দু'আ (বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পাঠ্য দু‘আ অধ্যায়)

মোট বিষয় - ৫৮ টি

সকল দু'আ একত্রে দেখুন

.

শ্বেত ও কুষ্ঠরোগ এবং মহামারী থেকে পানাহ চাওয়ার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ
উচ্চারণঃ

আল্লহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুযামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসক্বম।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই শ্বেতকুষ্ঠ উন্মাদনা, কুষ্ঠরোগ এবং সমস্ত খারাপ রোগ থেকে।

.

কষ্ট দূর করার দু‘আ

۞ لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ وَلَا مَنْجَاَ مِنَ اللّٰهِ إِلَّا إِلَيْهِ
উচ্চারণঃ

লা হাওলা ওয়ালা-ক্বুওয়াতা ইল্লা-বিল্লাহি ওয়ালা মানজা মিনাল্লহি ইল্লা ইলাইহি।

অর্থঃ

আল্লাহর তাওফীক ছাড়া গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা বা কোনো নেক কাজ করা সম্ভব নয়। এবং আল্লাহর সাহায্য ছাড়া মুক্তি পাওয়ার কোন পথ নেই।

.

বদনজর থেকে বাঁচার দু‘আ

۞ اَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَّهَامَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ
উচ্চারণঃ

আ‘ঊযু বিকালিমা তিল্লা হিত তা ম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বা নিউ ওয়া হা ম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি ‘আইনীন লাম্মাতিন।

অর্থঃ

সকল শয়তান, কীটপতঙ্গ ও বদ নযর থেকে আল্লাহর পূর্ণাঙ্গ কালিমাসমূহের মাধ্যমে আশ্রয় চাচ্ছি।

.

দুর্ভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা পাওয়ার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُبِكَ مِنْ جَهْدِالْبَلَاءِ وَدَرْكِ الشَّقَاءِ وَسُوْءِ الْقَضَاءِ و شَمَاتَةِ الْاَعْدَاءِ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন জাহদিল বালা-ই ওয়া দারকিশ শাক্বা-ই ওয়া সূ-ইল ক্বদা-ই ওয়া শামাতাতিল আ’দা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ, অবশ্যই আমি তোমার নিকট কঠিন দুরাবস্থা, দুর্ভাগ্যের নাগাল, মন্দভাগ্য এবং দুশমনের হাসি থেকে রক্ষা কামনা করছি।

.

অতিবৃষ্টি বন্ধের জন্য দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلَا عَلَيْنَا، اَللّٰهُمَّ عَلَى الْاۤكَامِ وَالظِّرَابِ، وَبُطُوْنِ الْأَوْدِيَةِ، وَمَنَابِتِ الشَّجَرِ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়া লা-‘আলাইনা। আল্লাহুম্মা আলাল আকামি ওয়ায্যিরাবি ওয়া বুতূনিল আওদিয়াতি ওয়া মানাবিতিশ শাজারি।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! এ বৃষ্টি আমাদের আশপাশে (যেখানে প্রয়োজন) বর্ষণ করুন এবং আমাদের উপর (যেখানে প্রয়োজন নেই) বর্ষণ করবেন না। হে আল্লাহ! উঁচু ভূমিতে, পাহাড়ে, উপত্যকায় কোলে ও বনাঞ্চলে (বর্ষণ করুন)

.

কারো থেকে অত্যাচারের আশঙ্কা হলে পড়বে

۞ اَللّٰهُمَّ اِنَّا نَجْعَلُكَ فِيْ نُحُوْرِهِمْ وَنَعُوْذُ بِكَ مِنْ شُرُوْرِهِمْ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্না নাজ‘আলুকা ফী নুহূরিহিম, ওয়া না‘ঊযুবিকা মিন শুরূরিহিম।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আপনাকে এদের মুকাবেলায় (নিজের) ঢাল বানিয়েছি এবং তাদের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি।

.

মাগরিবের আযানের সময় পড়বে

۞ اَللّٰهُمَّ هَذَا اِقْبَالُ لَيْلِكَ وَاِدْبَارُ نَهَارِكَ وَاَصْوَاتُ دُعَاتِكَ فَاغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা হাযা ইক্ববালু লাইলিকা, ওয়া ইদবারু নাহারিকা, ওয়া আসওয়াতু দু‘আতিকা ফাগফিরলী।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! এখন আপনার রাত্রির আগমন ও দিনের গমন এবং আপনার প্রতি আহ্বানকারী মুআযযিনের ধ্বনির (আযানের) সময়। সুতরাং আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন।

.

