয়। —মুসলিম
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ أَبِي ذَرٍّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّهُ سَمِعَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «مَنِ ادَّعَى مَا لَيْسَ لَهُ فَلَيْسَ مِنَّا وَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ» . رَوَاهُ مُسْلِمٌ
হাদীস নং: ৩৭৬৬
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৬। হযরত যায়দ ইবনে খালেদ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন: আমি কি তোমাদিগকে অবহিত করিব না যে, সকলের চেয়ে উত্তম সাক্ষ্য দানকারী কাহারা? সেই ব্যক্তিই উত্তম সাক্ষ্যদানকারী, যে চাহিবার আগে সাক্ষ্য দান করে। —মুসলিম
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ زَيْدِ بْنِ خَالِدٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَلَا أُخْبِرُكُمْ بِخَيْرِ الشُّهَدَاءِ؟ الَّذِي يَأْتِي بشهادتِه قبلَ أنْ يسْأَلهَا» . رَوَاهُ مُسلم
হাদীস নং: ৩৭৬৭
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৭। হযরত ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন : আমার যুগের লোক উত্তম লোক। অতঃপর তাহাদের পরবর্তী যুগের লোকেরা এবং তারপর তাহাদের পরবর্তী যুগের লোকেরা। অতঃপর এমন সব লোকদের যমানা আসিবে, যাহাদের সাক্ষ্য কসমের অগ্রগামী হইবে এবং কসম সাক্ষ্য হইতে অগ্রগামী হইবে। —মোত্তাঃ
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «خَيْرُ النَّاسِ قَرْنِي ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ثُمَّ الَّذِينَ يَلُونَهُمْ ثُمَّ يَجِيءُ قَوْمٌ تَسبِقُ شَهَادَة أحدِهمْ يَمِينه وَيَمِينه شَهَادَته»
হাদীস নং: ৩৭৬৮
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৮। হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একবার নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক কওমের উপর কসম করার নির্দেশ দিলেন, তখন তাহারা সকলেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাক্ষ্য দানে আগাইয়া আসিল। (অথচ সকলের কসম লওয়া সম্ভবও নহে এবং প্রয়োজনও নাই।) সুতরাং তিনি তাহাদের মধ্য হইতে কে কসম করিবে সেই ব্যাপারে লটারি করার আদেশ দিলেন। বুখারী
كتاب الإمارة والقضاء
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَرَضَ عَلَى قَوْمٍ الْيَمِينَ فَأَسْرَعُوا فَأَمْرَ أَنْ يُسْهَمَ بَيْنَهُمْ فِي اليَمينِ أيُّهُمْ يحْلِفُ. رَوَاهُ البُخَارِيّ
হাদীস নং: ৩৭৬৯
- রাষ্ট্রনীতি ও আদালত-বিচার অধ্যায়
৪. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বিচারকার্য এবং সাক্ষ্যদান
৩৭৬৯। হযরত আমর ইবনে শোআয়ব তাঁহার পিতার মাধ্যমে তাঁহার দাদা হইতে বর্ণনা করেন, নবী (ﷺ) বলিয়াছেনঃ সাক্ষ্য-প্রমাণ বাদীকেই পেশ করিতে হইবে। আর প্রতিপক্ষ বা বিবাদীর উপর বর্তাইবে কসম। – তিরমিযী
كتاب الإمارة والقضاء
الْفَصْل الثَّانِي
عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «الْبَيِّنَةُ عَلَى الْمُدَّعِي وَالْيَمِينُ عَلَى الْمُدَّعَى عَلَيْهِ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ
tahqiq

তাহকীক: