দু’আ

মোট দু’আ - ৬১৩ টি

সকল দু'আ একত্রে দেখুন

.

মনের চাহিদা মুতাবিক অবস্থা হলে পড়বে

۞ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ بِنِعْمَتِهٖ تَتِمُّ الصَّالِحَاتُ
উচ্চারণঃ

আলহামদুলিল্লা হিল্লাযী বিনিইমাতিহী তাতিম্মুস সালিহাত।

অর্থঃ

সকল প্রশংসা আল্লাহ পাকের জন্য, যার নেয়ামতের বদৌলতে সর্বপ্রকার পূণ্যময় কাজ সমাধা ও সম্পন্ন হয়।

.

মৌসুমের নতুন ফল খাওয়ার দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ بَارِكْ لَنَا فيْ ثَمَرِنَا. وَبَارِكْ لَنَا فِيْ مَدِيْنَتِنَا. وَبَارِكْ لَنَا فِيْ صَاعِنَا. وَبَارِكْ لَنَا فِيْ مُدِّنَا
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফী সামারিনা ওয়া বারিক লানা ফী মাদীনাতিনা ওয়া বারিক লানা ফী সা ‘ইনা ওয়া বারিক লানা ফী মুদ্দি না।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি আমাদের ফল-ফলাদিতে বরকত দিন, আমাদের শহরে বরকত দিন, আমাদের সা’ তথা বড় পরিমাপক যন্ত্রে বরকত দিন, আমাদের মুদ্দ তথা ছোট পরিমাপক যন্ত্রে বরকত দিন।

.

দাওয়াত খেলে এই দু‘আ পড়বে-১

۞ اَللّٰهُمَّ بَارِكْ لَهُمْ فِيْمَا رَزَقْتَهُمْ، وَاغْفِرْ لَهُمْ وَارْحَمْهُمْ
উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মা বা-রিক লাহুম ফীমা রাযাক্তাহুম ওয়াগফির লাহুম ওয়ারহামহুম

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি তাদেরকে যে রিযিক দান করেছেন তাতে তাদের জন্য বরকত দিন এবং তাদের গুনাহ মাফ করুন, আর তাদের প্রতি দয়া করুন।

.

কারো মেহমানদারী গ্রহণ করলে মেজবানকে শুনিয়ে এই দু‘আ পড়বে-৩

۞ أَكَلَ طَعَامَكُمُ الْأَبْرَارُ، وَصَلَّتْ عَلَيْكُمُ الْمَلَائِكَةُ، وَأَفْطَرَ عِنْدَكُمُ الصَّائِمُوْنَ
উচ্চারণঃ

আকালা ত্বয়ামাকুমুল আবরর, ওয়াছল্লাত আলাইকুমুল মালায়িকাহ্, ওয়া আফ্ত্বরা ইন্দাকুমুছ ছ’য়িমুন।

অর্থঃ

যেন নেককার লোকেরা তোমাদের খানা খায় এবং ফেরেশ্তাগণ যেন তোমাদের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনার দু‘আ করে এবং রোযাদারগণ যেন তোমাদের বাড়িতে ইফতার করে।

.

দস্তরখানা উঠানোর সময় এই দু‘আ পড়বে

۞ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ حَمْدًا كَثِيْرًا طَيِّبًا مُبَارَكًا فِيْهِ غَيْرَ مَكْفِىٍّ وَلَا مُوَدَّعٍ وَلَا مُسْتَغْنًى عَنْهُ رَبَّنَا
উচ্চারণঃ

আলহামদুলিল্লাহি হামদান কাছিরান ত্বাইয়্যিবান মুবা-রাকান ফিহি গায়রা মাকফিয়্যিন ওয়ালা মুওয়াদ্দাইন ওয়ালা মুস্তাগনান আনহু রাব্বানা।

অর্থঃ

সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্যে। অনেক অনেক প্রশংসা এবং পবিত্র ও বরকতপূর্ণ প্রশংসা। হে প্রভু! এ খানাকে না যথেষ্ট মনে করা যেতে পারে (যে আর প্রয়োজন হবে না), আর না একে সম্পূর্ণ বিদায় দেয়া যেতে পারে (যে আর তার সাক্ষাতের প্রয়োজন হবে না), না এ হতে অমুখাপেক্ষী হওয়া যায়।

.