মনে ওয়াসওয়াসা আসলে পড়ার দু‘আ

۞ اٰمَنْتُ بِاللّٰهِ وَرُسُلِهٖ
উচ্চারণঃ

আামানতু বিল্লাহি ওয়া রুসুলিহি।

অর্থঃ

আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের উপর ঈমান আনছি।

.

দুশ্চিন্তা বা বিপদগ্রস্তের দু‘আ-২

۞ اَللّٰهُ ، اَللّٰهُ رَبِّيْ لاَ أُشْرِكُ بِهِ شَيْئًا
উচ্চারণঃ

আল্লাহু, আল্লাহু রাব্বী, লা-উশরিকু বিহী শাইআন।

অর্থঃ

আল্লাহ, আল্লাহ, আমার রব, তার সাথে কাউকে শরীক করি না।

১০.

দুশ্চিন্তা বা বিপদগ্রস্তের দু‘আ-৩

۞ اَللّٰهُمَّ رَحْمَتَكَ أَرْجُوْ ، فَلَا تَكِلْنِيْ إِلٰى نَفْسِيْ طَرْفَةَ عَيْنٍ، وَأَصْلِحْ لِيْ شَأْنِيْ كُلَّهٗ، لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রহ্‌মাতাকা আরজু ফালা তাকিলনী ইলা নাফসী ত্বারফাতা ‘আইন, ওয়া আসলিহ্ লী শা’নি কুল্লাহু, লা ইলাহা ইল্লা আনতা

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আপনার রহমতেরই আশা করি। তাই আপনি এক নিমেষের জন্যও আমাকে আমার নিজের কাছে সোপর্দ করবেন না। আপনি আমার সার্বিক বিষয়াদি সংশোধন করে দিন। আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নাই।

১১.

দুশ্চিন্তা বা বিপদগ্রস্তের দু‘আ-৪

۞ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّاۤ أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّيْ كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِيْنَ
উচ্চারণঃ

লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায যালিমীন

অর্থঃ

আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নাই। আপনি পবিত্র-মহান, নিশ্চয় আমি যালেমদের অন্তর্ভুক্ত।

১২.

হতাশ থেকে মুক্তির দু‘আ

۞ قَدَّرَ ‌اللّٰهُ ‌وَمَا ‌شَاءَ ‌فَعَلَ
উচ্চারণঃ

কাদ্দারাল্লাহু ওয়া মা-শা’আ ফাআলা

অর্থঃ

আল্লাহ যা নির্ধারণ করেছেন এবং তিনি যা চেয়েছেন তাই করেছেন।

১৩.

দুর্বলতা থেকে মুক্তি এবং বদাণ্যতা লাভের দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ إنّيْ ضَعِيْفٌ فَقَوِّنِيْ وَإِنِّيْ شَدِيْدٌ فَلَيِّنِيْ وَإِنِّيْ بَخِيْلٌ فَسَخِّنِيْ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নি দ্ব’য়িফুন ফা ক্বওওয়িনি, ওয়া ইন্নি শাদি-দুন ফা লায়্যিনি- ওয়া ইন্নি বাখি-লুন ফা সাখখিনি

অর্থঃ

হে আল্লাহ আমি দুর্বল, অতএব আমাকে শক্তিশালী করুন। আমি রূঢ়, আমাকে নম্রতা দান করুন। আমি কৃপণ, অতএব আমাকে বদাণ্যতা দান করুন।

১৪.

শহীদী মৃত্যুর জন্য দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ ارْزُقْنِيْ شَهَادَةً فِيْ سَبِيْلِكَ وَاجْعَلْ مَوْتِيْ فِيْ بَلَدِ رَسُوْلِكَ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মারযুকনি শাহাদাতান ফি সাবিলিক, ওয়ায’আল মাওতি ফি বালাদি রাসুলিকা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

অর্থঃ

হে আল্লাহ, আমাকে শাহাদাতের মৃত্যু দিন এবং মৃত্যু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর শহরে দিন।

১৫.

