আল্লাহুম্মা ইন্নি দ্ব’য়িফুন ফা ক্বওওয়িনি, ওয়া ইন্নি শাদি-দুন ফা লায়্যিনি- ওয়া ইন্নি বাখি-লুন ফা সাখখিনি
হে আল্লাহ আমি দুর্বল, অতএব আমাকে শক্তিশালী করুন। আমি রূঢ়, আমাকে নম্রতা দান করুন। আমি কৃপণ, অতএব আমাকে বদাণ্যতা দান করুন।
আল্লাহুম্মা আদখিলহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলামি, ওয়ারিদ ওয়ানিম মিনার রাহমানি ওয়া জিওয়ারিম মিনাশ শাইত্বনি।
হে আল্লাহ! আপনি আমাদের মাঝে এ বছরের আগমন ঘটান- শান্তি ও নিরাপত্তা এবং ঈমান ও ইসলামের (উপর অবিচলতার) সাথে; শয়তান থেকে সুরক্ষা ও দয়াময় আল্লাহ্র সন্তুষ্টির সাথে।
৪.
দুনিয়া ও আখেরাতের সার্বিক কল্যাণের জন্যে এই দু‘আ পড়বে জামে দু‘আ, নবীজী ﷺ এর শেখানো দু‘আগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম দু‘আগুলোর নাম জামে দু‘আ। এই দু‘আগুলোর বৈশিষ্ট্য হলো স্বল্প কথায় আল্লাহর নিকট অনেক বেশি চাওয়া হয়ে যায়। এজন্যে নবীজী ﷺ এই দু‘আগুলো বেশি পরিমাণে পাঠ করতেন। সালাফে সালেহীনও এই দু‘আগুলোর গুরুত্ব দিতেন। মুসলমানদের উচিত, এই দু‘আগুলো মুখস্থ করে রাখা এবং সময়ে সময়ে এই দু‘আগুলো পাঠ করা। বিশেষ করে মুনাজাতে এই দু‘আগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর নিকট চাওয়া।
দুনিয়া ও আখেরাতের সার্বিক কল্যাণের জন্যে এই দু‘আ পড়বে জামে দু‘আ, নবীজী ﷺ এর শেখানো দু‘আগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম দু‘আগুলোর নাম জামে দু‘আ। এই দু‘আগুলোর বৈশিষ্ট্য হলো স্বল্প কথায় আল্লাহর নিকট অনেক বেশি চাওয়া হয়ে যায়। এজন্যে নবীজী ﷺ এই দু‘আগুলো বেশি পরিমাণে পাঠ করতেন। সালাফে সালেহীনও এই দু‘আগুলোর গুরুত্ব দিতেন। মুসলমানদের উচিত, এই দু‘আগুলো মুখস্থ করে রাখা এবং সময়ে সময়ে এই দু‘আগুলো পাঠ করা। বিশেষ করে মুনাজাতে এই দু‘আগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর নিকট চাওয়া।
হে আল্লাহ্! আমাদের প্রতিপালক! দুনিয়া ও আখেরাতে আমাদেরকে কল্যাণ দান করুন। এবং জাহান্নাম থেকে পরিত্রাণ দান করুন।
ইয়া আল্লাহ! আমার গুনাহ মাফ করুন, আমার শয়তানকে বিতাড়িত করুন, আমার বন্ধন খুলে দিন, (অর্থাৎ যা কিছু আমাকে গুনাহের সাথে আবদ্ধ রেখেছে তা থেকে আমাকে মুক্ত করুন। আমার (আমলের) পাল্লা ভারী করে দিন এবং আমাকে উচ্চ মহলে (আল্লাহর মকবুল বান্দাদের) অন্তর্ভুক্ত করুন।৯৭
ইয়া আল্লাহ! আপনার কাছে সাফল্য চাই ভাগ্যের ফায়সালায়, আপ্যায়ন চাই শহীদগণের। (অর্থাৎ এমন উন্নত আপ্যায়ন, যা বেহেশতে শহীদগণকে করা হবে।) জীবন চাই সৌভাগ্যবানদের। সাহচর্য চাই নবীগণের। আর চাই বিজয় শত্রুকুলের উপর। নিশ্চয়ই আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী।১৩৪
ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম বি রহমাতিকা আসতাগিস, আসলিহলি শা’নি কুল্লাহু ওলা তাকিলনি ইলা নাফসি ত্বরফাতা আঈন।
হে চিরঞ্জীব, হে জমিন আসমান ও সমস্ত মাখলূকের রক্ষাকারী। আমি আপনার রহমতের উসীলায় ফরিয়াদ করছি যে, আমার সমস্ত কাজ দুরস্ত করেদিন এবং আমাকে এক পলকের জন্যও আমার নফসের কাছে সোপর্দ করবেন না।
হাসবিয়াল্লাহু লা-ইলাহা ইল্লা হুওয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুওয়া রাব্বুল আরশিল আযীম।
আল্লাহ্ই আমার জন্য যথেষ্ট। তিনি ব্যতীত কোন মা’বূদ নেই। তাঁর প্রতি ভরসা করেছি, তিনি মহান আরশের অধিপতি।
হে আমাদের প্রতিপালক! এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করো না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদের ক্ষমা কর। আমাদের প্রতি রহমত নাযিল কর। তুমি আমাদের অভিভাবক। কাফিরদের বিপরীতে তুমি আমাদের সাহায্য কর।
আলহামদু লিল্লাহিল্লাযী ‘আাফানী মিম্মাবতালাকা বিহি ওয়া ফাযযালানী ‘আলা কাসীরিম মিম্মান খলাক্বা তাফযীলা।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য যিনি আমাকে সেই অবস্থা থেকে রক্ষা করেছেন যাতে তোমাকে আক্রান্ত করেছেন এবং তিনি আমাকে তার অনেক মাখলূকের উপর সম্মান দান করেছেন।
আল্লাহুম্মা ইন্না নাজ‘আলুকা ফী নুহূরিহিম, ওয়া না‘ঊযুবিকা মিন শুরূরিহিম।
হে আল্লাহ! আমি আপনাকে এদের মুকাবেলায় (নিজের) ঢাল বানিয়েছি এবং তাদের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি।
আল্লাহুম্মা হাযা ইক্ববালু লাইলিকা, ওয়া ইদবারু নাহারিকা, ওয়া আসওয়াতু দু‘আতিকা ফাগফিরলী।
হে আল্লাহ! এখন আপনার রাত্রির আগমন ও দিনের গমন এবং আপনার প্রতি আহ্বানকারী মুআযযিনের ধ্বনির (আযানের) সময়। সুতরাং আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন।
আল্লাহুম্মা রহ্মাতাকা আরজু ফালা তাকিলনী ইলা নাফসী ত্বারফাতা ‘আইন, ওয়া আসলিহ্ লী শা’নি কুল্লাহু, লা ইলাহা ইল্লা আনতা
হে আল্লাহ! আমি আপনার রহমতেরই আশা করি। তাই আপনি এক নিমেষের জন্যও আমাকে আমার নিজের কাছে সোপর্দ করবেন না। আপনি আমার সার্বিক বিষয়াদি সংশোধন করে দিন। আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নাই।
দু'আর বিষয়সমূহ
38টি বিষয় পাওয়া গেছে