বিছানায় শুয়ে পড়বে-৪

বিছানায় শুয়ে সুবহা-নাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৪ বার।

.

ঘুমানোর পূর্বে পড়ার দু‘আ-১

۞ اَللّٰهُمَّ بِاسْمِكَ اَمُوْتُ وَاَحْيَا
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমূতু ওয়া আহইয়।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আপনারই নামে মৃত্যুবরণ করব, আপনার নামের সাথেই জীবিত থাকব।

.

ঘুমানোর পূর্বে পড়ার দু‘আ-৩

۞ اَللّٰهُمَّ اَسْلَمْتُ وَجْهِيْ اِلَيْكَ وَفَوَّضْتُ اَمْرِيْ اِلَيْكَ وَاَلْجَاْ تُ ظَهْرِيْ اِلَيْكَ رَغْبَةً وَرَهْبَةً اِلَيْكَ لَا مَلْجَأَ وَلَا مَنْجَأَ مِنْكَ اِلَّا اِلَيْكَ، اَللّٰهُمَّ اٰمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِيْ اَ نْزَلْتَ وَبِنَبِيِّكَ الَّذِيْ اَرْسَلْتَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা আসলামতু ওয়াজ হী ইলাইকা ওয়া ফাউ ওয়াযতু আমরী ইলাইকা ওয়াআলজা’তু যাহ্রী ইলাইকা রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজা’আ ওয়ালা মান্জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আল্লাহুম্মা আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি আমার চেহারা (আত্মাকে) আপনার নিকট সোপর্দ করলাম এবং আমার সকল কর্ম আপনার উপর সোপর্দ করলাম এবং আমি আমার পৃষ্ঠ আপনার নিকট অর্পণ করলাম আপনার রহমতের প্রত্যাশায় এবং আপনার আযাবের ভয়ে। আর আপনার রহমতের আশ্রয় ও পানাহ ছাড়া অন্য কোন আশ্রয়স্থল নাই। হে আল্লাহ! আপনার অবতীর্ণ কিতাবের উপর ঈমান আনলাম এবং আপনার প্রেরিত নবী (ﷺ) এর উপর ঈমান আনলাম।

.

ঘুম না এলে এই দু‘আ পড়বে-১

۞ اَللّٰهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَمَا اَظَلَّتْ وَرَبَّ الْاَرَضِيْنَ وَمَا اَقَلَّتْ وَرَبَّ الشَّيَاطِيْنَ وَمَا اَضَلَّتْ كُنْ لِّيْ جَارًا مِّنْ شَرِّ خَلْقِكَ كُلِّهِمْ جَمِيْعًا اَنْ يَفْرُطَ عَلَيَّ اَحَدٌ مِّنْهُمْ اَوْ اَنْ يَّبْغِيَ عَزَّ جَارُكَ وَجَلَّ ثَنَاؤُكَ لَاۤ اِلٰهَ غَيْرُكَ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا اَنْتَ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা রব্বাস সামাওয়াতিস সাব‘ই ওয়ামা আযাল্লাত ওয়া রব্বাল আরাযীনা ওয়ামা আক্বাললাত ওয়া রব্বাশ শায়া ত্বীনি ওয়ামা আযাল্লাত কুন লী জারান মিন শাররি খলক্বিকা কুল্লিহিম জামী‘আন আন ইয়াফরুত্বা ‘আলাইয়্যা আহাদুন মিনহুম আউ আন ইয়াবগিয়া ‘আযযা জা রুকা ওয়া জাল্লা সানা উকা ওয়ালা ইলাহা গইরুকা লা ইলাহা ইল্লা আনতা।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আপনি সপ্ত আকাশের প্রতিপালক এবং ঐ সকল বস্তুর প্রতিপালক, যার উপর সপ্তম আকাশ বিস্তার করে আছে এবং যিনি সমগ্র জমিনের প্রতিপালক এবং ঐ সকল বস্তুর প্রতিপালক যা সমগ্র জমিন বহন করে আছে এবং যিনি শয়তান ও ঐ লোকদের প্রতিপালক যাদেরকে শয়তান গোমরা করেছে। হে প্রতিপালক আল্লাহ! আপনি সমগ্র মাখলূকের অনিষ্ট হতে আমার রক্ষাকারী এবং আশ্রয়দাতা হয়ে যান। যাতে এ সকল মাখলূকের মধ্য হতে কোন মাখলূক আমার উপর অত্যাচার-অবিচার করতে না পারে। নিশ্চয়ই একমাত্র আপনার আশ্রিত ব্যক্তিই প্রভাবশালী, নিরাপদ এবং একমাত্র আপনার প্রশংসাই অতি মহান। আপনি ছাড়া অপর কোন মা‘বুদ নেই। একমাত্র আপনি ইবাদতের যোগ্য।