বৃদ্ধ বয়সে প্রশস্ত রিজিকের জন্য দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ أَوْسَعَ رِزْقِكَ عَلَيَّ عِنْدَ كِبَرِ سِنِّيْ , وَانْقِطَاعِ عُمُرِيْ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মাজ’আল আওসা’আ রিজক্বিকা ’আলাইয়া ইনদা কিবারি সিন্নি, ওয়ানক্বিত্ব-ই ’উমুরি

অর্থঃ

হে আল্লাহ ! আপনার দেওয়া রিজককে আমার বৃদ্ধ বয়সে এবং জীবনের সমাপ্তি পর্যন্ত প্রশস্ত করে দিন।

১৬.

আকস্মিক পরীক্ষা ও বিপদ থেকে মুক্তির দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ زَوَالِ نِعْمَتِكَ، وَتَحَوُّلِ عَافِيَتِكَ، وَفُجَاءَةِ نِقْمَتِكَ، وَجَمِيْعِ سَخَطِكَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন যাওয়ালি নি’মাতিকা, ওয়া তাহাওউলি আফিয়াতিকা, ওয়া ফুজাআতি নিক্বমাতিকা, ওয়া জামিয়ি সাখাত্বিকা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই নেয়ামত দূর হয়ে যাওয়া থেকে, তোমার দেয়া সুস্থতা পরিবর্তন হয়ে যাওয়া থেকে। আশ্রয় চাই তোমার কাছ থেকে হঠাৎ আসা শাস্তি থেকে। তোমার সব ধরণের অসন্তুষ্টি থেকে আশ্রয় চাই।

১৭.

শাষকের যুলুম থেকে আত্মরক্ষার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيْمِ، ‌كُنْ ‌لِيْ ‌جَارًا ‌مِنْ فُلَانِ بْنِ فُلَانٍ وَأَحْزَابِه مِنْ خَلَائِقِكَ؛ أَنْ يَّفْرُطَ عَلَيَّ أَحَدٌ مِنْهُمْ، أَوْ يَطْغَى، عَزَّ جَارُكَ، وَجَلَّ ثَنَاؤُكَ، وَلَا اِلٰهَ اِلَّا أَنْتَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামা-ওয়া-তিস সাব‘ই ওয়া রাব্বাল ‘আরশিল ‘আযীম, কুন লী জা-রান মিন ফুলা-ন ইবনু ফুলা- ন ওয়া আ‘হযা-বিহী মিন খালা-ইক্বিকা আইঁ ইয়াফরুত্বা ‘আলাইয়্যা আ‘হাদুম মিনহুম আও ইয়াত্বগা-, ‘আযযা জা- রুকা ওয়া জাল্লা সানা-উকা, ওয়া লা- ইলা-হা ইল্লা- আনতা

অর্থঃ

হে আল্লাহ, সাত আসমানের প্রভু ও মহান আরশের প্রভু, আপনি আমাকে আশ্রয় প্রদান করেন অমুকের পুত্র অমুক (সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম মনে স্মরণ করবে) থেকে এবং আপনার সৃষ্টির মধ্য থেকে যারা তার দলবলে রয়েছে তাদের থেকে, তাদের কেউ যেন আমার বিষয়ে সীমালঙ্ঘন করতে না পারে বা আমার উপর অত্যাচার বা বিদ্রোহ করতে না পারে। আপনার প্রশংসা মহিমান্বিত। আপনি ছাড়া কোনো মা’বূদ নেই।

১৮.