১০.

ঘুম না এলে এই দু‘আ পড়বে-২

۞ لٓا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ رَبُّ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الْعَزِيْزُ الْغَفَّارُ
উচ্চারণঃ

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হুল ওয়াহিদুল কাহহার, রাব্বুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরযি ওয়ামা বায়নাহুমাল আযীযুল গাফফা-র।

অর্থঃ

আল্লাহ ব্যতীত কোন সত্য উপাস্য নেই। যিনি একক, প্রবল প্রতাপান্বিত। আকাশমন্ডলী, পৃথিবী এবং উভয়ের মধ্যবর্তী সকল বস্তুর প্রতিপালক। যিনি পরাক্রমশলী, ক্ষমাশীল।

১১.

রাতের বেলায় কুকুরের ডাক শুনলে পড়বে

۞ أَعُوْذُ بِا للہِ অথবা أَعُوْذُ بِا للہِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيْمِ
উচ্চারণঃ

আ’ঊযু বিল্লাহ অথবা আ’ঊযু বিল্লা-হি মিনাশ শায়ত্বা-নির রজীম।

অর্থঃ

আমি আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি বিতাড়িত শয়তান থেকে।

১২.

ঘুম থেকে উঠে এই দু‘আ পড়বে-১

۞ اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ اَحْيَانَا بَعْدَ مَا اَمَاتَنَا وَ اِلَيْهِ النُّشُوْرُ
উচ্চারণঃ

আলহামদু লিল্লা হিল্লাযী আহ ইয়ানা বা‘দা মা আমাতানা ওয়া ইলাইহিন নুশূর।

অর্থঃ

সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার, যিনি আমাদের মৃত্যু দানের পর পুনরায় জীবন দান করেছেন এবং মৃত্যুর পর তাঁরই নিকট আমাদের প্রত্যাবর্তন করতে হবে।

১৩.

ঘুম থেকে উঠে এই দু‘আ পড়বে-২

۞ لٓا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهٗ لَا شَريْكَ لَهٗ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ، سُبْحَانَ اللهِ، وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ، وَلَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ ، وَاللّٰهُ أَكبَرُ، وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيْمِ، رَبِّ اغْفِرْ لِيْ
উচ্চারণঃ

লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা- শারীকালাহূ, লাহুল মুলকু, ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শায়ইন ক্বাদীর। সুবহা-নাল্লাহি, ওয়ালহামদু লিল্লাহি, ওয়া লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু, ওয়াল্লা-হু আকবার, ওয়া লা- হাওলা ওয়ালা- কুওয়াতা ইল্লা- বিল্লা-হিল ‘আলিয়্যিল ‘আযীম, রাব্বিগফির লী।

অর্থঃ

একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসাও তাঁরই; আর তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ পবিত্র-মহান। সকল হামদ-প্রশংসা আল্লাহ্র। আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। আল্লাহ সবচেয়ে বড়। সুউচ্চ সুমহান আল্লাহর সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই। হে রব্ব! আমাকে ক্ষমা করুন।

১৪.