শাসকের অত্যাচারের ভয় করলে ৩ বার পড়বে

۞ اَللّٰهُ أَكْبَرُ، اَللّٰهُ أَعَزُّ مِنْ خَلْقِه جَمِيْعاً، اَللّٰهُ أَعَزُّ مِمَّا أَخَافُ وَأَحْذَرُ، أَعُوْذُ بِاللهِ الَّذِيْ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ، الْمُمْسِكِ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ أَنْ يَقَعْنَ عَلَى الْأَرْضِ إِلَّا بِإِذْنِه، مِنْ شَرِّ عَبْدِكَ فُلاَنٍ، وَجُنُوْدِه وَأَتْبَاعِه وَأَشْيَاعِه، مِنَ الْجِنِّ وَالإِنْسِ، اَللّٰهُمَّ كُنْ لِيْ جَارًا مِّنْ شَرِّهِمْ، جَلَّ ثَنَاؤُكَ وَعَزَّ جَارُكَ، وَتَبَارَكَ اسْمُكَ، وَلَا إِلٰهَ غَيْرُكَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আ‘আয্যু মিন খালক্বিহী জামী‘আন। আল্লাহু আ‘আয্যু মিম্মা আখা-ফু ওয়া আহযারু। আউযু বিল্লা-হিল্লাযী লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল মুমসিকুস্ সামা-ওয়া-তিস সাব‘ঈ, আন ইয়াকা‘না আলাল্ আরদ্বি ইল্লা বিইযনিহী, মিন শাররি ‘আবদিকা ফুলা-নিন,(উক্ত ব্যক্তির নাম বলবে) ওয়া জুনূদিহী ওয়া আতবা‘ইহী ওয়া আশইয়া‘ইহী মিনাল জিন্নি ওয়াল ইনসি। আল্লাহুম্মা কুন লী জা-রান মিন শাররিহিম, জাল্লা সানা-উকা ওয়া ‘আয্যা জা-রুকা ওয়াতাবা-রকাসমুকা ওয়া লা ইলা-হা গাইরুকা

অর্থঃ

আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আল্লাহ তাঁর সমস্ত সৃষ্টি থেকে মহামর্যাদাবান। আমি যা থেকে ভীত ও শঙ্কিত তার চেয়ে আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী। আমি আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় চাই, যিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই, যিনি সাত আসমানের ধারণকারী, তার অনুমতি ব্যতীত পৃথিবীর উপর পতিত হওয়া থেকে— (আশ্রয় চাই) তাঁর অমুক বান্দা, তার সৈন্য-সামন্ত, তার অনুসারী ও তার অনুগামী জ্বীন ও ইনসানের অনিষ্ট থেকে। হে আল্লাহ! তাদের ক্ষতি থেকে আপনি আমার জন্য আশ্রয়দানকারী হোন। আপনার গুণগান অতি মহান, আপনার প্রতিবেশী মহিমান্বিত, আপনার নাম অতি বরকতময়। আর আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।

১৯.

হারানো জিনিস উদ্ধারের জন্য দু‘আ

۞ يَا هَادِيَ الضَّلَالِ، وَرَادَّ الضَّالَّةِ اُرْدُدْ عَلَيَّ ضَالَّتِيْ بِعِزَّتِكَ وَسُلْطَانِكَ فَإِنَّهَا مِنْ عَطَائِكَ وَفَضْلِكَ
উচ্চারণঃ

ইয়া হাদিয়াদ দ্বালা-লি, ওয়া রা-দ্দাদ দ্বাল্লাতি; উরদুদ আলাইয়া দ্বা-ল্লাতি, বিইজ্জাতিকা ওয়া সুলতা-নিকা; ফাইন্নাহা মিন আত্বা-য়িকা ওয়া ফাদ্বলিকা।

অর্থঃ

হে হারানো জিনিসের সন্ধানদাতা, হারানো বস্তু প্রত্যাবর্তনকারী; আপনার সম্মান ও ক্ষমতার উসিলা দিয়ে প্রার্থনা করছি, আপনি আমাকে আমার হারানো জিনিসটি ফিরিয়ে দিন। এটি আপনার দান এবং অনুগ্রহ।

২০.

নতুন বছরের দুআঃ

اللَّهُمَّ أَدْخِلْهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيمَانِ ، وَالسَّلَامَةِ وَالْإِسْلَامِ ، وَرِضْوَانٍ مِنَ الرَّحْمَنِ ، وَجِوَارٍ مِنَ الشَّيْطَانِ .
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা আদখিলহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলামি, ওয়ারিদ ওয়ানিম মিনার রাহমানি ওয়া জিওয়ারিম মিনাশ শাইত্বনি।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি আমাদের মাঝে এ বছরের আগমন ঘটান- শান্তি ও নিরাপত্তা এবং ঈমান ও ইসলামের (উপর অবিচলতার) সাথে; শয়তান থেকে সুরক্ষা ও দয়াময় আল্লাহ্র সন্তুষ্টির সাথে।