মাইয়্যেত যদি নাবালেগা মেয়ে হয় এই দু‘আ পড়বে

۞ اَللّٰهُمَّ اجْعَلْهَا لَنَا فَرَطًا وَّاجْعَلْهَا لَنَا اَجْرًا وَّذُخْرًا وَّاجْعَلْهَا لَنَا شَافِعَةً وَّمُشَفَّعَةً
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মাজ আলহা লানা ফারতাঁও ওয়াজ আলহা লানা আজরাঁও ওয়া যুখরাঁও ওয়াজআলহা লানা শা-ফিয়াতাও ওয়া মুশাফফায়াহ।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! ইহাকে আমাদের জন্য অগ্রগামী কর ও ইহাকে আমাদের পুরস্কার ও সাহায্যের উপলক্ষ কর। এবং ইহাকে আমাদের সুপারিশকারী ও গ্রহনীয় সুপারিশকারী বানাও।

১৫.

অমুসলিমের সালামের জবাবে যা বলবে

۞ وَعَلَيْكُمْ
উচ্চারণঃ

ওয়া ‘আলাইকুম

অর্থঃ

তোমাদের উপরও

১৬.

দু‘আ-১১৫

اَللّٰهُمَّ لَكَ الْحَمْدُ كَالَّذِيْ تَقُوْلُ وَخَيْرًا مِّمَّا نَقُوْلُ.
অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আপনারই জন্য সকল প্রশংসা, (যে প্রশংসা) আপনি যেমন বলেন তেমন আর আমরা যেমন বলি তার চেয়ে উত্তম।১১২

১৭.

দু‘আ-১১৪

اَللّٰهُمَّ إِنِّيْۤ أَسْأَلُكَ إِيْمَانًا يُّبَاشِرُ قَلْبِيْ وَيَقِيْنًا صَادِقًا حَتّٰىۤ أَعْلَمَ أَنَّهٗ لَا يُصِيْبُنِيْۤ إِلَّا مَا كَتَبْتَ لِيْ، وَرِضًى مِّنَ الْمَعِيْشَةِ بِمَا قَسَمْتَ لِيْ.
অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার কাছে ঐ ঈমান চাই, যা আমার অন্তরে মিশে যায়, ঐ পাকা ইয়াকীন চাই, যার দ্বারা নিশ্চিত জানব যে, আমার শুধু তা-ই হতে পারে, যা আমার জন্য লিখে রেখেছেন। আর চাই জীবিকার উপর সন্তুষ্টি, যা আপনি আমার হিস্যায় রেখেছেন।১১১

১৮.

দু‘আ-১৯৯

اَللّٰهُمَّ لَا تَجْعَلْ لِفَاجِرٍ عِنْدِيْ نِعْمَةً أُكَافِيْهِ بِهَا فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ.
অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমার উপর যেন না থাকে কোনো বদকারের অনুগ্রহ, যার প্রতিদান আমাকে দিতে হয় দুনিয়া-আখিরাতে।২৩১

১৯.

দু‘আ-১৬৭

اَللّٰهُمَّ اهْدِنِيْ مِنْ عِنْدِكَ، وَأَفِضْ عَلَيَّ مِنْ فَضْلِكَ، وَ اَسْبِـغْ عَلَيَّ مِنْ رَّحْمَتِكَ وَأَ نْزِلْ عَلَيَّ مِنْۢ بَرَكَاتِكَ
অর্থঃ

ইয়া আল্লাহ! আমাকে আপনার পক্ষ থেকে হেদায়েত নসীব করুন।১৬৬ আমার অন্তরে আপনার দান ও করুণা বর্ষণ করুন। আমার প্রতি আপনার করুণা পূর্ণ করুন এবং আমার উপর আপনার বরকত নাযিল করুন।

২০.

কবরের আজাব, ওয়াসওয়াসা ও কাজের বিশৃঙ্খলা থেকে মুক্তির দু‘আ

۞ اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ وَوَسْوَسَةِ الصَّدْرِ وَشَتَاتِ الأَمْرِ
উচ্চারণঃ

আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আযাবিল কবরি ওয়া ওয়াসওয়াসাতিস সাদরি, ওয়া স্বাতাতিল আমরি।

অর্থঃ

হে আল্লাহ! আমি পানাহ চাই কবরের আযাব থেকে, মনের ওয়াসওয়াসা থেকে, কাজের বিশৃঙ্খলা থেকে।